Just In
এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি ব্লাড প্রেসার কমায় চোখের পলকে!
এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি ব্লাড প্রেসার কমায় চোখের পলকে!
তর্ক থাকতেই পারে। কিন্তু কিছু রোগকে নিয়ন্ত্রণে আনতে আধুনিক ওষুধের থেকে অনেক ভাল কাজ করে ঘরোয়া ওষুধ। যেমন ব্লাড প্রসোরের ক্ষেত্রেই ধরুন না। এক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি একটি ওষুধ দারুন কাজ আসে।
আজকের দিনে হয়তো এই বক্তব্যকে অনেকেই মানতে চাইবেন না। কিন্তু একবার ভাবুন তো যখন আধুনিক চিকিৎসা শাস্ত্রের জন্ম হয়নি, তখন মানুষ বেঁচে থাকতেন কীভাবে। তাদের কাছে তো আয়ুর্বেদ চিকিৎসার কোনও বিকল্প ছিল না। তাহলে! তাই তো বলি তর্কের খাতিরেই একবার এই ওষুধটি খেয়ে দেখুন না। হলফ করে বলতে পারি রক্তচাপ স্বাভাবিক করতে আধুনিক চিকিৎসার থেকে অনেক ভাল কাজ করবে এই প্রবন্ধে আলোচিত আযুর্বেদিক ওষুধটি। তাছাড়া আযুর্বেদিক ওষুদের কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না থাকায় শরীরে অন্য জটিলতা হওয়ার আশঙ্কাও থাকে না।
প্রসঙ্গত, উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন হল এমন অবস্থা, যখন আর্টারির মধ্য়ে দিয়ে রক্ত অস্বাভাবিক বেশি পরিমাণে বইতে থাকে। ফলে আর্টারির দেওয়ালে মারাত্মক চাপ তৈরি হয়। প্রসঙ্গত, ঠিক সময়ে যদি এই রোগের চিকিৎসা শুরু করা না যায়, তাহলে করনারি হার্ট ডিজিজ, কিডনি ফেলিয়োর, হার্ট অ্যাটার্কসহ একাধিক মারণ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
ওষুধটি
বানাতে
যে
যে
উপকরণগুলির
প্রয়োজন
পড়বে:
১.
ফ্লেক্স
সিড-
১
চামচ
২.
অলিভ
অয়েল-
১
চামচ
এই ওষুধটি প্রতিদিন খাওয়ার পাশাপাশি কেউ যদি নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, সেই সঙ্গে ঠিক মতো ডায়েট মেনে খাওয়া-দাওয়া করেন, তাহলে নিমেষে রক্তচাপ স্বাভাবিক হতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি খাওয়ার সময় ধূমপাণ করা কিন্তু একেবারেই চলবে না।
ফ্লেক্স বীজ এবং অলিভ অয়েল দিয়ে বানানো এই ওষুধে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ এবং ভিটামিন-ই রয়েছে, যা ব্লাড ভেসেলকে প্রসারিত করে রক্তচাপ স্বাভাবিক করে। ফলে ধীরে ধীরে আর্টারির দেওয়ালে চাপ কমে গিয়ে শারীরিক অবস্থা ঠিক হতে শুরু করে।
ওষুধটি
বানানোর
পদ্ধিত:
১.
একটা
বাটিতে
পরিমাণ
মতো
উপকরণগুলি
নিন।
২.
ভাল
করে
মেশান
দুটি
উপকরণ।
৩.
প্রতিদিন
ব্রেকফাস্টের
পর
এই
মিশ্রনটি
খেতে
হবে।
৪.
এই
ওষুধটিতে
ভুল
করেও
মধু
বা
চিনি
মেশাবেন
না
কিন্তু!