Just In
- 8 hrs ago
Weekly Horoscope : কেমন কাটবে এই সপ্তাহটি? জেনে নিন
- 11 hrs ago
Ajker Rashifal : কেমন কাটবে আজকের দিন? পড়ুন ২২ মে-র রাশিফল
- 22 hrs ago
Mango Parota Recipe : এই গরমে স্বাদ বদল করতে চেখে দেখুন আমের পরোটা, দেখে নিন রেসিপি
- 24 hrs ago
কুকুর, বিড়ালের সঙ্গই পারে আপনার স্বাস্থ্য ভাল রাখতে! জেনে নিন বাড়িতে পোষ্য রাখার উপকারিতা
যে যে খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়
বাড়ির বাইরের খাবার মানেই তা ক্ষতিকারক, এমন ভাবনাটা যত তাড়াতাড়ি মনে গেঁথে নিতে পারবেন, ততো শরীরের জন্য় ভালো। কারণ বেশিরভাগ স্ট্রিট ফুডে যেসব উপাদান মেশানো হয়, তা নানাভাবে শরীরকে ক্ষয় করে দেয়। আর চিন্তার বিষয় কী জানেন, আমাদের অনেকেই এইসব ক্ষতিকর উপাদানগুলি সম্পর্কে জানেনই না। আর এই উদাসিনতার কারণে তারা অজান্তেই খেয়ে চলেছে নানা বিষ খাদ্য়। আসলে খাবারে মেশানো এইসব প্রিজারভেটিভগুলিতে নানা ক্ষতিকর কেমিকাল থাকে, যা দীর্ঘদিন ধরে শরীরে ঢুকতে থাকলে ক্য়ানসারের মতো মারণ রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
তাহলে এখন প্রশ্ন কী কী খাবার এড়িয়ে চলতে হবে? সেই নিয়েই আলোচনা করা হল বাকি প্রবন্ধে।

অ্যাসপার্টেম:
সাধারণত ঠান্ডা পানীয়তে এই উপাদানটির উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। শুনলে অবাক হয়ে যাবেন, এই উপাদানটি যেমন কার্সিনোজেনিক, তেমনি নিউরো টক্সিক। আর একথা তো বলে দেওয়ার নয় যে এই দুটি উপাদানই শরীরের জন্য় ক্ষতিকারক।

হাই ফুকটোস কর্ন সিরাপ:
এতে বিপুল পরিমাণে ক্য়ালোরি থাকে। তাই এই উপাদানটি রয়েছে এমন খাবার খেলে ওজন বাড়তে বাধ্য়।

এম এস জি:
চিপস, ঠান্ডা খাবার এবং ক্য়ানড সুপে এই উপাদানটি খুব ব্য়বহার করা হয়। এটিতে রয়েছে নিউরোটক্সিন। তাই যদি সুস্থভাবে বাঁচতে চান, এইসব খাবার যতটা পারবেন এড়িয়ে যাবেন।

মার্জারিন:
এটি যত খাবেন, শরীরে বাজে কোলেস্টরলের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। কিসে কিসে থাকে এটি?মূলত বেক করা খাবার এবং ফাস্ট ফুডে মার্জারিনের ব্য়বহার লক্ষ করা যায়।

রং:
অনেক খাবারেই নানা ধরনের রং ব্য়বহার করা হয়। এইসব রং একটি নির্দিষ্ট মাত্রার বেশি খেলেই শরীর খারাপ হতে শুরু করে। আর এটা খুব দুঃখের বিষয় যে খাবার প্রস্থুতকারকরা একথা জানা সত্ত্বেও শুধুমাত্র খাবারকে সুন্দর দেখানোর জন্য় মাত্রাতিরিক্ত পরিমাণে রং ব্য়বহার করে চলেছে। আর অজান্তে আমরা এইসব খাবার খেয়ে ছুটে চলেছি ভংঙ্কর ভবিষ্য়তের দিকে।

সোডিয়াম সালফেট:
ওয়াইনে থাকে এই উপাদানটি। আর এটি শরীরে যত ঢুকবে তত চুলকানি, দুর্বলতা এবং আরও নানা ধরনের অসুবিধা দেখা দেবে।

সোডিয়াম নাইট্রাইট:
বেকন, হট ডগ, ফ্রায়েড ফিশ এবং হ্য়ামে এই উপাদানটি খুব বেশি মাত্রায় ব্য়বহৃত হয়। আর এটি কিন্তু কার্সিনোজেনিক।

বি এইচ এ এবং বি এইচ টি:
এই দুটি ক্ষতিকর বস্তু জেলো এবং পটেটো চিপসকে আরও সুস্বাদু করতে ব্য়বহৃত হয়। একাধিক গেবষণায় দেখা গেছে কারও শরীরে যদি দীর্ঘদিন ধরে বি এইচ এ এবং বি এইচ টি ঢোকে তাহলে তা থেকে নানা ধরনের নিউরোলজিকাল ডিজঅর্ডার হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

সালফার ডাইঅক্সাইড:
সোডা, বিয়ার এবং ভিনিগারে এটির উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়। এই উপাদানটি কিন্তু মারাত্মক টক্সিক। ফলে এটি দীর্ঘদিন ধরে শরীরে প্রবেশ করলে শ্বাস কষ্ট, অ্যাস্থেমা সহ আরও নানা রকমের জটিল রোগ হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।