Just In
পিরিয়ডের সময় মারাত্মক যন্ত্রণা হয়? এই ঘরোয়া ওষুধটি খেলে যন্ত্রণা হবেই না
পিরিয়ডের সময় মারাত্মক যন্ত্রণা হয়? এই ঘরোয়া ওষুধটি খেলে যন্ত্রণা হবেই না
মাসের এই একটা সময়ে যন্ত্রণার কারণে কি জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠে? এতটাই কষ্ট হয যে দৈনন্দিন কাজকর্মও করতে পারেন না? চিন্তা নেই, এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয় ওষুধটি খেলে দেখবেন পিরিয়োডের সময় আর যন্ত্রণাই হবে না। তাই তো বলি, মাসের এই একটা সময়ে অনেক ভয়ে সিঁটিয়ে থেকেছেন। এবার থেকে পিরিয়ডের সময়ও অনন্দ কাটবে আপনার প্রতিটা দিন। তাহলে অপেক্ষা কিসের। জেনে নিন এই ঘরোয়া ওষুধটি সম্পর্কে, যা আগামী দিনে আপনার প্রিয় বন্ধু হয়ে উঠতে পারে।
পিরিয়োড খুবই স্বাভাবিক একটা ঘটনা। শরীর সুস্থ রাখতে এমনটা হওয়া দরকার। কিন্তু অনেক সময় যন্ত্রণা এমন মাত্রায় পৌঁছায় যে, আর কষ্ট সহ্য করা যায় না। তাই তা? তখন মাসের এই ৪-৫ দিন কখন কাটবে সেই আপেক্ষায় থাকেন আপনারা। প্রসঙ্গত, এই সময় মহিলাদের শরীরের একাধিক হরমোনের ক্ষরণ ঠিক মতো হয় না। ফলে ইউরিনাল ওয়ালে প্রদাহ শুরু হয়। যে কারণে যন্ত্রণা হতে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে এতটাই ব্যথা হয় যে পেন কিলার খাওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু পেন কিলার বেশি মাত্রায় খাওয়া যে স্বাস্থ্যের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়। তাই তো বলি এবার থেকে এমন কষ্টের সময় এই প্রবন্ধে আলোচিত ঘরোয়া ওষুধটি খাবেন, দেখবেন আরাম মিলবে। সেই সঙ্গে শরীরের কোনও ক্ষতিও হবে না।
উপকরণ:
১.
বিটরুট
জুস-
হাফ
কাপ
২.
জিরা
গুঁড়ো-
১
চামচ
ঠিক মতো এই ওষুধটি খাওয়ার পাশাপাশি যদি প্রদাহ কমায় এমন ফল এবং সবজি খাওয়া যায়, তাহলে পিরিয়ডের যন্ত্রণা একেবারে কমে যায়। প্রসঙ্গত, বিটরুট জুসের মধ্যে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় বিটা ক্যারোটিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান, যা অক্সিজেন সমৃদ্ধ বিশুদ্ধ রক্তকে ইউটেরাসের দিকে নিয়ে যায়, ফলে যন্ত্রণা কমতে শুরু করে। অপরদিকে, জিরা পাউডারেও রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটারি উপাদান। ফলে এটি খেলে যন্ত্রণা কমতে শুরু করে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধতি:
১.
একটা
গ্লাসে
পরিমাণ
মতো
উপকরণগুলি
নিন।
২.
ভাল
করে
মেশান
উপকরণ
দুটি।
৩.
পিরিয়ডের
সময়
প্রতিদিন
ব্রেকফাস্টের
পর
এই
মিশ্রনটি
খেতে
হবে।
৪.
ইচ্ছা
হলে
পিরিয়ডের
সময়
ছাড়াও
প্রতিদিন
এই
ওষুধটি
খেতে
পারেন।
তাতে
শরীরের
ভালই
হবে।