Just In
- 3 hrs ago
সাপ্তাহিক রাশিফল : ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ৬ মার্চ
- 5 hrs ago
দৈনিক রাশিফল : ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১
- 14 hrs ago
চালের পায়েস রান্নার সহজ রেসিপি দেখে নিন
- 16 hrs ago
গর্ভাবস্থায় এই সাতটি কাজ কখনোই করবেন না, মারাত্মক বিপদ হতে পারে
Don't Miss
হস্তরেখা বিদ্যা : শুধু হাতের রেখাই নয়, আঙুলের মধ্যে থাকা দূরত্বও অনেক গোপনীয়তা উন্মুক্ত করে
আপনার হাতের রেখা-ই আপনার অতীত এবং ভবিষ্যতের কথা বলে দেয়, আঙুলের সাহায্যেই আপনার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কিত অনেক কিছু জানা যেতে পারে। হস্তরেখা জ্যোতিষের সাহায্যে, হাতের তালুতে থাকা রেখা ও চিহ্নগুলি থেকে যেকোনও ব্যক্তির আচরণ এবং ভবিষ্যত সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যায়। আঙ্গুলের মধ্যে কতটা পার্থক্য আছে তার সাহায্যে কোনও ব্যক্তি সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়।

তর্জনী এবং মধ্যমা আঙুলের মধ্যে গ্যাপ
যদি তর্জনী অর্থাৎ অঙ্গুষ্ঠার পাশের আঙুল এবং মধ্যমা অর্থাৎ মাঝের আঙুলের মধ্যে কোনও ফাঁকা জায়গা দেখা যায় তবে এই জাতীয় ব্যক্তির চিন্তা-ভাবনা স্বতন্ত্র হয়। তারা তাদের লক্ষ্যগুলিতে ফোকাস রাখে। তাদের কঠোর পরিশ্রমের ফলাফল তারা পায়। যদি এই দুটি আঙুলের মধ্যে ব্যবধানটি বেশি হয়, তবে এর অর্থ তারা স্বার্থপর প্রকৃতির হতে পারে।

মধ্যমা এবং অনামিকার মধ্যে দূরত্ব
এটি বিশ্বাস করা হয় যে, কোনও ব্যক্তির মাঝের আঙুল এবং অনামিকা অর্থাৎ রিং ফিঙ্গারের মধ্যে কোনও ফাঁকা স্থান থাকা উচিত নয়। এই দুটি আঙুল পাশাপাশি হওয়া শুভ হয়। যদি কোনও ব্যক্তির এই দুটি আঙুলের মধ্যে দূরত্ব থাকে তবে তার ব্যক্তিত্ব বেপরোয়া প্রকৃতির হয়। এই জাতীয় লোকেরা কেবল নিজের সুবিধার কথা চিন্তা করে।

অনামিকা এবং কনিষ্ঠার মধ্যে দূরত্ব
কোনও ব্যক্তির অনামিকা অর্থাৎ রিং আঙুল এবং কনিষ্ঠা অর্থাৎ সবচেয়ে ছোট আঙুলের মধ্যে দূরত্ব থাকে তাহলে তাকে ভাল বলে বিবেচিত হয় না। এই ধরনের ব্যক্তিরা অত্যন্ত রাগী প্রকৃতির হয়। তারা তাদের কাজ শেষ করতে যেকোনও সীমা অতিক্রম করতে পারে। তবে এই জাতীয় লোকেরা তাদের পরিবারকে যথেষ্ঠ অগ্রাধিকার দেয়। তারা তাদের পরিবারের জন্য যা কিছু করতে প্রস্তুত থাকে।

যার আঙুলের মাঝে কোনও ফাঁক নেই
এমন অনেক লোক রয়েছে যাদের আঙুলের মধ্যে কোনও ফাঁক নেই। হস্তরেখা বিজ্ঞান অনুসারে, যাদের আঙুলের মধ্যে কোনও ফাঁক নেই তারা খুব গম্ভীর স্বভাবের হয়। তারা অন্যের জীবনে হস্তক্ষেপ করতে পছন্দ করে না। অন্যদিকে, যাদের সমস্ত আঙুলের মধ্যে ব্যবধান রয়েছে তাদের শক্তির অভাব হয় না। এই জাতীয় লোকেরা ইতিবাচক চিন্তার মালিক হয়।