Just In
- 14 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 16 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 19 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 21 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
ডিমের খোসা খেয়ে ফেললে কিন্তু...
ডিমের খোসা খেয়ে ফেললে কিন্তু...
ভুল করে ডিমের খোসা পেটে চলে গেছে? কী হবে এবার! শরীর খারাপ হল বলে।
আরে না না এমন কিছুই হবে না। ডিমের খোসা খেলে শরীর খারাপ হওয়ার কোনও সম্ভবনাই থাকে না। বরং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি শরীরের অনেক উপকারে লাগে।
ডিমের
খোসা
কখন
ভয়ঙ্কর?
আপাত
দৃষ্টিতে
ডিমের
খোলার
কারণে
শরীর
খারাপ
না
হলেও
এটি
খেতে
গিয়ে
কিন্তু
গলা
কেটে
যেতে
পারে।
কারণ
খুব
ভাল
করে
দেখলে
বুঝতে
পারবেন
ডিমের
খালার
এক
একটা
অংশের
কোণা
বেশ
ধারাল
হয়।
ফলে
সেগুলি
গেলার
সময়
গলা
এবং
ফুড
পাইপ
ক্ষতিগ্রস্থ
হতে
পারে।
তবে
এ
প্রসঙ্গে
বলে
রাখি,
এগ
শেল
বা
ডিমের
খোসা
যেহেতু
ক্যালসিয়াম
সমৃদ্ধ,
তাই
এটি
হাড়
এবং
দাঁতকে
মোজবুত
করতে
গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা
পালন
করে
থাকে।
তাই
যদি
কখনও
ইচ্ছা
হয়
ডিমের
খোলা
খাওয়ার,
তাহলে
ভাল
করে
গুঁড়ে
করে
নিয়ে
খাবেন।
ডিমের খোসার মতই আরও কিছু খাবার প্রসঙ্গে নানান আজানা কথার উল্লেখ থাকলো এই প্রবন্ধে।
১.
আপনাদের কি জানা আছে মাত্র ২০ মিনিটে মধু আমাদের রক্তে মিশে যেতে পারে। কারণটা বড়ই আজব। আসলে মৌমাছিদের শরীরে থাকাকালীন নানা করাণে মধু অনেকটাই হজম হয়ে যায়। ফলে তা আমাদের, মানে মানুষদের হজম করতে বেশি সময় লাগে না।
২.
দিনের শুরুতে কফি খেলেই অনেকে দুঃশ্চিন্তায় ভুগতে শুরু করেন। পাছে ক্যাফিনের কারণে শরীর খারাপ হয়ে যায়! তাই এবার থেকে খালি পেটে কফি খেতে ইচ্ছা করলেই একটা আপেল খেয়ে নেবেন। শুনতে অবাক লাগলেও কফির মতো আপেলও ঘুম দূর করতে সমান কাজে আসে।
৩.
আমরা সকলেই জানি যে তরমুজ খেলে শরীরে জলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। কিন্তু আপনাদের কি জানা আছে শশা খেলেও একই উপকার পাওয়া যায়। প্রসঙ্গত, শসাতে প্রায় ৯৫ শতাংশ জল রয়েছে, যা আমাদের শরীরে জলের ঘাটতি মেটানোর জন্য় যথেষ্ট!
৪.
স্বাস্থ্য়কর খাবার ছাড়া আর কিছুই খেতে ইচ্ছা করে না? আপনি অর্থারেক্সিয়া নার্ভোসা রোগে আক্রান্ত হয়ে যান নি তো? ভুলে যাবেন না কোনও কিছুই মাত্রাতিরিক্ত করা উচিত নয়। তাতে হিতে বীপরিত হতে পারে।
৫.
মিষ্টি খেতে খুব ইচ্ছা করে? এই নিয়ে আকরণ ভাববেন না। কারণ কি জানেন? জন্মানোর পর থেকেই মিষ্টির প্রতি আমাদের ভালবাসা জন্মে যায়। পরবর্তি সময়ে এই ইচ্ছা করও বাড়ে, কারও কমে যায়।
৬.
দুপুরের খাবার খাওয়া পর বেশিরভাগেরই খুব ঘুম পায়। কেন এমনটা হয় জানেন? কারণ আমরা খাবারে খুব বেশি পিঁয়াজ ব্য়বহার করি। একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে পিঁয়াজ খেলে ঘুম বেশি পায়। তাই এবার থেকে এই বিষয়টা খেয়াল রাখবেন কিন্তু!
৭.
অনেকেই মনে করেন মিষ্টি বেশি খেলে মোটা হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কথাটা সম্পূর্ণ ঠিক নয়, কারণ ক্যালরি আমাদের মোটা করে, শুধু মিষ্টি নয়। প্রসঙ্গত, এক চামচ চিনিতে মাত্র ১৫ ক্যালরি থাকে, যা সহজেই বার্ন আউট করে দেওয়া যায়। তাই শুধু চিনি বা মিষ্টকে ডায়েট থেকে বাদ না দিয়ে খেয়াল করুন আপনি সারা দিনে প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ করছেন না তো। এমনটা করলে কিন্তু আপনি মোটা হতে শুরু করবেন।