Just In
- 2 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
- 19 hrs ago অসহ্য গরমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ঘরেই বানান ডিটক্স ওয়াটার
- 19 hrs ago গরমে ট্যানিংয়ের সমস্যা? আর নয়, ব্যবহার করুন এই ঘরোয়া প্যাকগুলি
- 23 hrs ago ভ্যাপসা গরমে আপনাকে তৃপ্তি দেবে এক গ্লাস গোলাপ শরবত!
(ছবি) যে ১৪ টি অভ্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করে!
আমরা প্রত্যেকেই চাই মেদবিহীন আকর্ষণীয় শরীরের অধিকারি হতে। অনেকেই নিজেদের অতিরিক্ত ওজন 'শেপলেস বডি'-র সমস্যায় ভোগেন।
এক্সারসাইজের জন্য ওজন কমে ঠিকই। কিন্তু কী এক্সারসাইজ করবেন সেটাও তো জানা দরকার। তাছাড়া শুধু জিম, বা এক্সারসাইজ করলেও চলবে না। সঙ্গে আও কিছু জিনিসের খেয়াল রাখতে হয়।
কয়েকটি জিনিস অভ্যাস করলেই আপনিও পেতে পারেন আকর্ষণীয় শারীরিক গঠন। তাহলে আসুন দেখে নেওয়া যাক কী কী সেই অভ্যাস
ওয়েট লিফ্টিং
হাতের শেপ ফিরে পেতে ওয়েট লিফ্টিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
পুশ আপ এবং ক্রাঞ্চেশ
পুশ আপের ফলে শরীরের উর্ধ্বাংশ টোনড হয়। এর ফলে কাঁধ, বুক, পেট, হাত শেপে আসে।
কার্ডিও এক্সারসাইজ
ওজন কম করার ক্ষেত্রে কার্ডিও এক্সারসাইজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সপ্তাহে অন্তত ৩ দিন কার্ডিও এক্সারসাইজ করা উচিত।
জগিং
প্রত্যেকদিন ৩০-৪০ মিনিট জগিং করা উচিত। এর ফলে শরীরের হারিয়ে যাওয়া গঠন ফিরে পাওয়া যায়।
গ্রীন টি
গ্রীন টি-এ ফলে শরীরের কোলেস্টরল লেভেল নিয়ন্ত্রিত হয়, এবং শরীর বর্জ্য পদার্থ দুর করতেও সহায়তা করে।
খাবারের তালিকায় বেশি করে ফল ও সবজি
শরীরের গঠন সুন্দর করতে ভিটামিনে ভরপুর শাক-সবজি-ফল খাওয়ার মাত্রা বাড়িয়ে দিন। এই ধরের খাবার শরীরে পাচনে সমস্যা তৈরি করে না এবং শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে।
স্বাস্থ্যকর ফ্যাট
শরীরের উর্ধাংশকে আকর্ষণীয় করতে ও শেপে আনতে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় ফ্যাটের চাহিদা মেটাতে, আখরোট, বাদাম, আমন্ড, অলিভ অয়েল, অ্যাভাকাডোর মতো স্বাস্থ্যকর প্রোটিনের মাত্রা বাড়ান।
প্রোটিন
অনমনীয় খাদ্যের পরিমান কমিয়ে প্রোটিন মাত্রা আপনার খাবারের মেনুতে বাড়ান। তাই ডিম, ডাল, বার্লি, সোয়া বেশি করে খান।
আপনার খাবার ভাগ করে নিন
একবারে বেশি খাবার খাওয়ার চেয়ে কিছুক্ষণ পরে পরে একটু করে খেতে থাকুন। এর ফলে আপনার পচনের ক্ষমতা বেড়ে যায়। এবং কম খিদে পায়।
খুশি থাকুন
দুশ্চিন্তা, কাজের চাপের জেরে শরীর স্বাস্থ্যের উপর তার প্রভাব পড়তে শুরু করে। এছাড়া অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা খিদে বাড়িয়ে দেয়। ফলে আপনার খাওয়ার ক্ষমতা বেড়ে যায় এবং তা আপনার শরীরের গঠন নষ্ট করে দেয়।
খাবার সময় ঠিক রাখুন
খাবারের ক্ষেত্রে ২টি জিনিস মাথায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন, প্রথমত ব্রেকফাস্টে ভারি খাবার খান, দুপুরের খাবার মাঝারি খান আর রাতের খাবার খান একেবারে হাল্কা।
ভাল করে ঘুমোন
প্রত্যেক মানুষের দিনে ৮ ঘন্টার ঘুম প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের মতে পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম না হলে অনেকাংশে ওজন বাড়তে পারে।
খালি পেটে থাকবেন না
অনেকের মধ্যে ভুল ধারনা আছে না খেলে বুঝি রোগা হওয়া যায়। তাই অনেকে ক্র্যাশ ডায়েট অবলম্বন করেন, কিন্তু এর ফলে আদতে কোনও লাভ হয় না, বরং আপনি আরও দুর্বল হয়ে পড়বেন। খালি পেটে না থেকে বরং ব্যালেন্স ডায়েট মেনে চলুন।
বেশি করে জল খান
জল আপনার শরীরের বর্জ্য পদার্থ বের করে দিয়ে আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। দিনে মেপে মেপে অন্তত ৮-১০ গ্লাস জল খান। সোডা, কোল্ড ড্রিংস এবং প্যাকড জুস ছোঁবেনও না।