For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

দীপিকা পাড়ুকোনের মতো সুন্দরি হয়ে উঠতে তার মতো আপনিও মুখে লাগাতে শুরু করুন অ্যালো ভেরা ফেস মাস্ক!

ত্বক ভাল রাখতে অ্যালো ভেরার কোনও বিকল্প আছে বলে তো মনে হয় না। তাই তো বলি, সৌন্দর্যের একেবারে চূড়ায় পৌঁছাতে আপনার গাইড হতেই পারে প্রাকৃতিক এই উপাদানটি।

|

ত্বক ভাল রাখতে অ্যালো ভেরার কোনও বিকল্প আছে বলে তো মনে হয় না। তাই তো বলি, সৌন্দর্যের একেবারে চূড়ায় পৌঁছাতে আপনার গাইড হতেই পারে প্রাকৃতিক এই উপাদানটি। কারণ অ্যালো ভেরা শুধু ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে না, সেই সঙ্গে নানা ধরনের স্কিন প্রবলেমকেও দূরে রাখে। এক্ষেত্রে জেনে রাখা ভাল যে স্কিন টাইপ অনুসারে নানা ভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে অ্যালো ভেরাকে।

প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকার কারণে বিউটি প্রডাক্ট হিসাবে অ্যালো ভেরার জনপ্রিয়তায় কোনও দিনই ভাটা পরেনি। শুধু কী তাই! এতে রয়েছে লেকটিন, মেনাস এবং পরিসেকারাইড। এই উপাদানগুলি নানাভাবে ত্বকের উপকার করে থাকে। তাই তো নিয়মিত অ্যালো ভেরা এবং অন্য়ান্য় প্রকৃতিক উপাদানকে কাজে লাগিয়ে বানানো ফেস মাস্কের সাহায্য় ত্বকের পরিচর্যা করলে স্কিন টোবনের উন্নতি হতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে ত্বকের সৌন্দর্যও চোখে পরার মতো বৃদ্ধি পায়।

তাহলে অপেক্ষা কিসের! ঝটপট জেনে নিন আপনার ত্বকের জন্য় কোন ধরনের অ্যালো ভেরা ফেস মাস্ক ব্য়বহার করা উচিত।

১. অ্যালো ভেরা এবং মুলতানি মাটি:

১. অ্যালো ভেরা এবং মুলতানি মাটি:

১ চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে ১ চামচ অ্যালো ভেরা জেল এবং অল্প পরিমাণে গোলাপ জল বা ঠান্ডা দুধ মিশিয়ে বানাতে হবে এই ফেস প্যাকটি। সবকটি উপাদান ভাল করে মিশে যাওয়ার পর পেস্টটি সারা মুখে লাগিয়ে কম করে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। সময় হয়ে গেলে ঠান্ড জল দিয়ে ধুয়ে ফলতে হবে সারা মুখ। এক্ষেত্রে একটি বিষয় মাথা রাখা জরুরি যে সপ্তাহে কম করে দুবার এই প্যাকটির সাহায্যে ত্বকের পরিচর্যা না করালে কিন্তু তেমন কোনও উপকার পাবেন না। প্রসঙ্গত, এই ফেস প্যাকটির ব্যবহার শুরু করলে ত্বকের অন্দরে জমে থাকা ময়লা বেরিয়ে যাবে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল এবং প্রাণবন্ত হয়ে উঠতে সময় লাগবে না।

২. অ্যালো ভেরা এবং শসা:

২. অ্যালো ভেরা এবং শসা:

যাদের ত্বক খুব স্পর্শকাতর, তারা এই ফেস মাস্কটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি বানাতে একটা অ্যালো ভেরা পাতা থেকে সংগ্রহীত জেলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা শসার রস মেশাতে হবে। যখন দেখবেন দুটি উপাদান ভাল মতন মিশে গেছে, তখন সেটি মুখে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। প্রসঙ্গত, তৈলাক্ত ত্বক, ময়লা এবং ত্বকে জমতে থাকা নানা ক্ষতিকর উপাদানকে পরিষ্কার করে ফেলতে এই ফেস মাস্কটি দারুন কাজে দেয়।

৩. অ্যালো ভেরা এবং গোলাপ জল:

৩. অ্যালো ভেরা এবং গোলাপ জল:

শুষ্ক ত্বককে স্বাভাবিক করতে এই ফেস মাস্কটি দারুন কাজে আসে। সেই সঙ্গে বলি রেখা, ব্রণ এবং কালো ছোপ আটকাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। এক্ষেত্রে অ্যালো ভেরা জেলের সঙ্গে কয়েক ড্রপ গোলাপ জল মিশিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে ফেলুন। তারপর সেটি মুখে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন মুখটা।

৪. অ্যালো ভেরা, নিম পাতা এবং লেবু:

