Just In
- 1 hr ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 1 hr ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 16 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
- 20 hrs ago কোন ডাবে বেশি জল, বাইরে থেকে দেখে বুঝবেন কী ভাবে?
প্রাকৃতিক উপায়ে মাড়িফোলা সারাতে ১০টি ঘরোয়া টোটকা
জিঞ্জিভাল সোয়েলিং নামেও পরিচিত এই মাড়ি ফোলা খুবই বেদনাদায়ক এবং অস্বস্তিকর। এমনকি মাড়ি ফুলে গেলে দাঁত মাজতে বা খাবার চিবিয়ে খেতেও অসুবিধা হয়।
সাধারণ অবস্থায় বা এমনিতে মাড়ির রঙ থাকে গোলাপি, কিন্তু এই অবস্থায় মাড়ির রঙ হয়ে যায় লালচে। কখনো কখনো মাড়ি থেকে রক্তও পড়ে।
মাড়ি ফোলার পিছনে নানা কারণ থাকতে পারে, যেমন মুখের সংক্রমণ, পুষ্টির অভাব ইত্যাদি।
বাজারে অনেক মাউথওয়াশ এবং পেস্ট পাওয়া যায়, যেগুলি আপনাকে উপশম দেবে বলে দাবী করে। কিন্তু এইগুলির প্রত্যেকটিই নিজের মত করে যথেষ্ট সময় নেয় আপনার ব্যথা এবং ফোলা মাড়ি কমাতে।
তাই ব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক উপশম পেতে কিছু অতি সাধারণ কিন্তু কার্যকরী ঘরোয়া টোটকার উপর ভরসা রাখাই ভালো।
মাড়ি ফোলা সারিয়ে তোলার জন্য এই ঘরোয়া টোটকাগুলি শত শত বছর ধরে ব্যবহার করা হচ্ছে। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে আপনার ফোলা মাড়ি সারিয়ে তুলতে সহজেই পাওয়া যায়, কম-দামী এই ঘরোয়া টোটকাগুলির সম্পর্কে জানার জন্য পড়তে থাকুন।
১)
নুন-জল
দিয়ে
কুলকুচি
করা
মুখের
যেকোনো
রোগ
সারাতে
নুন-জল
একটি
খুবই
শক্তিশালী
ঘরোয়া
টোটকা।
নুন-জল
দিয়ে
বারে
বারে
কুলকুচি
করলে
আপনার
মাড়ি
ফোলার
সংক্রমণগুলি
থামাতে
সাহায্য
করবে।
২)
লবঙ্গ
ফোলা-মাড়ি
থেকে
রেহাই
পেতে
এক
অতুলনীয়
টোটকা
হল
লবঙ্গ।
লবঙ্গয়
থাকে
ইউজেনল,
যা
কিনা
অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট-সমৃদ্ধ
এবং
জ্বালা
থেকে
উপশম
দেয়,
তাই
মাড়ি
ফোলা
সারিয়ে
তুলতে
খুবই
কার্যকরী।
৩)
বাবলার
ছাল
এটি
মাড়িফোলা
থেকে
রেহাই
দেওয়ার
জন্য
দিদিমা-ঠাকুমাদের
এক
অব্যর্থ
দাওয়াই।
ফোলা
কমাতে
বাবলাগাছের
ছাল
আশ্চর্য
ফল
দেয়।
আপনি
জলে
বাবলাগাছের
ছাল
সেদ্ধ
করে
নিজেই
নিজের
মাউথওয়াশ
বানিয়ে
নিতে
পারেন।
খুব
তাড়াতারি
ফল
পেতে
দিনে
২-৩বার
এই
