Just In
শনির দশায় জীবন টালমাটাল? এই ৪ উপায়ে মুক্তি মিলবে সব সমস্যা থেকে!
জ্যোতিষশাস্ত্রে শনিদেবকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। শনি হলেন কর্মফলের দেবতা। কোষ্ঠীতে শনি অশুভ ভাবে অবস্থান করলে জীবনে নানা সমস্যা দেখা দেয়, আর শুভ ভাবে অবস্থান করলে জীবনে সুখ-শান্তি বিরাজ করে। শনির দশা যাঁর চলে, তাঁর জীবনে বিপর্যয় নেমে আসে। তাই শনিকে খুশি রাখতে এবং তাঁকে শান্ত রাখার জন্য জ্যোতিষশাস্ত্রে অনেক ধরনের প্রতিকারের কথা বলা হয়েছে।
শনিদেবকে প্রসন্ন করতে জ্যোতিষশাস্ত্রে চন্দনের কিছু প্রতিকারের উল্লেখ আছে। জেনে নিন, শনিদেবকে সন্তুষ্ট করতে চন্দন কী ভাবে ব্যবহার করবেন -
চন্দনের মূল বা শিকড়
শনি সাড়েসাতি ও আড়াইয়ের প্রকোপ মুক্তি পেতে টানা ৪০ দিন স্নানের জলে চন্দনের শিকড় দিয়ে স্নান করুন।
শনিবারে লাল চন্দনের তিলক লাগান
প্রতি শনিবার কপালে লাল চন্দনের তিলক লাগান। আপনি চাইলে শনিদেবকে লাল চন্দন নিবেদন করতে পারেন। এতে শনিদেব শান্ত হবেন এবং অশুভ প্রভাবও দূর হবে।
লবঙ্গের এই টোটকায় দূর হবে জীবনের সকল সমস্যা, পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে!
চন্দনের মালা নিয়ে জপ করুন
শনিদেবের আশীর্বাদ পেতে প্রতি শনিবার সূর্যাস্তের পর অশ্বত্থ গাছের নীচে সরিষার তেলের প্রদীপ জ্বালান এবং চন্দনের মালা নিয়ে শনিদেবের মন্ত্র 'ওঁ শং শনৈশ্চরায় নমঃ' জপ করুন। আপনি প্রতি অমাবস্যায় সূর্য অস্ত যাওয়ার পরেও এটি করতে পারেন।
কর্মক্ষেত্রে সাফল্য পেতে
ব্যবসা ও চাকরিতে সাফল্য পেতে মঙ্গলবার লাল চন্দন দিয়ে ১১টি অশ্বত্থ পাতায় রাম লিখুন। তারপর এই পাতার মালা বানিয়ে হনুমানজিকে পরিয়ে দিন। এতে ব্যবসায় বৃদ্ধি হবে। তবে মনে রাখবেন, এই প্রতিকার করার সময় কেউ যেন আপনাকে দেখে না ফেলে।
Disclaimer
:
এই
আর্টিকেলে
যে
তথ্য
দেওয়া
হয়েছে
তা
যে
সম্পূর্ণ
মিলে
যাবে,
এমনটা
দাবি
করছে
না
বোল্ডস্কাই
বাংলা।
জ্যোতিষীর
তথ্যের
ভিত্তিতে
এই
আর্টিকেলটি
লেখা
হয়েছে।