৪. অ্যালো ভেরা, নিম পাতা এবং লেবু:

ত্বকের প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি স্কিনের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বককে প্রাণচ্ছল বানাতে এই তিনটি উপাদান মিলিয়ে বানিয়ে ফেলুন একটি পেস্ট। তরপর সেটি মুখে লাগিয়ে নিন। প্রসঙ্গত, ভাল করে মুখটা ধুয়ে নিয়ে ফেস মাস্কটি লাগাবেন। নচেৎ কিন্তু উপকার পাবেন না।

৫. অ্যালো ভেরা ও হলুদ:

৫. অ্যালো ভেরা ও হলুদ:

দুধ, হলুদ এবং অ্যালো ভেরা জেল মিশিয়ে বানানো এই ফেস মাস্কটি উজ্জ্বল এবং নরম ত্বক পেতে আপনাকে সাহায্য করবে। প্রসঙ্গত, হলুদে এমন কিছু উপাদান থাকে, যা ব্রণর প্রকোপ কমায়। অপরদিকে, অ্যালো ভেরা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। আর দুধ কী কাজে লাগে? কাঁচা দুধ ত্বকের পি এইচ লেভেল ঠিক রাখে। ফলে ত্বক নরম হয়।

৬. অ্যালো ভেরা এবং লেবুর ফেস মাস্ক:

৬. অ্যালো ভেরা এবং লেবুর ফেস মাস্ক:

আপনার কি ড্রাই স্কিন? তাহেল এই ফেস মাস্কটি আপনার জন্য় একেবারে পরাফেক্ট! কারণ অ্যালো ভেরা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ, যা ব্রণ এবং চুলকানি কমায়। এখানেই শেষ নয় এই প্রাকৃতিক উপাদানটি লাগালে স্কিন আদ্র হয়। ফলে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। কীভাবে বানাতে হবে এই ফেস মাস্কটি? এটি বানানো খুব সহজ! পরিমাণ মতো অ্যালো ভেরা জেল নিয়ে তাতে এক ড্রপ লেবুর রস দিয়ে ভাল করে দুটি উপাদান মেশান। তারপর তা মুখে লাগিয়ে কম করে ২০ মিনিট রেখে দিন। সময় হয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখটা ধুয়ে ফেলুন।

৭. অ্যালো ভেরা ও ওটমিল:

৭. অ্যালো ভেরা ও ওটমিল:

ত্বকের উপরিংশে জমতে থাকা মৃত কোষেদের পরিষ্কার করে ফলতে এই ফেস মাস্কটি কাজে লাগে। অ্যালো ভেরা জেল, লেবুর রস এবং ওটমিল মিশিয়ে এই ফেস মাস্কটি বানিয়ে ফেলুন। তরপর সেটি ধীরে ধীরে মুখে লাগান। কিছুক্ষণ রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৮. অ্যালো ভেরা এবং মধু:

৮. অ্যালো ভেরা এবং মধু:

যাদের তৈলাক্ত ত্বক, তাদের জন্য় এই ফেস মাস্কটি দারুন কার্যকরী। কারণ মধু এবং অ্যালো ভেরা, উভয়ই ত্বকের অতিরিক্ত তেলা ভাব কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে, শুধু তাই নয় স্কিনের বন্ধ হয়ে যাওয়া ছিদ্রগুলিকেও খুলে দিতেও এই দুই প্রকৃতিক উপাদান নানাভাবে সাহায্য করে থাকে। প্রসঙ্গত, এই ফেস প্যাকটি বানাতে এক চামচ মধুর সঙ্গে পরিমাণ মতো অ্যালো ভেরা জেল মিশিয়ে ফেলুন। তারপর সেই ফেস মাস্কটি ধীরে ধীরে মাসাজ করুন ত্বকে। প্রসঙ্গত, প্রতিদিন যদি এই ফেস মাস্কটি মুখে লাগাতে পারেন তাহলে অল্প দিনেই দেখবেন ত্বক উজ্জ্বল হতে শুরু করেছে।

Read more about: শরীর রোগ
English summary

ত্বক ভাল রাখতে অ্যালো ভেরার কোনও বিকল্প আছে বলে তো মনে হয় না। তাই তো বলি, সৌন্দর্যের একেবারে চূড়ায় পৌঁছাতে আপনার গাইড হতেই পারে প্রাকৃতিক এই উপাদানটি।

A white, goopy gel could be the solution to all your skin concerns. The gel we are talking about comes from the evergreen perennial succulent plant known as ALOE VERA. You might have read about it or heard people raving about its uses, and it might even be present in some obscurecorner in your balcony. If yes, you are lucky indeed. In this article, we shall tell you in detail about the skin benefits of this plant and how you can concoct different face packs with it with ingredients found at home.
Story first published: Saturday, March 3, 2018, 15:03 [IST]
X
Desktop Bottom Promotion