Just In
- 9 hrs ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 9 hrs ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 12 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 15 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
ভেজাইনাল ইনফেকশন কমাতে ঘরোয়া চিকিৎসা
ভেজাইনাল ইনফেকশন কমাতে ঘরোয়া চিকিৎসা
জ্বালা করছে, সেই সঙ্গে চুলকানি এবং ভেজাইনাল ডিসচার্জের রং বদলে গেছে তাহলে বুঝবেন আপনি ভেজাইনার সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন। ছোট থেকেই একটা কথা আমাদের পাখি পড়ানোর মতো বলে দেওয়া হয় যে, ইনফেকশন মানেই খেতে হবে অ্যান্টিবায়োটিক। এই ধরণা কিন্তু ঠিক নয়। কারণ ভেজাইনার সংক্রমণ কমাতে এমন কিছু ঘরোয়া চিকিৎসা আছে, যা এক্ষেত্রে দারুন কাজে আসে।
এই প্রবন্ধে সেইসব ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়েই আলোচনা করা হল। প্রসঙ্গত এমন রোগে আক্রান্ত হলে ভয় পেয়ে যাবেন না। পরিবর্তে মাথা ঠান্ডা করে পরিস্থিতিটা বোঝার চেষ্টা করবেন। তারপর সেই মতো শুরু করবেন চিকিৎসা। তাহলেই দেখবেন সমস্যা কমতে শুরু করে দিয়েছে।
যে কোনো বয়সি মহিলার এমন রোগ হতে পারে। সাধারণত হরমোনাল ইনবেলেন্স, ব্য়কটেরিয়া এবং সেক্সসুয়াল এক্টিভিটির মতো বিষয়গুলি এক্ষেত্রে দায়ী থাকে। প্রসঙ্গত, এই রোগ হলে ভেজাইনাল ডিসচার্জ, চুলকানি এবং প্রদাহের মতো লক্ষণগুলি প্রকাশ পেয়ে থাকে।
যেমনটা আগেও বলেছি ভেজাইনার সংক্রমণে ঘরোয়া চিকিৎসা দারুন কাজে আসে। সেই নিয়েই আলোচনা করা হল বাকি প্রবন্ধে।
১. লেবুর রস:
পরিমাণ মতো গরম জলে এক চামচ লেবুর রস মিশিয়ে আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার করুন। কয়েকদিনের মধ্য়েই দেখবেন লক্ষণগুলি কমতে শুরু করবে। শুধু তাই নয় সংক্রমণ কমাতেও এই মিস্রনটি দারুন কাজে আসে।
২. ভিনিগার:
এক কাপ গরম জলে দু চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে ভেজাইনার বাইরের দিকটা পরিষ্কার করুন। যত দিন না সংক্রমণ কমে যাচ্ছে, ততদিন এমনটা করতে থাকুন।
৩. ক্যামোমিল চা:
ফুটন্ত জলে দু চামচ ক্যামোমিল ফুল ফেলে ৫-১০ মিনিট সেদ্ধ করুন। তারপর সেই জল আক্রান্ত স্থানে লাগান। অল্প দিনেই দেখবেন সংক্রমণ কমে যেতে শুরু করবে।
৪. জল:
পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ জলপান করুন। দেখবেন সংক্রমণ কমতে শুরু করবে। আসলে জল এবং পুষ্টিকর খাবার ভেজাইনার স্বাস্থ্য় ভালো রাখতে সাহায্য় করে।
৫. ক্রেনবেরি জুস:
এই ধরনের সংক্রমণ কমাতে এটির কোনও বিকল্প নেই। তাই যখনই ভেজাইনাল সংক্রমণে আক্রান্ত হবেন, খেতে শুরু করবেন এই জুসটি। নিমেষে দেখবেন সংক্রমণ কমে গেছে।