Just In
Don't Miss
(ছবি) জেনে নিন বেশি বা কম ঘুমের ভয়ঙ্কর সাইড এফেক্টস
অন্যদিকে আপনি যদি শরীরকে বেশিক্ষণ বিশ্রাম দিতে মাত্রাতিরিক্ত ঘুমান তাহলেও আপনার শরীর নানা উপায়ে বিদ্রোহ শুরু করবে।
দিনে ৬-৭ ঘণ্টার নিরুপদ্রব নিদ্রা সকলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে অত্যন্ত আবশ্যকীয়। এর বেশি বা কম হলে কী হতে পারে তা দেখে নিন নিচের স্লাইডে।
মোটা হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধিপায়
বেশি ঘুম মানেই বেশি আরাম। আর শরীরকে কাজে না লাগানোর খেসারত দিতে হয় মোটা হয়ে। দিনে ৯-১০ ঘণ্টা ঘুম মানেই শরীর মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা।
শিঁরদাড়ায় ব্যথার সম্ভাবনা
কোমর, শিঁরদাড়া ইত্যাদিতে ব্যথার অন্যতম কারণই হল বেশিক্ষণ শুয়ে থাকা।
অতিরিক্ত ঘুমে মাথা ধরে
দিনের পর দিন বেশি ঘুমোলে মাথা ধরা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যায়। দিনে ৭ ঘণ্টার বেশি ঘুমোলে অনেকেরই এই রোগ ধরতে পারে।
মানসিক অবসাদ
অসুস্থ শরীর প্রতিদিনের ওষুধের নিয়মের মধ্যে থাকলে মানসিক অবসাদ বয়ে নিয়ে আসে।
হার্টের ব্যামো বাড়ে
মাত্রাতিরিক্ত ঘুম দিনের পর দিন ঘুমোলে হার্টের সমস্যা দেখা দেয়। দিনে ৮-৯ ঘণ্টার বেশি ঘুমানো ব্যক্তিরা বেশি করে হার্টের সমস্যায় ভোগেন।
কম বয়সের বুড়িয়ে যাওয়া
বেশি ঘুমোলে কম বয়সেই ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়।
গর্ভধারণে সমস্যা
বেশি ঘুমোলে সন্তানের জন্ম দিতে সমস্যা হয়। মায়েরা গর্ভধারণ করতে গিয়ে নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন।
ডায়বেটিসের সমস্যা বাড়ে
বেশি ঘুম ডায়বেটিসের সমস্যাকে তাড়াতাড়ি ডেকে আনে ও তা থাকলে বাড়িয়ে তোলে।
ত্বক বুড়িয়ে যায়
কম ঘুমোলেও অল্প বয়সেই ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়।
মানসিক অবসাদ বাড়ে
ইনসোমনিয়া বা নিদ্রাহীনতা মানসিক অবসাদকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়।
যৌন অক্ষমতা
ঘুমের অপ্রতুলতা যৌন ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়।
হার্টের সমস্যা
বেশি ঘুম যেমন হার্টের সমস্যা বাড়ায় তেমনই কম ঘুমও হার্টের সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে।
পথ দুর্ঘটনার সম্মুখীন করে
এক সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, অমনোযোগী চালকরাই পথদুর্ঘটনার কবলে পড়েন। এবং এর মুখ্য কারণই হল কম ঘুম হওয়া।
মস্তিস্কের ক্ষমতা কমিয়ে দেয়
দিনের পর দিন কম ঘুম হলে তা মস্তিষ্কের ক্ষমতাকে কমিয়ে দেয়, মনোসংযোগের ক্ষমতা কমে যায়।