বাড়িতে
বানানো
মাউথওয়াশটি
দিয়ে
কুলকুচি
করুন।
৪)
ক্যাস্টর
অয়েল
জ্বালা
কমাতে
ক্যাস্টর
অয়েল
খুবই
কার্যকরী
এবং
তাই
ফোলা
মাড়ি
সারিয়ে
তোলার
জন্য
ঘরোয়া
টটকা
হিসাবে
ক্যাস্টর
অয়েল
ব্যবহার
করা
হয়।
ফুলে
যাওয়া
মাড়িতে
ক্যাস্টর
অয়েল
লাগিয়ে
রাখলে
ব্যথা
এবং
ফোলা
দুয়ের
থেকেই
রেহাই
পাবেন।
৫)
আদা
মুখের
যেকোনো
সংক্রমণ
সারাতে
আদা
বহু
প্রজন্ম
ধরে
টোটকা
হিসাবে
ব্যবহার
করা
হয়।
আদার
প্রদাহ-উপশমকারী
উপাদানগুলি
ফুলে
যাওয়া
মাড়ি
সারিয়ে
তোলে
এবং
আপনার
মুখে
কোনোরকম
ব্যাক্টেরিয়ার
বৃদ্ধি
হতে
দেয়
না।
৬)
লেবু-জল
লেবুর
প্রদাহ-উপশমকারী
উপাদানগুলির
প্রভাব
মুখের
ভিতর
ব্যাক্টেরিয়াগুলিকে
বাঁচতে
দেয়
না।
তাই
মাড়ির
ফুলে
যাওয়া
সারিয়ে
তুলতে
রোজ
সকালে
লেবু-জল
দিয়ে
মুখ
ধোওয়া
উচিত।
৭)
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা
হল
একটি
অলরাউন্ডার
ঘরোয়া
টোটকা
যা
বহু
ব্যাধির
সাথে
লড়াই
করতে
সক্ষম।
অ্যালোভেরা
জেল
অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল
এবং
অ্যান্টিফাংগাল।
তাই
এটা
ফোলা
মাড়ি,
মাড়ি
থেকে
রক্ত
পড়া
অথবা
মুখের
অন্য
যে
কোনো
রোগ
সারিয়ে
তুলতে
খুবই
কার্যকরী
।
৮)
সর্ষের
তেল
সর্ষের
তেল
একটি
অনন্য
অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল
প্রতিনিধি
যা
আপনার
প্রদাহ
কমিয়ে
আপনার
ফোলা
মাড়ি
সারিয়ে
তুলতে
পারে।
সর্ষের
তেলে
এক
চিমটি
নুন
মিশিয়ে
আপনার
ফোলা
মাড়িতে
লাগিয়ে
রাখুন।
বারে
বারে
এই
টটকাটি
ব্যবহার
করলে
অচিরেই
আপনার
মুখের
সংক্রমণের
থেকে
রেহাই
পাবেন।
৯)
হাইড্রোজেন
পারঅক্সাইড
যে
কোনো
ওষুধের
দোকান
থেকেই
খুব
সহজেই
পাওয়া
যায়
হাইড্রোজেন
পারঅক্সাইড।
মুখের
যে
কোনো
অসুখেই
এটি
খুবই
কাজে
দেয়।
এটির
উপাদানগুলি
জীবাণু
মারে
এবং
সংক্রমণ
ছড়িয়ে
পড়া
রোধ
করে।
মাড়ি
ফোলা
সারাতেও
অতুলনীয়।
সুস্থ
মাড়ি
পেতে
জলের
সাথে
হাইড্রোজেন
পারঅক্সাইড
মিশিয়ে
দিনে
দুইবার
এই
মিশ্রণটি
দিয়ে
মুখে
ধোওয়া
অভ্যাস
করুন।
১০)
চা
গাছের
তেল
ফোলা
মাড়ি
থেকে
রেহাই
পেতে
আরেকটি
দারুণ
দাওয়াই
হল
চা
গাছের
তেল
দিয়ে
মাড়ি
মালিশ
করা।
এটি
আপনার
অস্বস্তি
অনেকটা
কমিয়ে
দেবে
এবং
কোনোরকম
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
ছাড়াই
মাড়ি
ফোলাও
সারিয়ে
দেবে।