For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts

করোনার মাঝেই মগজ খেকো অ্যামিবা-র আবির্ভাব, দেখুন গবেষকদের মত

|

করোনা ভাইরাসের দাপটে জেরবার আমেরিকা। এখনও পর্যন্ত বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি আমেরিকায়। আর এর মাঝেই দেখা দিল আরও একটি নতুন রোগ। মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবা-র প্রকোপে আমেরিকাতে ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে! যার ফলে নতুন আতঙ্ক দেখা দিয়েছে মানুষের মধ্যে। এই অ্যামিবার বৈজ্ঞানিক নাম Naegleria fowleri।

Brain-eating Amoeba Now Spreading Faster in US, All You Need to Know About Deadly Disease In Bengali

আমেরিকার সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অনুযায়ী, মস্তিষ্ক খেকো এই এককোষী অ্যামিবা ঝিল, নদী, পুকুর, সুইমিং পুল, যেকোনও জলে থাকতে পারে। আর যদি উষ্ণ জল হয় তাহলে তো কথাই নেই! দ্রুত কোষ বিভাজন করে অ্যামিবারা। দূষিত জলেও এদের দেখা মেলে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গরম জলে থাকে।

লক্ষণ

বিশেষজ্ঞদের মতে, জলের মাধ্যমে এই অ্যামিবাকে গিলে ফেললে সেভাবেও ক্ষতি হয় না। কিন্তু নাক দিয়ে শরীরে ঢুকলেই বিপদ! এর ফলে মাথাব্যথা, বমি, জ্বর, পেশিতে টান ধরা, ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়। দ্রুত অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ড্রাগ না দিলে মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট করে দেয় এরা। যার ফলে মাথা ব্যথা, পেট ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, জ্বর হয়।

আমেরিকার কোথায় দেখা দিয়েছে?

আমেরিকার দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে নাইগ্লেরিয়া ফোলেরি অ্যামিবা দেখা দিয়েছিল, এখন উত্তরের রাজ্যগুলিতেও দেখা দিচ্ছে। নিমেষে মানুষের স্নায়ুকোষকে জখম করতে পারে এরা। জলবায়ু পরিবর্তনই এর সংক্রমণের প্রধান কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, এই এককোষী অ্যামিবা মস্তিষ্ককে খেয়ে ফেলে।

৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়ায় তাপমাত্রায় ভাল থাকে এই এককোষী অ্যামিবারা, তাই উষ্ণ জলে এদের বেশি দেখা যায়। গবেষণা অনুযায়ী, ১৯৬২ সাল থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে এই মারাত্মক অ্যামিবায় আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৪৫ জন। এর মধ্যে মাত্র চার জনকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছিল।

English summary

Brain-eating Amoeba Now Spreading Faster in US, All You Need to Know About Deadly Disease In Bengali

Brain-eating Amoeba Now Spreading Faster in US, All You Need to Know About Deadly Disease in Bengali.
Story first published: Thursday, December 24, 2020, 19:21 [IST]
X
Desktop Bottom Promotion