Just In
হাঁটুর যন্ত্রণা কমাতে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
হাঁটুর যন্ত্রণায় কাবু? তাহলে একবার পড়তেই হবে এই প্রবন্ধটি।
আপনার বয়স ৪৫ পেরতে না পেরতেই হাঁটুর যন্ত্রণায় কাবু? তাহলে তো বলতেই হয় শুধু শারীরিক ময়, একই সঙ্গে বেশ মানসিক সমস্য়াতেও আপনি জর্জরিত। কেন হবেন না বলুন। এত কম বয়সে যদি নানাবিধ যন্ত্রণা ঘিরে ধরে তাহলে তো মানসিক শান্তি পালিয়ে যেতে বাধ্য়। তবে আর চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। এমন এক আর্য়ুবেদিক চিকিৎসার কথা আজ আপনাদের জানাতে চলেছি যার দ্বার হাঁটুর যন্ত্রণাকে কেয়কদিনের মধ্য়েই টাটা-বাই বাই বলে দিতে পারবেন আপনি।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের পেশি এবং টিসুরা দুর্বল হতে শুরু করে। ফলে শুরু হয় নানাবিধ যন্ত্রণা। হাঁটুর যন্ত্রণাও হয় একই কারণে।
শরীরের কোনও অংশে যন্ত্রণা হলে আমাদের দৈনন্দিন নানা কাজকর্ম ব্য়হত হতে শুরু করে। শুধু তাই নয় আমরা ধীরে ধীরে স্থবির হয়ে যেতে শুরু করি। প্রসঙ্গত, বয়স যত বাড়তে থাকে, হাঁটুর যন্ত্রণায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা তত বাড়ে। কারণ বয়স হলে শরীরের অন্য়ান্য় অঙ্গের মধ্য়ে হাঁটুই প্রথম আক্রান্ত হয়। কারণ কি জানেন, শরীরে মধ্য়ে হাঁটুই হল এমন অংশ যাকে সবথেকে বেশি খাটতে হয়। আর একথা তো বলে দেওয়ার নয় যে হাঁটুর যন্ত্রণা যত বাড়তে থাকে, তত জীবনযাত্রা দুর্বিসহ হতে শুরু করে। কিছু ক্ষেত্রে তো যন্ত্রণার চোটে তো অনেকে বিছানা ছেড়েই উঠতে পারে না। এমন হলে অপারেশন করা ছাড়া অন্য় কোনও উপায়ই থাকে না।
হাঁটুর যন্ত্রণা কমাতে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা দারুন কাজে আসে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে।
উপকরণ:
১.
হলুদ-
২
চামচ
২.
অ্যাপেল
সিডার
ভিনিগার-
২
চামচ
হাঁটুর যন্ত্রণা কমাতে এই ঘরোয়া পদ্ধতিটি দারুন কাজে আসে। তবে পরিমাণ মতো লাগাতে হবে, নচেৎ কিন্তু কোনও কাজই দেবে না।
আযুর্বেদিক চিকিৎসা চালাকালীন কিছু ব্য়য়াম এবং মাসাজ চালিয়ে যেতে হবে। এই তিনটি কাজ একসঙ্গে করলে দেখবেন যন্ত্রণা একেবারে কমে যাবে।
হলুদে রয়েছে ক্য়ালসিয়াম, যা হাঁটুর যন্ত্রণা, জ্বালাভাব এবং ফোলা কমাতে দারুন কাজে আসে। অপর দিকে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে রেয়েছে অ্যান্টি-অ্যাক্সিডেন্ট প্রপাটিজ, যা জয়েন্টের লুব্রিকেন্টের উন্নতি ঘটায়। ফলে হাঁটুর ব্য়থা কমতে শুরু করে, সেই সঙ্গে জয়েন্টের সচলতাও বৃদ্ধ পায়।
কীভাবে
বানাতে
হবে
এই
আয়ুর্বেদিক
ওষুধ?
১.
পরিমাণ
মতো
উপকরণগুলি
একটা
কাপে
নিন।
২.
ভালো
করে
মেশান।
৩.
পনীয়টি
তৈরি
হয়ে
গেলে
রেখে
দিন।
৪.
প্রতিদিন
রাতের
খাবারের
পর
পানীয়টি
পান
করেন।
দু
মাস
টানা
এটি
খেলে
দেখবেন
ব্য়থা
কমতে
শুরু
করেছে।