Just In
আপনার হাসিকে নষ্ট করতে পারে এই সমস্যাগুলি
আপনার সৌন্দর্যের আসল চাবিকাঠি কিন্তু লুকিয়ে রয়েছে আপনার হাসিতে। হাসি যদি প্রাণখোলা হয়, তাহলে তা আপনার রূপকে আরও বর্ধিত করে। কিন্তু এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা আপনার হাসিকে একেবারে মাটি করে দিতে পারে।
কিছু কিছু জিনিস রয়েছে যা আপনাকে প্রাণ খুলে হাসতে দেয় না। আর তার জেরে আপনার ব্যক্তিত্বও কোথাও যেন ঢাকা পরে যেতে পারে। তাই যদি আপনি সত্যিই নিজের রূপ ও ব্যক্তিত্ব দিয়ে বাকিদের বোল্ড আউট করতে চান তাহলে নিজের হাসির যত্ন নেওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।
কিন্তু তার আগে জানতে হবে, কি কি জিনিস আপনার হাসিএকেবারে বরবাদ করে দিতে পারে। তাহলে আসুন ঝটপট দেখে নেওয়া যাক আপনার হাসি অক্ষুণ্ণ্ রাখতে কোন কোন জিনিসের দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
লিপস্টিকের দাগ
অনেকসময় সাইনি লিপস্টিকের দাগ দাঁতে লেগে যায়। বার বার মুছলেও লেগে যায়। আর তার ফলে দাঁতে লিপস্টিকের দাগ লাগা দাঁত নিয়ে হাসলে লোকে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ শুরু করে দেয়। ফলে বেশি সতর্ক হতে গিয়ে হাসির সৌন্দর্যটাই নষ্ট হয়ে যায়।
দাঁতের রং
দাঁত যদি শ্বেতশুভ্র হয় তবে হাসি এমনিতে প্রাণখোলা হয়। কিন্তু দাঁতের সঠিক যত্ন না নিলে দাঁতের স্বাভাবিক রং ফ্যাকাসে হতে হতে হলদেটে হয়ে যায়। ফলে হাসির ফাঁকে হলদেটে দাঁত বড্ড বিব্রত করে। মন খুলে যেন হাসিটাও হাসা যায় না।
ফাটা ঠোঁট
ফাটা ঠোঁট সবার আগে চোখে পড়ে। আর্দ্রতার অভাবে ঠোঁট ফাটতে শুরু করে। ফাটা ঠোঁট যে শুধু দেখতে খারাপ লাগে তা না, ব্যাথাও হয়। হাসতে গেলে টান লাগে। ফলে ঠিক করে হাসাও যায় না।
বেমানান রংয়ের লিপস্টিক
অনেকে বেশি ফাঙ্কি লুক পেতে নীল, কালো, সবুজ, হলুদ এমন অদ্ভুত রংয়ের লিপস্টিক বেছে নেন। কিন্তু এই ধরণের রং ফ্যাশন শো-এ যত মানালেও বাস্তবে একটু অদ্উদ লাগে। এবং আপনার হাসিতে খিলখিলিয়ে উঠতে দেয় না। তাছাড়া আপনার ত্বকের রংয়ের সঙ্গে যদি লিপস্টিক ম্যাচ না করে তাহলে আপনার হাসি ঢাকা পরে যেতে বাধ্য।
দাঁতের দাগ
অনেকে সিগারেট বা গুটখা খাওয়ার ফলে দাঁতে বাজে ধরণের কালো বা লালচে ছোপ পরে যায়। যা আপনার হাসির বারোটা কেন চোদ্দটা বাজিয়ে দেবে।
ঠোঁটের উপরের অংশে চুল
আপার লিপস-এ যদি লোমের রেখা দেখা যায় তা দেখতে একটি অদ্ভুতই লাগে। এবং তা আপনার হাসির সৌন্দর্য নষ্ট করে অনায়াসে।