Just In
দীপাবলির সম্পর্কে কিছু বিস্ময়কর তথ্য যা সম্ভবত আপনার অজানা
আলোর উৎসব যা দীপাবলি নামে জনপ্রিয়, সমগ্র ভারত উপমহাদেশ ও ধর্মমত জুরে পালিত হয়। এই উৎসবকে উদযাপন করতে, মানুষেরা বিভিন্ন রকমভাবে, অপরিমেয় আকর্ষণ ও উদ্দীপনার সাথে স্বাগত জানায়। যেখানে নিশ্চিতভাবেই সকলে এই উৎসব ও তার তাৎপর্য সম্পর্কে অবগত, সেখানে এমন কিছু তথ্যও আছে যা সম্ভবত আপনি জানেন না। আপনি দেখে নিতে পারেন,- আমরা এই প্রতিবেদনে প্রকাশ করতে চলেছি দীপাবলি সম্পর্কে সেইসব বিস্ময়কর তথ্য যা আপনি সম্ভবত জানেন না। যেমন, এই উৎসব উদ্দযাপনের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলিও আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন, তাই নয় কি?
চলুন জেনে নি, দীপাবলি সম্পর্কে সেইসব বিস্ময়কর তথ্য যা সম্ভবত আপনি জানেন না।দীপাবলি সম্পর্কে এই তথ্যগুলি আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন, বিশেষত আপনি যদি এই উৎসব উদ্দযাপন করতে উৎফুল্ল হয়ে থাকেন। পড়তে থাকুন...
দীপাবলির
তাৎপর্য
দেশের
আলাদা
আলাদা
জায়গায়,
আলাদা
আলাদা
মত
ও
পৌরানিক
গাথার
ওপর
ভিত্তি
করে
দীপাবলির
তাৎপর্যও
ভিন্ন
ভিন্ন
হয়।
ভিন্ন
ভিন্ন
মানুষেরা
আলাদা
আলাদা
রকম
করে
এই
উৎসব
উদযাপিত
করে,
ফলে
এই
উৎসব
আরো
বেশি
রোমাঞ্চকর
ও
আর্কষনীয়
হয়ে
ওঠে।
রামায়ণ
ও
মহাভারতের
প্রাসঙ্গিকতাঃ
বিশেষত,
হিন্দু
পবিত্র
গ্রন্থ,
রামায়ণ
ও
মহাভারতের
লেখের
প্রতি
শ্রদ্ধা
রেখে,
ভিন্ন
ভিন্ন
মানুষ
ভিন্ন
ভিন্ন
ভাবে
এই
উৎসব
দেখে।
প্রভু
রামের
বিশ্বাসীরা
এই
দিনটিকে
তার
প্রত্যাবর্তনের
দিন
হিসাবে
দেখে,
আর
অন্যেরা
এই
দিন
টিকে
পান্ডবদের
১২
বছরের
বনবাস
ও
একবছরের
অজ্ঞাতবাস
থেকে
প্রত্যাবর্তনের
দিন
হিসাবে
দেখে।
মা
কালীর
পূজাঃ
যেখানে,
দীপাবলিকে
দেবী
লক্ষ্মীর
বন্দনার
দিন
হিসাবে
দেখা
হয়,
সেখানে
পুর্ব-ভারতে
এই
দিনে
দেবী
কালী-মায়ের
আরাধনা
করা
হয়ে
থাকে।
জীবনের
বিভিন্ন
প্রতিকূলতাকে
প্রতিহত
করে
তাকে
জয়
করতে
মানুষেরা
শক্তিশালী
দেবী
মা
কালীর
উপাসনা
করে
থাকে।
এটাকে।
অশুভের
ওপর
শুভ-এর
বিজয়
হিসাবে
দেখা
হয়।
নববর্ষঃ
দেশের
কোন
কোন
জায়গায়,
দীপাবলিকে
নববর্ষের
নতুন
প্রভাত
হিসাবে
দেখা
হয়ে
থাকে।
এই
দিনে
দেবী
লক্ষ্মীর
পূজা
ছাড়াও,
বিঘ্নহর্তা
ভগবান
গনেশেরও
পূজো
করা
হয়।
ভগবান
গনেশের
পূজো,
নতুন
হিন্দু
বছরের
শুভসূচনার
প্রতীক।
জৈন
ধর্মে
তাৎপর্যঃ
এমনকি
জৈন
ধর্মেও
দীপাবলির
অত্যুচ্চ
তাৎপর্য
রয়েছে।
দীপাবলির
৬-টি
দিনের
মধ্যে
মুখ্য,
কার্তিক
চতুর্দশীর
দিনে,
প্রভু
মহাবীর
মোক্ষ
লাভ
করেছিলেন।
১৫-ই
অক্টোবর,
৫২৭
খ্রীষ্টপূর্বাব্দে
কার্তিক
চতুর্দশীর
দিনে,
প্রভু
মহাবীর
নির্বান
প্রাপ্তি
করেছিলেন।
শিখদের
জন্য
তাৎপর্যঃ
"বন্দী
ছোড়
দিবস",
শিখদের
জন্য
দীপাবলিতে
পালিত
একটি
বিশেষ
দিন।
এই
দিনেই
গুরু
হরগোবিন্দ
সিং,
নিজেকে
ও
আরো
হিন্দু
রাজাদের
বন্দীদশা
থেকে
মুক্ত
করেছিলেন।
বাদশা
জাহাঙ্গীর,
তাদেরকে
গোয়ালিওরের
একটি
দুর্গে
বন্দী
করে
রেখেছিলেন
এবং
সেটা
দীপাবলিরই
সময়
ছিল,
যখন
গুরু
হরগোবিন্দ
সিং
নিজেদের
মুক্ত
করেছিলেন।