Just In
- 6 hrs ago
Chicken Maharani Recipe : নৈশভোজে বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু চিকেন মহারানী, রইল রেসিপি
- 8 hrs ago
আই লাইনার শেষ হয়ে গিয়েছে? আইশ্যাডো দিয়েই তৈরি করে ফেলুন নানা রঙের আই লাইনার!
- 14 hrs ago
Devshayani Ekadashi 2022 : দেবশয়নী একাদশী কবে? জেনে নিন তিথি, শুভক্ষণ, পূজা বিধি ও তাৎপর্য
- 22 hrs ago
Ajker Rashifal : আজ আপনার জীবনে কী ঘটতে চলেছে? দেখুন ০৫ জুলাইয়ের রাশিফল
জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? মুখে অরুচি? এই সময় কী খাবেন
শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যে কোনও ঋতুতেই জ্বর, সর্দি-কাশি হতে পারে। যদিও এগুলি খুবই সাধারণ সমস্যা, তবুও শারীরিক অস্বস্তি বাড়তেই থাকে। জ্বর ও ঠান্ডা লাগার কারণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে, মুখে স্বাদ থাকে না, ফলে কোনও কিছুই খেতে ইচ্ছে হয় না। তবুও খেতে হয়।
জ্বর, সর্দি, কাশির সময় পুষ্টিকর ও হালকা খাবার খাওয়া ভাল। এই সময় খাবার সহজে হজম হতে চায় না। তাই গুরুপাক খাবার খাওয়া চলবে না। এমন খাবার খেতে হবে যাতে মুখের অরুচি কাটে, আবার শরীরে পুষ্টির জোগানও মেলে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক, জ্বর ও ঠান্ডা লাগার সময় কোন কোন খাবার খাবেন -

চিকেন স্যুপ
জ্বরের সময় চিকেন স্যুপ খাওয়ার পরামর্শ ডাক্তাররাও দিয়ে থাকেন। গরমাগরম স্যুপ শরীরকে শান্ত ও রিল্যাক্স করে এবং এতে থাকা প্রোটিন আপনার শরীরে শক্তি জোগাবে। চিকেন স্যুপে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা গলা খুসখুসের জন্য দায়ী ভাইরাস এবং মিউকাস কমায়। সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা থেকে স্বস্তি দিতে চিকেন স্যুপ অত্যন্ত কার্যকরী।

বেসন শিরা
গলা খুসখুস, সর্দি-কাশি এবং জ্বরের সময় বেসন শিরা খাওয়ার নিয়ম বহু যুগ ধরে চলে আসছে। এটি গলা খুসখুস প্রশমিত করে, বন্ধ নাক খুলে দেয় এবং জ্বর থেকেও স্বস্তি দেয়।

সেদ্ধ ডিম
প্রোটিনে ভরপুর ডিম শরীরে শক্তি যোগায়। সেদ্ধ ডিমে থাকা ভিটামিন B6 এবং B12, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। জ্বরের সময় সেদ্ধ ডিমের সালাদ তৈরি করে খেতে পারেন।

সুজির উপমা
সুজি উপমা খুব সহজেই হজম হয়। এতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট, যা আমাদের শরীরে শক্তি জোগায়। আপনি চাইলে এতে সবজি যোগ করে খাবারটিকে আরও পুষ্টিকর করে তুলতে পারেন।

ভেষজ চা
ঠান্ডা লাগলে এবং জ্বর হলে, শরীরকে হাইড্রেট রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন ধরনের ভেষজ চা শরীরকে চাঙ্গা করতে সহায়তা করে। ভেষজ চায়ের স্টিম নিলে সাইনাস থেকে মিউকাস পরিষ্কার হয়। গলা খুসখুস ও গলা ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে। আপনি গরম জলে আদা ফুটিয়ে তাতে মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন, গরম জলে হলুদ দিয়ে কিংবা কাড়া বানিয়েও খেতে পারেন।

মধু
ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে গলা ব্যথা হয়। মধুতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এই ধরনের সংক্রমণ দূর করে। শিশুদের কাশির কমাতেও মধু খুব কার্যকর! তবে এক বছরের ছোটো শিশুদের মধু না খাওয়ানোই ভাল।

খিচুড়ি
চালে ডালে খিচুড়ি যে কোনও সময়েই দারুণ হিট। জ্বরের সময় মুখের রুচি ফেরাতে পাতলা খিচুড়ি খেতে পারেন। এতে পেটও ভরে, আবার পুষ্টির চাহিদাও মেটে।