For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

(ছবি) বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেমেয়েকে এই উপদেশগুলি দয়া করে দেবেন না!

|

পুরুষ হোক বা মহিলা বিয়ে প্রত্যেকর কাছেই একটা নতুন অভিজ্ঞতা, দারুণ অনুভূতি, জীবনের নতুন অধ্যায় পা রাখা। সম্পর্ক মজবুত করতে অনেকসময়ই বড়দের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরী বলে মনে হয়। তা তো বটেই, তাদের অভিজ্ঞতার দাম তো রয়েছেই। [স্বামীকে জানিয়েই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তৈরি করুন, তাতে দাম্পত্য জীবন আরও সুখের হবে দাবি বিশেষজ্ঞদের]

তবে অভিজ্ঞতার পাশাপাশি অনেকসময় বয়ঃজেষ্ঠ্যরা সেকেলে চিন্তাধারা আঁকড়ে এমনভাবে বসে থাকেন যে তাদের পরামর্শেও সেই একই বিষয় স্পষ্ট হয়ে ওঠে। [(ছবি) যৌনজীবনকে সচল রাখতে এড়িয়ে চলুন এই ১০টি জিনিস]

যা আজকালকার যুগে অযোগ্য। [(ছবি) যৌনসম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে এই খাবারগুলিকে এড়িয়ে চলুন]

ভূমিকা

ভূমিকা

এই প্রতিবেদন সেই বরিষ্ঠ ব্যক্তিদের জন্যই যারা নিজেদের আপনজনের জীবন সুখস্বাচ্ছন্দ্যময় দেখতে চান। আর তাই আপনাদের কাছে আমাদের অনুরোধ বিয়ের আগে ছেলেমেয়েকে এই উপদেশগুলি দয়া করে দেবেন না। যুগ বদলেছে, সময় বদলেছে, মানুষের চিন্তাধারা বদলেছে। তাই পুরনো ধ্যানধারনা ছেড়ে এগিয়ে চলুন। উপদেশগুলি কী কী জানতে ক্লিক করুন পরেন স্লাইডগুলিতে।

পুরুষরাই সংসারের উপার্জনের আধার

পুরুষরাই সংসারের উপার্জনের আধার

পরিবারের বয়ঃজেষ্ঠ্যদের মতে পরিবারে একমাত্র পুরুষরাই উপার্জন করার যোগ্য। পুরুষেরই দায়িত্ব পরিবারের সকলের খরচভার বহন করা, পরিবারের ছাদ হয়ে সবাইকে রক্ষা করা। কিন্তু সত্যিই কী আজ পরিবারের দায়িত্ব শুধু পুরুষের? মহিলারাও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে, উপার্জন করছে, পুরুষদের চেয়ে অনেকাংশে সফলও হচ্ছে।

৩০ বছর হওয়ার আগে বিয়ে করা উচিত

৩০ বছর হওয়ার আগে বিয়ে করা উচিত

বড়রা বলেন, পুরুষদের ৩০ বছরের আগে বিয়ে করে নেওয়া উচিত। মেয়েদের ক্ষেত্রে সেই বয়সের সীমা আরও কম। মনে করা হয় বয়স বেড়ে গেলে ভাল পাত্রী মিলবে না, তাছাড়া ভবিষ্যতে সন্তান আনার ক্ষেত্রেও সমস্যা হবে। কিন্তু এইভাবে কোনও বয়সের মধ্যে বিয়ের টার্গেট বেঁধে দেওয়া উচিত নয়। হুড়োহুড়িতে করা কোনও সম্পর্ক বেশিদিন টিকতে না পারার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

মহিলাদের ৩০ বছরের আগে মা হওয়া উচিত

মহিলাদের ৩০ বছরের আগে মা হওয়া উচিত

মহিলাদের ক্ষেত্রে ২৭-২৮ বছরের আগে মা হতেই হবে এই উপদেশ পরিবারের বড়রা অনেক সময়ই দেন। কারণ তাদের কথায় বয়স বেড়ে গেলে সন্তান প্রসবে সমস্যা হবে। কিন্তু আজকাল বেশিরভাগ মেয়েদেরই পরিবার-ও অফিস দুই সামলাতে হয়। সন্তানের জন্য পর্যাপ্ত সঞ্চয় না করে শুরু মাত্র তাড়াতাডি মা হয়েই কী দায়িত্ব পালন করা যায়?

যত যাই হোক বিয়ের পর স্বামীর ঘরই মেয়েদের আসল ঘর

যত যাই হোক বিয়ের পর স্বামীর ঘরই মেয়েদের আসল ঘর

বিয়ের ক্ষেত্রও আজও মেয়েদের এই শিক্ষাই দেন অনেক মা-বাবা। তাঁরা বিবাহ বিচ্ছেদ ভাল চোখে দেখেন না। তাদের কথায় স্বামীর যেহেতু তা স্ত্রীর উপর সম্পূর্ণ অধিকার রয়েছে, তাই, স্বামী যাই করুক না কেন মেয়েদের তা মেনে নেওয়া উচিত, মারধর হোক বা অপমান, দোর করে যৌনমিলন হোক বা মানসিক অত্যাচার মেয়েদের সবকিছুর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া উচিত। মেয়ের প্রান ও সম্মান আগে নাকি সমাজের কাছে নিজেদের মান আগে একবার ভেবে দেখুন তো।

মহিলাদের বেশি রাগ ভাল না

মহিলাদের বেশি রাগ ভাল না

যে কোনও উপায়েই মেয়েদের পরিবারে মানিয়ে চলানো উচিত। তাদের কোনও কিছু খারাপ লাগার অধিকার নেই। তাঁদের আত্মসম্মানবোধ থাকতে নেই। বাকিদের আনন্দেই মেয়েদের আনন্দ হওয়া উচিত। এমনকি তাঁর সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও অধিকারও নেই। কিন্তু মেয়েরাও তো মানুষ তাদের অনুভূতি, আত্মসম্মানবোধ থাকবে না কেন বলতে পারেন? তারা তো পুরুষদের থেকে কোনও অংশে কম নয়?

মহিলা মানেই রান্নাঘর সামলাতে হবে

মহিলা মানেই রান্নাঘর সামলাতে হবে

বাড়ির বউ রান্না করতে জানে এ শুনলে তো বড়দের চোখ কপালে ওঠে, আর পুরুষরা রান্না জানে তার মানেই পৌরষত্ব নেই। যেখানে পরিবারকে সামলাতে মেয়েরা ছেলেদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাইরে গিয়ে কাজ করছে উপার্জন করছে। সেখানে বাড়ির ছেলেরাই বা মহিলাদের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে বাড়ির কাজ করতে পারবে না কেন?

English summary

Worst Relationship Tips To Give A New Couple

Worst Relationship Tips To Give A New Couple
X
Desktop Bottom Promotion