For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

ও তারা মা আসবে নাকি আমার বাড়ি? প্রতি শুক্রবার এই মন্ত্রটি পাঠ করুন দেখবেন মা আসবেই আসবে!

শুক্রবার হল শক্তির দিন। মাতৃ শক্তির অরাধনা করার দিন। আর মায়ের শরীরে যে শক্তি রয়েছে, তা কি এ জগতে আর কোথাও রয়েছে!

|

শুক্রবার হল শক্তির দিন। মাতৃ শক্তির অরাধনা করার দিন। আর মায়ের শরীরে যে শক্তি রয়েছে, তা কি এ জগতে আর কোথাও রয়েছে! তাই জয় মা বলে যদি এই মাতৃ সাগরে একবার জাঁপিয়ে পরতে পারেন, তাহলে জীবনটা যে শুধরে যাবে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই কিন্তু!

কী বলছি ঠিক সমজে উঠতে পারলেন না তো! দাঁড়ান সোজা করেই না হয় বলি। শাস্ত্র বলে শুক্রবার যদি মা দূর্গার যে কোনও রূপের অরাধনা করা হয়, তাহলে জীবন সংক্রান্ত যে কোনও সমস্যা মিটে যেতে সময় লাগে না। আর যদি শুক্রবার করে তারা মুলা মন্ত্রটি জপ করতে পারেন, তাহলে তো কথাই নেই! কারণ এমন বিশ্বাস রয়েছে যে সপ্তাহের এই বিশেষ দিনে এই শক্তিশালী মন্ত্রটি ১০৮ বার পাঠ করলে গৃহস্থে মায়ের আগমণ ঘটে, ফলে মনের সব ইচ্ছা পূরণ হতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি এত আশ্চর্য ধরনের সব উপকার পাওয়া যায়, যে সম্পর্কে জানলে হয়তো আপনার চোখ কপালে উঠে যাবে!

তা বন্ধু এবার তাহলে বুঝেছেন তো "মাতৃ সাগর" বলতে প্রথমে কি বলতে চেয়েছি! তাহলে আর অপেক্ষা কেন, স্নান সেরে মা তারার ছবি বা মূর্তির সামনে বসে এক মনে "ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্", এই মন্ত্রটি ১০৮ বার পাঠ করার মধ্যে দিয়ে দেবীর আরাধনা করুন, তার পর দেখুন কী হয়! প্রসঙ্গত, এমনটা করলে সাধারণত যে যে উপকারগুলি পাওয়া যায়, সেগুলি হল...

১. ঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যান মা:

১. ঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যান মা:

যে গৃহস্থে মায়ের আগমণ ঘঠে সেই পরিবারের কোনও সদস্যের কোনও বিপদ ঘটার বা কোনও ঝামেলায় জড়িয়ে পরার আশঙ্কা একেবারে থাকে না বললেই চলে। কারণ মায়ের আশীর্বাদে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়ার অথবা ভুল পথে যাওয়ার সম্ভাবনা যেমন কমে, তেমনি খারাপ শক্তির প্রভাবে কোনও ক্ষতি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও হ্রাস পায়। তাই তো বলি বন্ধু বাকি জীবনটা যদি ছেলে, মেয়ে, বউ-বাচ্চাদের নিয়ে শান্তিতে এবং নিরাপদে কাটাতে হয়, তাহলে প্রতি শুক্রবার তারা মুলা মন্ত্রটি জপ করতে ভুলবেন না যেন!

২. যে কোনও সমস্যা মিটে যায়:

২. যে কোনও সমস্যা মিটে যায়:

নানাবিধ সমস্যায় কি জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে? তাহলে বন্ধু মা তারার নাম নিতে ভুলবেন না যেন! কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে নিয়মিত মায়ের অরাধনা করলে চোখের নিমেষে সব সমস্যা মিটে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হারিয়ে যাওয়া মানসিক শান্তিও ফিরে আসে।

৩. জীবন-মৃত্যুর এই খেলা থেকে মুক্তি মেলে:

৩. জীবন-মৃত্যুর এই খেলা থেকে মুক্তি মেলে:

আমি-আপনি না চাইলেও অনেকেই কিন্তু আর জীবন নিয়ে এই পৃথিবীতে ফিরে আসতে চান না। কিন্তু কেমন ভাবে সম্ভব জন্ম-মৃত্যুর এই খেলা থেকে ছুটি নেওয়া? আপনাকেও যদি একই প্রশ্ন তাড়িয়ে নিয়ে বেরায়, তাহলে আজ থকেই তারা মুলা মন্ত্র জপ করার মধ্যে দিয়ে দেবীর আরাধনা করা শুরু করুন, দেখবেন মোক্ষ লাভের স্বপ্ন পূরণ হবেই হবে!

