Just In
- 19 min ago অসহ্য গরমে সুস্থ থাকতে কী খাবেন? রইল টিপস
- 4 hrs ago প্রেম জীবনে উত্তেজনা মেষ-তুলার, সতর্ক থাকতে হবে ৩ রাশিকে, দেখুন আজকের রাশিফল
- 20 hrs ago ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য
- 21 hrs ago প্রখর রোদ থেকে স্বস্তি পেতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন এই শরবতগুলি, ঠান্ডা রাখবে শরীরও
গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত কিছু বিশেষ তথ্য
ভাবী মায়েদের এই লেখাটি পড়া খুব জরুরি।
মা হওয়া মোটেও সহজ কাজ নয়। কারণ বাচ্চাকে এই পৃথিবীতে আনতে অনেক লড়াই চালাতে হয় একজন ভাবী মাকে।
এই সময় মায়ের শরীরে অনেক বদল আসতে শুরু করে। প্রগেন্য়ান্ট হওয়ার পর থেকে সময় যত প্রসবের দিকে এগতে থাকে, তত বাইরে এবং ভেতর থেকে বদলে যায় মায়ের শরীর। এর কিছু পরিবর্তন তো একটু আজব গোছেরও হয়, যা অনেকেই প্রথম দিকে বুঝে উঠতে পারেন না। তাই তো ভাবী মায়েদের কথা মাথায় রেখে এই প্রবন্ধে এমন কিছু তথ্য় তুলে ধরা হল, যা প্রেগন্য়ান্সির সময় জেনে রাখাটা জরুরি।
১.
গর্ভাবস্তায় ইউটেরাস তার নিজের স্বাভাবিক অবস্থা থেক প্রায় ৫০০ গুণ বেশি বড় হয়ে যায়।
২.
ভাবী মায়েরা যখন খাবার খান, তখন সেই খাবারে উপস্থিত বেশিরভাগ উপকারি উপাদানই বাচ্চার শরীরে চলে যায়। ফলে এই সময় মায়ের শরীরে পুষ্টির অভাব দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে। বিশেষেত এই সময় মায়ের শরীরে আয়রনের মাত্রা খুব কমে যেতে পারে। তাই এই বিযয়টি মাথায় রাখাটা জরুরি।
৩.
কয়েকটি গবেষণা অনুসারে মায়ের পেটে থাকাকালীন বাচ্চা মাঝে মধ্য়েই প্রস্রাব করে ফলে। আর শুনলে আবাক হয়ে যাবেন, সেই প্রস্রাব নাকি বাচ্চা নিজেই খেয়ে ফেলে।
৪.
প্রেগন্য়ান্সির সময় মায়ের শরীরের বেশিরভাগ হাড়ই নরম হয়ে যায়। যে কারণে এই সময় রিলেক্সিন এবং ইস্ট্রোজেন হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। এই দুটি হরমোন লিগামেন্টকে ঠিক থাকতে সাহায্য় করে।
৫.
গর্ভাবস্তায় মায়ের ওজন প্রায় ১০-১৫ কিলো বেড়ে যায়, যার বেশিরভাগটাই বাড়ে বাচ্চার কারণে।
৬.
কিছু হরমোনের ক্ষরণের কারণে এই সময় মায়ের ত্বক খুব আদ্র হয়ে যায়। যে কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে স্ট্রচ মার্ক দেখা দিতে শুরু করে। এক্ষেত্রে কোনও ময়েসচারাইজার মাখলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৭.
অনেকেরই এই ধরণা আছে যে ব্রস্ট ফিডিং কারালে নাকি ব্রেস্টের শেপ বদলে যায়। এই ধরণা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়। বরং প্রেগন্য়ান্সির কারণে এমনটা হয়ে থাকে।
৮.
অনেক গবেষণায় এমনটা দাবি করা হয়েছে যে গর্ভাবস্থায় ইউটেরাসের মতো হার্ট এবং পায়ের মাপও বেড়ে যায়।