Just In
Don't Miss
(ছবি) স্টেরয়েড নেওয়ার ফলে মহিলাদের শরীরের ভয়ঙ্কর পরিবর্তন!
মানুষের জীবনে ড্রাগসের প্রভাব কতটা ক্ষতিকর হতে পারে চোখে না দেখলে বোঝা যায় না। স্টেরয়েড শরীরের কতটা ক্ষতি করতে পারে তা জানা সত্ত্বেও, অনেকেই রয়েছেন যারা তাৎক্ষনিক সুবিধার জন্য স্টেরয়েড নেন এবং নিজের জীবনের ক্ষতি করেন।
ড্রাগস নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও মজার ছলে একবার পরখ করে দেখতেই প্রথম প্রথম নেশা করেন অনেকে। কিন্তু তারপর এই শখ কখন নেশায় পরিবর্তিত হয় তা তারা নিজেরাও বুঝতে পারেন না। বহু খেলোয়াড় রয়েছেন যারা স্টেরয়েডের নেশায় নিজের কেরিয়ার নষ্ট করেছেন।
এই প্রতিবেদনে আমরা আজ এমন কিছু মহিলার কথা বলব, যারা অতিরিক্ত পরিমাণে স্টেরয়েড নিয়ে নিজেদের জীবনের সবচেয়ে বড় ক্ষতি করেছেন। শুধু শরীরের বদল হয়েছে তা নয়, শরীরে বিপরীত লিঙ্গের আধিক্যও বর্তমান হয়েছে। অতিরিক্ত পরিমানে সেবনের ফলে কারের শরীরের পেশী বিভৎসভাবে ফুলেছে, আবার কারোর শরীরে পুরুষ যৌনাঙ্গ জন্ম নিয়েছে।
এই মহিলাদের শরীরে স্টেরয়েডের প্রভাব কতটা ভয়ঙ্কর আসুন দেখে নেওয়া যাক।
মনিকা মলিকা /মোইয়ি
সুইডেনের এই বডিবিল্ডার ১৪ বছর বয়স থেকে ওয়ার্ক আউট শুরু করেন। শুধু ওয়ার্কআউট নয়, স্টেরয়েড ফলে তার শরীরের সমস্ত পেশী ফুলে গিয়েছে। ছবিতেই দেখতে পাচ্ছেন।
ক্যান্ডিস আর্মস্ট্রং
ক্যান্ডিস একসময় একজন সুন্দরী মহিলা ছিলেন। কিন্তু স্টেরয়েডের ফলে তাঁর শরীরে ১ ইঞ্চির পুরুষ যৌনাঙ্গের জন্ম হয়েছে। এবং তাঁর কাঁধ অনেক চওড়া হয়ে গিয়েছে।
জার্মানির শট পাট চ্যাম্পিয়ন
নিজের পারমরম্যান্সকে উন্নত করতে জার্মানির এক সুন্দরী শট পাট মহিলা চ্যাম্পিয়ন নিয়মিত স্টেরয়েড নিতেন। তিনি বুঝতে পারেন স্টেরয়েডের ফলে তিনি ক্রমেই পুরুষালি হয়ে উঠছেন চেহারায়। এরপর তিনি অস্ত্রোপচার করে পুরুষ হয়ে যান।
ডেনিস রুৎকোস্কি
১৯৯৩ সালে ডেনিস রুৎকোস্কি মিসেস অলিম্পিয়া চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিলেন। নিজের শারীরিক গঠন বদলাতে তিনি বেআইনিভাবে ড্রাগস ও স্টেরয়েডের সেবন করতেন।
জনাহ ক্লেয়ার থমাস
জনাহ ক্লেয়ার থমাস একজন পেশাদার ব্রিটিশ বডিবিল্ডার। মাত্র ২১ বছর বয়সে আইএফবিবি প্রো কার্ড জিতেছেন তিনি। স্টেরডের ফলে তিনি বিশালাকার চেহারা নিয়েছেন।
ব্রিগিটা
স্টেরডের প্রভাবে ৩১ বছরের ব্রিগিটার চেহারা পেশাদার বডিবিল্ডারের মতো হয়ে গিয়েছে। মহিলা হওয়া সত্ত্বেও শরীরে মহিলাসুলভ কোনও ছাপই নেই।