Just In
ধূমপাণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে খেতে হবে এই পানীয়টি
ধূমপাণের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে বাঁচতে খেতে হবে এই পানীয়টি
ধূমপাণ করলেই যে কেবল লাং ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, এমন নয় কিন্তু! প্যাসিভ স্মোকিং এর কারণেও কিন্তু ধূমপান সম্পর্কিত নানা রোগ হতে পারে। আর আজকাল যেভাবে ধূমপায়ীদের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে অতিরিক্ত সাবধান না হলে কিন্তু বিপদ! প্রসঙ্গত, সিগারেটের তামাকের মধ্য়ে থাকা নিকোটিন ধীরে ধীরে ফুসফুসকে খারাপ করে। ফলে একটা সময়ে গিয়ে লাং-এর ক্যান্সার সহ একাদিক মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। প্রসঙ্গত, আমাদের শরীরের অন্য়তম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল ফুলফুস। এটি বিশুদ্ধ অক্সিজেনকে লহিত রক্ত কণিকার মধ্য়ে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। এরপরই লহিত রক্ত কণিকা অক্সিজেনকে বহন করে পৌঁছে দেয় শরীরের বাকি অংশে। এই প্রক্রিয়াটির করণেই শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর কার্বোন-ডাই-অক্সাইড বের করে দেওয়া সম্ভব হয়। তাহলে বুঝতে পারছেন তো ফুসফুস যদি ঠিক না থাকে, তাহলে আমাদের বেঁচে থাকাই দায় হয়ে যাবে। তাহলে এখন প্রশ্ন নিকোটিনের পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষ প্রভাব থেকে কেমন ভাবে বাঁচবেন? এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে এই প্রবন্ধটি পড়তে হবে। কারণ এই লেখাটিতে এমন একটি ঘরোয়া ওষুধ নিয়ে আলোচনা করা হল, যা প্রতিদিন খেলে স্মোকিং-এর খারাপ প্রভাব কমতে শুরু করে। তাহলে আপেক্ষা কিসের! ঝটপট পড়ে ফেলুন বাকি প্রবন্ধটা।
১.
একটা
বড়
মাপের
আদার
টুকরো
নিন:
আদায়,
জিঞ্জেরল
নামে
একটি
অ্যান্টি-
ইনফ্লেমেটরি
উপাদান
থাকে,
যা
শরীরে
প্রদাহ
কমাতে
যেমন
সাহায্য
করে,
তেমনি
ফুসফুসকে
চাঙ্গা
করতেও
দারুন
কাজে
আসে।
২.
২
চামচ
হলুদ:
এতে
রয়েছে
কার্কিউমিন
নামে
একটি
উপাদান।
এটিতে
একই
সঙ্গে
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট
এবং
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি
প্রপাটিজ
রয়েছে,
যা
ব্য়াকটেরিয়া
এবং
ভাইরাসের
সঙ্গে
লড়াই
করে
নানা
ধরনের
সংক্রমণ
থেকে
শরীরকে
রক্ষা
করে।
৩.
৪
টে
ছোট
পিঁয়াজ:
অ্যান্টি-ক্যান্সার
প্রপাটিজ
থাকার
কারণে
নিকোটিনের
প্রভাব
কমাতে
এটি
দারুন
কাজে
আসে।
প্রসঙ্গত,
পিঁয়াজ
ফুশফুসের
থেকে
সব
ক্ষতিকর
টক্সিন
বের
করে
দেয়।
ফেল
লাং
ধীরে
ধীরে
চাঙ্গা
হয়ে
ওঠে।
৪.
চিনি:
ওষুধটি
বানাতে
প্রায়
২৫০
গ্রাম
চিনির
প্রয়োজন
পরবে।
৫.
জল:
এক
লিটার
জল
লাগবে
ফুসফুস
পরিষ্কার
করার
এই
ঘরোয়
ওষুধটি
বানাতে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
একটা
প্যানে
এক
লিটার
জল
নিয়ে
তাতে
পরিমাণ
মতো
চিনি
মেশান।
তারপর
জলটা
ফোটান।
২.
জল
ফুটতে
থাকাকালীনই
আদার
টুকরোটা
জলে
দিয়ে
দিন।
৩.
এবার
পেঁয়াজটা
মেশান।
প্রসঙ্গত,
পেঁয়াজগুলি
ছোট
করে
কেটে
নিতে
ভুলবেন
না
যেন!
৪.
অল্প
সময়
পর
হলুদ
মেশান।
ততক্ষণ
পর্যন্ত
জলটা
ফোটান
যতক্ষণ
না
অর্ধেক
হয়ে
যাচ্ছে।
৫.
এবার
আঁচটা
বন্ধ
করে
জলটা
ছেঁকে
নিন।
যখন
দেখবেন
জলটা
ঠান্ডা
হয়ে
গেছে
তখন
সেটিকে
ফ্রিজে
রেখে
দিন।
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এবং রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ করে এই জলটি পান করুন টানা কয়েক মাস। তাহলেই দেখবেন ফুসফুস সুস্থ হয়ে উঠবে।