Just In
- 39 min ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 2 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 2 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 16 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
Don't Miss
চিনির গুণ মোটেও ফেলনা নয়!
নিমেষে এনার্জির ঘাটতি দূর করে শরীরকে সচল করে তুলতে চিনির কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে।
গত কয়েক বছরে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা যত বেড়েছে, তত পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পয়েছে চিনির বদনামও। "আরে খাস না রে এত চিনি। মরবি নাকি!" এমন উক্তির ঝড়ে ভয় পেয়ে লোকসমাজে তো এখন মুখ দেখানোই বন্ধই করে দিয়েছে চিনি। এখন তাই চিনি ছাড়া লিকার চা আর সুগার ফ্রির যুগ। এমন অবস্থায় চিনির পাশে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোল্ডস্কাই বাংলা। আরে মশাই চিনি হল গিয়ে "লস্ট কেস"। তাকে সাপোর্ট করে মরবেন নাকী!
একথা ঠিক যে ডায়াবেটিক রোগীদের চিনি খাওয়া একেবারেই চলবে না। তাদের কাছে এটা বিষের সমান। কিন্তু চিনির যে বেশ কিছু গুণও আছে, যা এতদিন লোক চক্ষুর আড়ালেই থেকে গেছে। তাই তো এই প্রবন্ধে শর্করার সেই গুণাগুণগুলি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা পড়তে পড়তে আপনার চোখ যে একেবারে কপালে উঠে যাবে, সে কথা হলফ করে বলতে পারি।
একথা ঠিক যে চিনির সঙ্গে বেশ কিছু মারণ রোগের সরাসরি যোগ রয়েছে। তবে তাই বলে তার ভাল দিকটা অস্বীকার করা যায় কীভাবে বলুন! সেই করণেই তো চিনির বেশ কিছু উপকারিতার উপর আলোকপাত করা হল বাকি লেখা জুড়ে।
১.
এনার্জির
ঘাটতি
দূর
করে:
নিমেষে
এনার্জির
ঘাটতি
দূর
করে
শরীরকে
সচল
করে
তুলতে
চিনির
কোনও
বিকল্প
হয়
না
বললেই
চলে।
আসলে
চিনি
খাওয়া
মাত্র
তা
রক্তে
মিশে
যায়
এবং
নিজেকে
ভেঙে
এমন
কিছু
উপাদান
তৈরি
করে,
যা
সঙ্গে
সঙ্গে
কোষেরা
গ্রহন
করে
নেয়।
যে
মুহূর্তে
কোষেদের
শরীরে
চিনির
এই
উপাদান
প্রবেশ
করে।
আমনি
এনার্জির
উৎপাদন
শুরু
হয়ে
যায়।
তাই
এবার
থেকে
সারা
দিনের
কাজের
পর
যখন
খুব
ক্লান্ত
বোধ
করবেন,
তখন
অল্প
করে
চিনি
খেয়ে
নেবেন।
তাহলেই
দেখবেন
একেবারে
চাঙ্গা
হয়ে
উঠেছেন।
২.
রক্তচাপ
কমে
গেলে:
যাদের
প্রায়শই
রক্তচাপ
খুব
কমে
যায়,
তারা
নিজের
সঙ্গে
চিনি
রাখতে
ভুলবেন
না।
কারণ
চোখের
পলকে
রক্তচাপ
বাড়িয়ে
দিতে
শর্করা
দারুন
কাজে
আসে।
প্রসঙ্গত,
লো
ব্লাড
প্রেসারে
ভোগা
রোগীরা
অনেক
সময়ই
চোখে
অন্ধকার
দেখেন।
এবার
থেকে
এমনটা
হলে
অল্প
করে
চিনি
খেয়ে
নেবেন।
তাহলেই
দেখবেন
সমস্যা
কমে
যাবে।
৩.
ডায়াবেটিকদেরও
কাজে
আসতে
পারে:
মানে!
চিনি
হল
ডায়াবেটিস
রোগীদের
কাছে
বিষের
সমান।
তাহলে
তাদের
উপকারে
আসবে
কীভাবে?
