Just In
(ছবি) বন্ধাত্ব্য দূর করতে এই বিষয়গুলি অবশ্যই খেয়াল রাখবেন
সন্তানের জন্য দেওয়া এক অনন্য অভিজ্ঞতা। গর্ভবতী হতে গেলে সবসময় ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে এগোতে হবে। যদি কোনওরকম সমস্য়া হয়ও তাহলেও মনকে শক্ত রেখে সমস্যাকে জয় করে এগিয়ে যেতে হবে।
প্রথম সপ্তাহের গর্ভাবস্থা বোঝার সহজ ৮ লক্ষণ!
সন্তানকে বুদ্ধিমান বানাতে চাইলে এইগুলি অভ্যাস করুন
আজকের দিনে জীবনযাত্রার ধরনের ফলে স্বামী বা স্ত্রী দুজনেরই সন্তানের জন্ম দেওয়া নিয়ে সমস্যা হয়। মূলত স্ট্রেস এক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা পালন করে। আজকের দিনে আধুনিক নানা পদ্ধতির ফলে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসা পাওয়া সম্ভব। তাই কোনও সমস্যা হলে ধৈর্য ধরাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
এই খাবারগুলি মহিলাদের 'মিসক্যারেজ'-এর জন্য দায়ী
এই খাবারগুলি গর্ভধারণ করতে বিশেষ সাহায্য করে
বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থেকে দূরে থাকতে পুরুষ ও মহিলা উভয়কেই সুস্থ জীবনযাত্রা নির্বাহ করতে হবে। সময়ে খাওয়া, তেল-মশলা কম খাওয়া, ডায়েটে প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি রাখা যার মধ্যে অন্যতম। তবে এর বাইরে সহজ কিছু টিপস অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। নিচের স্লাইডে দেখে নিন সেগুলি।
ডায়গনসিস দেখে ভীত হবেন না
অনেক সময়ে ডাক্তারি পরীক্ষার পরে চিকিৎসকেরা প্রজনন নিয়ে নেতিবাচক ইঙ্গিত দেন। তবে এমন হলে ভয় পাবেন না। মনকে অবসাদগ্রস্ত করে তুললে সম্ভাবনা ক্রমান্বয়ে আরও কমে যাবে। তার চেয়ে বরং সুস্থভাবে থেকে অন্য চিকিৎসকের খোঁজ করুন।
নিজেকে সময় দিন
যদি নিয়মিত কনট্রাসেপটিক নিয়ে গর্ভাবস্থাকে আপনি আটকাতে থাকেন তাহলে তা আপনার জন্য কখনই সুখকর নয়। গর্ভধারণ করতে চাইলে অন্তত ৬ মাস নিজেকে সময় দিয়ে তৈরি হোন।
ছোট বিষয়ে খেয়াল রাখা
অনেক সময়ে ছোট জিনিসও গর্ভধারণে বড় বাধা হয়ে ওঠে। যেমন অনিয়মিত ঋতুচক্রের সমস্যা ইত্যাদি। এছাড়া অবশ্যই একবার থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।
সবার নিয়ম এক নয়
যদি আপনার পরিচিতের কারও বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থাকে এবং কোনও একটি উপায়ে তিনি সেরে ওঠেন তাহলে আপনিও সেই উপায় অবলম্বন করবেন না। কারণ মনে রাখবেন, সকলের ক্ষেত্রে একই উপায় কার্যকর হয় না।
নিয়মিত যৌন মিলন
নিয়মিত যৌনমিলন করলেই যে সন্তান ধারণ করা সম্ভব এমন ধারণা ভুল। এক্ষেত্রে আপনার ঋতুচক্রের দিন ধরে আপনাকে এগোতে হবে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
নিজের সমস্যা সঙ্গীকে জানানো
নিজের সমস্যা সঙ্গীর সঙ্গে ভাগ করে নিন। এছাড়া চেষ্টা করুন কাছাকাছি থাকার। এতে একে অপরকে মানসিকভাবে সাহায্য করতে পারবেন এবং লড়াইয়ের শক্তি পাবেন।