For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

চাকরি খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত? তাহলে জ্যোতিষশাস্ত্রে আলোচিত এই নিয়মগুলি মানতে ভুলবেন না যেন!

আমার-আপনার মতো হাজারো যুবক, যারা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন একটা মনের মতো চাকরি পাওয়ার জন্য, তারা দয়া করে এই লেখাটি পড়তে ভুলবেন না যেন!

|

হেডিংটা পড়ার পর দয়া করে ভাববেন না আমি কোনও গুজব বা কুংসস্কার ছড়ানোর তাগিদে এই লেখাটি লিখতে চলেছি। বরং আমার লক্ষটা অন্য। কী লক্ষ যদি প্রশ্ন করেন, তাহলে উত্তরে বলবো বন্ধু, যারা অন্ধকার গলিপথে হাতরে হাতরে এগিয়ে চলেছে, তাদের একটু অলোর সন্ধান দেওয়ার চেষ্টা করাটা কি ভুল? আর যদি বলেন, "জ্যোতিষ মেনে কি আর চাকরি পাওয়া যায়! মনের মতো চাকরি পেতে পরিশ্রম এবং জ্ঞানের প্রয়োজন।"

একেবারে ঠিক বলেছেন। কিন্তু ভাগ্যও যে একটা ফ্যাক্টর তা তো আর উপেক্ষা করা সম্ভব নয়! আর এই প্রবন্ধে আলোচিত হতে চলা নানাবিধ অ্যাস্ট্রোলজিকাল টোটকাগুলি ঠিক এই কাজটাই করবে। অর্থাৎ খারাপ সময়কে কাটিয়ে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা তো বাড়াবেই। সেই সঙ্গে মনের ছোট থেকে ছোটতর ইচ্ছা পূরণের পথকেও আরও প্রশস্ত করবে।

এর পরেও যদি ধরে নি এই সব টোটকাগুলি ভিত্তিহীন, তাহলেও একটা কথা থেকে যায়। তা হল এই নিয়মগুলি মানলে তো কোনও ক্ষতি হবে না, শুধু একটু সময় খরচ হবে মাত্র। তাই তো আমার-আপনার মতো হাজারো যুবক, যারা সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন একটা মনের মতো চাকরি পাওয়ার জন্য, তারা দয়া করে এই লেখাটি পড়তে ভুলবেন না যেন!

প্রসঙ্গত, যে যে নিয়মগুলি মেনে চললে চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়তে পারে, সেগুলি হল...

১. সেদ্ধ ভাত এবং গরু:

১. সেদ্ধ ভাত এবং গরু:

জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে মনের মতো চাকরি পেতে নিয়মিত গরুকে সেদ্ধ ভাত খাওয়ানো উচিত। এমনটা করলে শনিদেব বেজায় প্রসন্ন হন। ফলে চাকরি পাওয়ার সম্ভবনা বাড়ে। কিন্তু শনিদেবের সঙ্গে চাকরির কী সম্পর্ক? আসলে বৈদিক অ্যাস্ট্রোলজির উপর লেখা বেশ কিছু বই অনুসারে, কার কেরিয়ার কত ভাল হবে, তা নির্ভর করে শনিদেবের উপর। তাই তো দেবকে প্রসন্ন করতে পারলে চাকরি জীবনে কোনও ধরনের সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কা আর থাকে না বললেই চলে।

২. গায়েত্রী মন্ত্রের শক্তি:

২. গায়েত্রী মন্ত্রের শক্তি:

এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে নিয়মিত ৩১ বার গায়েত্রী মন্ত্র এবং মহামৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র পাঠ করা শুরু করলে আমাদের আশেপাশে উপস্থিত খারাপ শক্তির মাত্রা কমতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে গুডলাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। ফলে মনের মতো চাকরি পেতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি কর্মক্ষেত্রে চরম সফলতা লাভের সম্ভাবনাও বাড়ে। তাই তো বলি বন্ধু, কম সময়ই অফিসে যদি বড় পদে বসতে হয়, তাহলে নিয়মিত এই দুটি শক্তিশালী মন্ত্র পাঠ করতে ভুলবেন না যেন!

৩. সূর্য দেবের অরাধনা:

৩. সূর্য দেবের অরাধনা:

অনেক সময় জন্মকুষ্টিতে সূর্য দেবের খারাপ প্রভাব পরলেও চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে নানা সমস্যা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। তাই তো সূর্য দেবকে সদা খুশি রাখতে নিয়মিত সকালবেলা তামার পাত্রে জল এবং গুঁড় নিয়ে দান করতে হবে। এমনটা করলে সূর্যদেবের আশীর্বাদে মনের মতো চাকরি তো মিলবেই, সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটতেও দেখবেন সময় লাগবে না।

৪. হাতের তালু এবং মা লক্ষ্মী:

৪. হাতের তালু এবং মা লক্ষ্মী:

জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর লেখা একাধিক বই অনুসারে সকালে ঘুম থেকে ওঠা মাত্র দু-হাতের তালু একসঙ্গে দেখা উচিত। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে হাতের তালুতে মা লক্ষ্মী থাকেন। তাই তো সকাল সকাল তালু দেখলে ধনদেবী বেজায় প্রসন্ন হন। ফলে মায়ের আশীর্বাদে চাকরি সংক্রান্ত নানা ঝামেলা মিটে যেতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি অনেক অনেক টাকার মালিক হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হয় চোখের পলকে।

৫. গণেশ বীজ মন্ত্র:

৫. গণেশ বীজ মন্ত্র:

"ওম গান গানাপাতায়ে নমহঃ", এই মন্ত্রটি নিয়মিত পাঠ করা শুরু করলে যে কোনও বাঁধার পাহাড় সরে যায়। ফলে সফলতার স্বাদ পেতে বেশি দিন আর অপেক্ষা করতে হয় না। শুধু তাই নয়, গণেশ ঠাকুরের আশীর্বাদে মনের সব ইচ্ছাও পূরণ হয় চাখের পলকে। তাই তো বলি বন্ধু, মনের মতো চাকরি পাওয়ার পাশাপাশি বাকি জীবনটা যদি সুখ-শান্তিতে কাটাতে হয়, তাহলে এই মন্ত্রটি নিয়মিত পাঠ করতে ভুলবেন না যেন!

৬. লেবু,লবঙ্গ এবং হনুমানজি:

৬. লেবু,লবঙ্গ এবং হনুমানজি:

এমন বিশ্বাস রয়েছে যে প্রতি মঙ্গলবার একটা লেবুতে চারটি লবঙ্গ গুঁজে ডান হাতে নিয়ে এক মনে "ওম শ্রী হানুমাতে নমহ", এই মন্ত্রটি ২১ বার পাঠ করার পর হনুমানজিকে মনের সব ইচ্ছা জানাতে হবে। তারপর লেবুটা পকেটে রেখে দিতে হবে। এমনটা করলে দেখবেন দেবের আশীর্বাদে সব স্বপ্ন তো পূরণ হবেই, সেই সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে উন্নতির পথও প্রশস্ত হবে। শুধু তাই নয়, অর্থনৈতিক উন্নতিও ঘটবে চোখে পরার মতো।

৭.কাল ভৈরবের পুজো করা মাস্ট:

৭.কাল ভৈরবের পুজো করা মাস্ট:

জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞদের মতে প্রতি সোমবার শ্রদ্ধা সহকারে কাল ভৈরব নাথের আরাধনা করলে দেবাদিদেব এতটাই প্রসন্ন হন যে তাঁর আশীর্বাদে যে কোনও ঝামেলা তো মিটে যায়ই, সেই সঙ্গে শনি দেবের খারাপ প্রভাব পরার আশঙ্কাও কমে। ফলে মনের মতো চাকরি মিলতে সময় লাগে না। শুধু তাই নয়, দেবের আশীর্বাদে খারাপ শক্তি ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। আর এমনটা হওয়ার কারণে কোনও ধরনের বিপদ বা ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও যায় কমে।

৮. অশ্বত্থ গাছে জল ঢালতে হবে:

৮. অশ্বত্থ গাছে জল ঢালতে হবে:

প্রাচীন কালে লেখা একাধিক নথী অনুসারে নিয়মিত অশ্বত্থ গাচে জল ঢাললে বৃহস্পতি গ্রহের সুপ্রভাব বাড়তে শুরু করে। ফলে যে কোনও কাজে সফলতা তো আসেই। সেই সঙ্গে টাকা-পয়সা সংক্রান্ত নানা ঝামেলা মিটে যেতেও সময় লাগে না। শুধু তাই নয়, বৃহস্পতির প্রভাবে অনেক অনেক টাকার মালিক হয়ে ওঠার স্বপ্নও পূরণ হয় চোখের পলকে।

৯. কুষ্টির ষষ্ট এবং দশম ঘর:

৯. কুষ্টির ষষ্ট এবং দশম ঘর:

আপনার জন্মকুষ্টির ষষ্ঠ এবং দশম ঘরে যে গ্রহ অবস্থান করছে, তাদের পুজো করা শুরু করলে মনের মতো চাকরি পেতে তো কোনও সমস্যা হয়ই না, বরং নানাবিধ গ্রহ দোষ কেটে যাওয়ার করণে আরও একাধিক সুফল মেলে। তাই তো বলি বন্ধু, আজই একবার জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন আপনার হরস্কোপের এই দুই ঘরে কোন কোন গ্রহ রয়েছে সে সম্পর্কে।

Read more about: বিশ্ব
English summary

Effective Astrological Remedies for getting job and success in career

it is important to gain an astrological insight regarding scope and possibility of gaining employment. This can be achieved by consulting a proficient astrologer who can deliver a good reading and impart necessary information as well as remedies to counter this problem. There exists a host of simple remedies that can be attempted by everyone for gaining employment. Some of them are as follows...
Story first published: Tuesday, November 13, 2018, 12:56 [IST]
X
Desktop Bottom Promotion