ডায়াবেটিক
রোগীদের
রক্তে
শর্করার
ওঠা-নামা
প্রায়
লেগেই
থাকে।
বিশেষত
যেসব
রোগীরা
ইনসুলিন
নিয়ে
থাকেন
তারা
যদি
অনেকক্ষণ
না
খেয়ে
থাকেন,
তাহলে
হঠাৎ
করে
রক্তে
শর্করার
পরিমাণ
কমে
গিয়ে
নানাবিধ
শারীরিক
সমস্যা
দেখা
দিতে
পারে।
সেক্ষেত্রে
চিনি
কিন্তু
দারুন
কাজে
আসে।
এমন
পরিস্থিতিতে
শরীরে
শর্করার
পরিমাণ
বাড়িয়ে
দিয়ে
রোগীকে
স্বাভাবিক
অবস্থায়
ফিরিয়ে
আনতে
চিনি
গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা
পালন
করে
থাকে।
৪.
মস্তিষ্কের
কর্মক্ষমতা
বাড়ায়:
চিনি
ছাড়া
ব্রেনের
পক্ষে
এক
পাও
চলা
সম্ভব
নয়।
কারণ
মস্তিষ্কে
চিনির
সরবরাহ
ঠিক
মতো
না
হলে
একাধিক
রোগের
প্রকোপ
বৃদ্ধি
পায়।
এক্ষেত্রে
প্রথমেই
যে
সমস্যাটা
দেখা
দেয়,
তা
হল
বারে
বারে
কোনও
কারণ
ছাড়াই
অজ্ঞান
হয়ে
যাওয়া।
শুধু
তাই
নয়,
চিনির
অভাবে
ধীরে
ধীরে
ব্রেন
ফাংশনও
কমে
যেতে
শুরু
করে।
তাই
তো
রক্তে
যাতে
কোনও
সময়
শর্করার
অভাব
দেখা
না
দেয়,
সেদিকে
খেয়াল
রাখা
একান্ত
প্রয়োজন।
তবে
তাই
বলে
মাত্রাতিরিক্ত
পরিমাণে
চিনি
খাওয়া
চলবে
না।
খেতে
হবে
বুঝে
শুনে।
৫.
অবসাদের
প্রকোপ
কমায়:
একেবারে
টিক
শুনেছেন।
চোখের
পলকে
অবসাদের
প্রকোপ
কমাতে
চিনির
কোনও
বিকল্প
হয়
না
বললেই
চলে।
আসলে
চিনি
খাওয়া
মাত্র
আমাদের
শরীরে
বিশেষ
কিছু
হরমোনের
ক্ষরণ
বেড়ে
যায়,
যা
নিমেষে
মনকে
খুশি
করে
দেয়।
তবে
চিনির
প্রভাব
খুব
কম
সময়ের
জন্যই
থাকে।
তাই
খেয়াল
রাখবেন,
অবসাদ
কমাতে
গিয়ে
চিনি
খাওয়ার
নেশা
না
হয়ে
যায়।
৬.
সুগার
থেরাপি:
এ
আবার
কী
জিনিস!
আরে
মশাই
ছোট
বেলা
কেটে
গেলে
দাদু-দিদিমারা
ক্ষতস্থানে
অল্প
করে
চিনি
ঘষে
দিতেন।
কেন
এমনটা
করতেন
জানেন?
কারণ
চিনিতে
এমন
কিছু
উপাদান
রয়েছে,
যা
অল্প
সময়ে
যে
কোনও
ক্ষত
সারিয়ে
তুলতে
বিশেষ
ভূমিকা
পালন
করে
থাকে।
প্রসঙ্গত,
ক্ষত
সারাতে
যে
কোনও
মেডিসিনের
থেকেও
বেশি
তাড়াতাড়ি
কাজ
করে
চিনি।
তাই
এবার
থেকে
কাটা-ছেড়ায়
আর
ওষুধ
না,
কাজে
লাগান
চিনিকে।