Just In
(ছবি) চুল পড়া আটকাতে পারেন এই উপায়ে
চুলের উপরে মুখের সৌন্দর্যের অর্ধেকটা নির্ভর করে। ফলে চুলের যত্ন নেওয়াটা আমাদের অবশ্য কর্তব্য হওয়া উচিত। অথচ আমরা অনেকেই সব জেনেশুনেও চুলের যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে অতিমাত্রায় উদাসীন। [এই কটি ঘরোয়া পদ্ধতিতে অতি সহজেই টাক মাথাতেও চুল গজাবে!]
অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বয়স বাড়লেই চুলের ঘনত্ব কমতে শুরু করে। খুশকির সমস্যা, অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার সমস্যা লেগেই থাকে। [অকালে চুল সাদা হওয়া আটকাবে এই খাবার]
অনেক সময় মাথায় টাক পড়ে বংশে পরম্পরায় বা জিনগত সমস্যায়। অনেকসময় আবার এই সমস্যা আমরা কীভাবে জীবনযাপন করছি কী ধরনের ডায়েট মেনে চলছি তার উপরও নির্ভর করে। [যে অভ্যাসগুলির ফলে কম বয়সে চুল পড়ে]
সমস্যা যাই হোক, ক্ষতি হচ্ছে আপনারই। তাই এর থেকে বেরিয়ে আসার রাস্তাও আপনাকেই বের করতে হবে। নিচের স্লাইডে দেখে নিন, কোন উপায় অবলম্বন করলে চুল পড়ার সমস্যা থেকে বাঁচতে পারবেন। [জেনে নিন নিজের চুল নিয়ে অজানা নানা তথ্য]
পেঁয়াজের রস
এটা শুনে হয়ত অনেকেই একটু অবাক হবেন। তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পেঁয়াজের রসে থাকা সালফার মাথার চুলের গোড়ায় রক্ত সঞ্চালনকে বাড়িয়ে তোলে। ফলে তাতে চুল বেশি সুস্থ থাকে ও পড়ে যায় না।
নারকেল দুধ
নারকেল তেল ছাড়াও নারকেলের দুধও চুল পড়া কমাতে পারে। এতে রয়েছে ভিটামিন ই ও ফ্যাট যা চুলকে আর্দ্র রাখে। এছাড়াও এতে থাকা পটাশিয়াম চুলের বৃদ্ধি করে।
অ্যালো ভেরা
মুখ হোক বা চুল, সব ক্ষেত্রেই অ্যালো ভেরা দারুণ কাজ দেয়। ত্বককে ভালো রাখার পাশাপাশি অ্যাল ভেরার পেস্ট চুলকেও পুষ্টি জোগায় ও তা পড়ে যাওয়া আটকায়।
বীট
বীটে প্রোটিন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এবং তা চুল পড়া কমিয়ে তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। বীটের রস বানিয়ে স্কাল্পে লাগান। উপকার পাবেন।
নিম
জলে কয়েকটি নিম পাতা ফুটিয়ে সেই জল দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। নিয়মিত এই পন্থ অবলম্বন করলে চুল পড়া কমে যাবে।
ডিম
ডিমের সাদা অংশ নিয়ে তাতে খানিক দই ও এক চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে মাথায় মাখুন। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া আটকানো যাবে।
মধু
মধুর ও অলিভ অয়েলের সঙ্গে তাতে খানিক দারচিনি গুড়ো মিশিয়ে মাথার ত্বকে মাখুন। আধঘণ্টা রেখে উষ্ণ গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।