Just In
- 9 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 10 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 13 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 15 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
১০-টা দুর্ধর্ষ ঘরোয়া পদ্ধতি হেঁচকি সারানোর জন্য
হেঁচকি - একটা খুব স্বাভাবিক একটা সমস্যা যার আমরা সবাই সম্মুখীন হয়ে থাকি।হেঁচকি ওঠে যদি আমাদের ডায়াফ্রামের স্বাভাতিক কার্য্যে কোনও বাধা সৃষ্টি হয়।এই বাধার কারণ অনেক যেমন তাড়াতাড়ি খাওয়া,বেশি খাওয়া,অথবা খুব গরম বা খুব ঠাণ্ডা খাবার খাওয়া।হেঁচকি
উপষমের অনেক উপায় আছে ও সারানোর পদ্ধতিও অনেক।এই সব পদ্ধতির কার্য্যকারিতা ভিন্ন ও সেটা নির্ভর করে ডায়াফ্রামের ওপর প্রভাবের ওপর।এই প্রবন্ধে আমরা এরকমই কিছু পদ্ধতি দেখব যা বাড়িতে ব্যবহার করা যায়।নিচে দেওয়া পদ্ধতিগুলো আসলে কিছু উপায় যাতে সবসময়ের হেঁচকি বন্ধ করা যায়।তাহলে চলুন দেখি এখন কী কী পদ্ধতি নেওয়া যায় হেঁচকির হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।১০-টি পদ্ধতি দেওয়া হল। পড়ুন....
মিষ্টি তেঁতুল
স্নায়ুর ডগায় একটা মিষ্টি অনুভূতি আনতে পারলে হেঁচকি কমে।আপনি যে কোনও মিষ্টি খাবার খেতে পারেন এটার জন্য।চিনি খুব ভাল এই সমস্যা সামলাতে পারে।মিষ্টিটা জিভের নীচে রাথুন যাতে তাড়াতাড়ি মিশে আপনাকে আরাম দেয়।
কান বন্ধ করে
ডাক্তাররা বলেন যে এটা ঠিক একটা কান বন্ধ করা একটা দারুণ উপায় হেঁচকি থেকে মুক্তি পাওয়ার।এটা করলে ভেগাস্ স্নায়ুটি চঞ্চল হয় যার সোজা প্রভাব পড়ে কানে শোনার ওপর। এর ফলে হেঁচকির তীব্রতা কমে যায় অনেকটা।
জল দিয়ে গার্গল করলে
জল দিয়ে গার্গল করলেও ভেগাস্ স্নায়ুটি শান্ত হয়। সত্যি বলতে জলের ব্যবহার করে চিকিৎসা সেরা পদ্ধতি হেঁচকির হাত থেকে রেহাই পাওয়ার।
কিছু টক
কোনও কিছু টক, যেমন ভিনিগারও দারুণ কাজ করে এইসব ক্ষেত্রে।এর একটা প্রভাব থাকে ফ্রেনিক স্নায়ুর ওপর, যেটা হেঁচকির চক্রটা ভাঙতে সাহায্য করে।এই টকের জন্য ইসোফিগাসে একটা বাধা পড়ে যেটাই আসল কাজটা করে।
মধু
এটা হেঁচকি থামানোর একটা দারুণ উপায়।মধুর সাথে একটু গরম জল ভেগারস স্নায়ুতে একটা হালকা আলোড়ন সৃষ্টি করে।এর জন্য হেঁচকি সঙ্গে সঙ্গে হাওয়া!২ চা চামচ মধু উষ্ণ গরম জলে দিন ও তারপর সেটা জিভের তলায় দিন, চট করে আরাম পাবেন।
স্ট্র দিয়ে জল খান
আপনি স্ট্র দিয়ে জল টানার চেষ্টা করলে ডায়াফ্রামে চাপ পড়বে যেটা ফ্রেনিক ও ভেগাস স্নায়ুগুলোকে শান্ত করবে।এর ফলে হেঁচকি কমবে।
শ্বাস ধরে রাখুন
নিজের শ্বাস বন্ধ করে রাখা হেঁচকি থামানোর জন্য একটা খুব প্রচলিত উপায়।নাকটা চেপে ধরুন ও মুখটা হাত দিয়ে চাপা দিয়ে রাখুন কম করে ৩০ সেকেন্ডের জন্য। দেখবেন হেঁচকি কমে গেছে।
এ্যান্টাসিড ট্যাবলেট
যদি আপনার হেঁচকি তোলা খুব বেড়ে যায় এবং কমার কোনও লক্ষণ না থাকে তাহলে কিছুক্ষণ পর একটা এ্যান্টাসিড আপনাকে সাহায্য করতে পারে।এ্যান্টাসিডের ম্যাগনেসিয়াম পারে আপনার স্নায়ুকে শান্ত করতে যার ফলে হেঁচকি একটু কমে।
খাবার আস্তে খান
এটা একটা হেঁচকি রোখার উপায় বেশি, হেঁচকি থেকে রেহাই পাওয়ার কম।তাড়াতাড়ি খাওয়ার সাথে হেঁচকির একটা যোগসূ্ত্র আছে।আস্তে খেলে খাবারটা ভাল করে চেবানো হয় এবং হেঁচকির প্রবণতাও কমে।
বেশি খাবেন না
আরেকটা উপায় হেঁচকি থেকে রেহাই পাওয়ার হল বেশি খাওয়া থেকে বিরত থাকা।বেশি খেলে ভেগাস স্নায়ুতে ও ডায়াফ্রামে চাপ পড়ে, যার ফলে হেঁচকি ওঠে।যত বেশি আপনি খাবেন, তত বেশি হেঁচকি ওঠার সম্ভাবনা থাকে।