Just In
- 13 hrs ago
সাপ্তাহিক রাশিফল : ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৬ মার্চ
- 15 hrs ago
দৈনিক রাশিফল : ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১
- 24 hrs ago
চালের পায়েস রান্নার সহজ রেসিপি দেখে নিন
- 1 day ago
গর্ভাবস্থায় এই সাতটি কাজ কখনোই করবেন না, মারাত্মক বিপদ হতে পারে
Don't Miss
(ছবি) ঘুমানোর সময়ে নাক ডাকে আপনার সন্তান? জেনে নিন কেন
নাক ডাকা শুধু বড়দের সমস্যা নয়। ছোট শিশুরাও নাক ডাকার সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, শতকরা ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে বড়রকমের কোনও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা ছাড়াই ছোট শিশুরা নাক ডাকে। [জেনে নিন নাক ডাকার পিছনে লুকিয়ে থাকা বিপদের কথা]
তবে তা বাদেও শিশুদের নাক ডাকার পিছনে বড় ধরনের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও বিপদের আশঙ্কা থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া বাধ্যতামূলক। [জেনে নিন শরীর সুস্থ রাখতে কীভাবে শোবেন]
তবে তার আগে অভিভাবকদের জানতে হবে ঠিক কী কারণে নাক ডাকার সমস্যায় ভুগছে আপনার বাচ্চা। নিচের স্লাইডে ক্লিক করে জেনে নিন, শিশু বয়সে নাক ডাকার কারণ। [জেনে নিন বেশি বা কম ঘুমের ভয়ঙ্কর সাইড এফেক্টস]

নাকের মধ্যের ফোলা জায়গা
অনেক শিশুর নাকের দু'দিকের পর্দাগুলি ফুলে গিয়ে ভিতরে বায়ু ঢোকার জায়গা কমে যায়। এর ফলে শ্বাস নিতে কিছুটা সমস্যা তো হয়ই, পাশাপাশি ঘুমোলে নাক ডাকে এমন শিশুরা। এলার্জির সমস্য়ায় ভোগা শিশুদের ক্ষেত্রে এমন বেশি দেখা যায়। ফলে মুখ দিয়ে শ্বাস নেওয়ার সময়েও শব্দ বেশি হয়।

স্থূলত্ব
ছোট থেকেই মোটা শিশুদের ক্ষেত্রে নাক ডাকার সমস্যা হতে পারে। ঘাড়ে ফ্যাট বেড়ে গেলে এই সমস্যা তৈরি হয়। রোগা হয়ে গেলে তা আবার কমে যায়।

শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা
যে সমস্ত বাচ্চার হাঁপানির সমস্যা রয়েছে তাদের নাক ডাকার সমস্যা থাকে। নাক ডাকা শিশুদের সাধারণভাবে এলার্জি, হাঁপানি, কান বা গলায় সংক্রমণের সমস্যা থাকে।

বন্ধ নাক
অনেক বাচ্চার ক্রনিক সাইনাসাইটিস বা নানা ধরনের সংক্রমণের ফলে সারা বছর নাক বন্ধের সমস্যা থাকে। তাদের ক্ষেত্রে নাক ডাকার সমস্যা খুব সাধারণ।

টনসিল বেড়ে যাওয়া
অনেক শিশুর টনসিল বেড়ে গেলে নাক ডাকার সমস্যা হয়। এক্ষেত্রে দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ক্লান্তি
এই ক্ষেত্রে কোনও পরীক্ষামূলক সত্যতা না পাওয়া গেলেও ক্লান্তির কারণে শিশুদের নাক ডাকার বিষয়টি একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সারাদিনের হুড়োহুড়ি ও পড়াশোনার চাপ এখনকার দিনে এতই প্রবল যে সুষম আহার না পেলে বাচ্চা খুব তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়বে।