৪. সফলতা রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে:

৪. সফলতা রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে:

কর্মক্ষেত্রে চটজলদি উন্নতি লাভের পথকে যদি প্রশস্ত করতে হয়, তাহলে প্রতি শুক্রবার "ওং হ্রীং স্ত্রীং হূং ফট্", এই মন্ত্রটি পাঠ করতে করতে মায়ের পুজো করতে ভুলবেন না যেন! এমনটা করা শুরু করলে দেখবেন মায়ের কৃপায় বাড়ির প্রতিটি কোণে পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করবে, যার প্রভাবে আপনার ভাগ্য এমন ফিরবে যে অফিসে বা ব্যবসায় চরম সফলাতার স্বাদ পেতে বেশি দিন আর অপেক্ষা করতে হবে না।

৫. অনেক অনেক টাকার মালিক হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হবেই হবে!

৫. অনেক অনেক টাকার মালিক হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হবেই হবে!

শুনতে আজব লাগলেও হাজার বছর আগে লেখা শাস্ত্রের নানা কথাকে তো আর উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়! আর সে সব বইয়েই এমনটা দাবি করা হয়েছে যে শুধু শুক্রবার নয়, প্রতিদিন যদি এই বিশষ মন্ত্রটি জপ করা যায়, তাহলে টাকা-পয়সা সংক্রান্ত নানা সমস্যা মিটে যেতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি বড়লোর হয়ে ওঠার স্বপ্নও পূরণ হয় চোখের পলকে।

৬. রোগ-ব্যাধি সব দূরে পালায়:

৬. রোগ-ব্যাধি সব দূরে পালায়:

বহু দিন সুস্থভাবে, নানা রোগকে ডজ করে যদি বেঁচে থাকতে হয়, তাহলে প্রতিদিন তারা মুলা মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করা শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেই পাবেন! আসলে এই মন্ত্রটি পাঠ করা মাত্র সারা শরীরে এবং মস্তিষ্কের উপর শুভ শক্তির প্রভাব বাড়তে শুরু করে, যার প্রভাবে শরীর এবং মন চাঙ্গা হয়ে উঠতে সময় লাগে না।

৭. গ্রহ দোষ কেটে যায়:

৭. গ্রহ দোষ কেটে যায়:

জন্ম কুষ্টি দেখলে দেখতে পাবেন আমাদের সবারই কোনও না কোনও গ্রহ দোষ থাকে এবং এই কারণে কোনও না কোনও সমস্যা ঠিক হয়েই থাকে। তাই তো বলি বন্ধু গ্রহ দোষের খপ্পরে পরে আপনার জীবনেও সুখের ঝাঁপি খালি হয়ে যাক, এমনটা যদি না চান, তাহলে শুক্রবারহ করে মুলা মন্ত্রটি জপ করতে করতে মা তারার অরাধনা করতে ভুলবেন না যেন! কারণ এমনটা যদি নিয়মিত করতে পারেন, তাহলে কিন্তু গ্রহদের বক্র দৃষ্টি পরার আশঙ্কা কমে যায়। ফলে জীবন আনন্দে ভরে ওঠে।

মন্ত্র পাঠের দিক:

মন্ত্র পাঠের দিক:

এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই মন্ত্রটি হয় পূর্ব দিকে নয়তো উত্তর-পূর্ব দিকে বসে পাঠ করা উচিত। কারণ এমনটা করলে নাকি দ্রুত ফল মেলার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

মাকে কী কী প্রসাদ হিসেবে নিবেদন করতে হবে:

মাকে কী কী প্রসাদ হিসেবে নিবেদন করতে হবে:

মিষ্টি জাতীয় যে কোনও কিছু প্রসাদ হিসেবে নিবেদন করতে পারেন। কিন্তু যদি দুগ্ধজাত তোনও মিষ্টি অতবা মধু নিবেদন করতে পারেন, তাহলে তো কাথই নেই! প্রসঙ্গত, হাতের কাছে কিছু না তাকলে গুঁড় অথবা গুঁড়ের বাতাসা নিবেদন করেও দেবীর অরাধনা করতে পারেন।

Read more about: ধর্ম
English summary

Tara Mantra Japa and Benefits

SECOND OBJECT OF TRANSCENDENTAL KNOWLEDGE Tara – The Star, The Power of Sound Tara appears as a light or star in the abyss of the first moments of creation of the cosmos. The word “Tara” literally means a star but also as reference to Her who rescues from worldly existence those drowning in suffering. By meditation on Her design, one is freed from the trammels of earthly existence, develops the Power of speech and experiences peace within oneself. Tara is the great Goddess of the Buddhist tradition, though historically has Her beginnings in Hinduism.
Story first published: Friday, September 14, 2018, 11:24 [IST]
X
Desktop Bottom Promotion