Just In
- 12 hrs ago ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য
- 13 hrs ago প্রখর রোদ থেকে স্বস্তি পেতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন এই শরবতগুলি, ঠান্ডা রাখবে শরীরও
- 16 hrs ago গরমে এই পানীয়গুলি খেলে আপনিও থাকবেন হাইড্রেটেড ও সতেজ
- 18 hrs ago কাঠফাটা রোদ থেকে বাঁচতে কী করবেন? এড়িয়ে চলুন চা-কফি
আধ্যাত্মিক উপায়ে রাহুর দশা থেকে মুক্তি
হিন্দু পুরাণে রাহু ও কেতু দুটি ছায়া গাছ।আসলে রাহু ও কেতু দুই অসুর যাঁরা এসে দেবতাদের সাথে অমোঘ ওষধি বা "অমৃত" পান করতে বসেন। অর্ধেক খাওয়ার পর তাঁরা ধরা পরেন। সুদর্শন চক্র দিয়ে ভগবান বিষ্ণু তাঁদের মুন্ডোচ্ছেদ করে দেন।তার জন্যে রাহু ও কেতু অমর ও মানুষের অনেক দুর্ভোগের কারণ। রাহুর দশা থেকে মুক্তির পথ সহজ,কিন্তু নিয়মিত রুপে পালন করে যেতে হবে।রাহুর হাত থেকে মুক্তি পেতে আধ্যাত্মিক পথই অবলম্বন করতে হবে।রাহু শান্তি পুজো একটা উপায় রাহু দশা থেকে মুক্তি পাওয়ার। অন্যান্য মুক্তির পন্থাগুলো জানানো হল..
শনিবার
নিরামিষ
খান
রাহু
ও
কেতু
দুজনেই
ছায়া
গাছ।এদের
পুজো
সাধারণত
শয়তান
বা
শনি
দেবের
সাথে
একই
দিনে
করা
হয়।তাই
রাহুর
দশাপ্রাপ্ত
লোকের
জন্য
শনিবার
অবশ্যই
নিরামিষ
খাওয়া
উচিত।
ভগবান
শিবের
কাছে
প্রার্থনা
করুন
ভগবান
শিবই
অধিপতি
ও
শনি,রাহু
ও
কেতু
নামক
তিন
গ্রহের
প্রভু।তাই
মনে
করা
হয়
ভগবান
শিবকে
দুধ,গঙ্গাজল
ও
ঘি
দিয়ে
স্নান
করালে
রাহুর
দশা
থেকে
মুক্তি
পাওয়া
যায়।আপনি
যদি
জানতে
চান
কি
করে
রাহুর
দশা
থেকে
মুক্তি
পাবেন
তাহলে
দিনে
২১
বার
ভগবান
শিবকে
ডাকুন,
এবং
উচ্চারণ
করুন
"ওম
নমহ
শিবায়"!
রাহু
শান্তি
পুজোর
আয়োজন
করুন
রাহু
ও
কেতু
শান্তি
পুজো
বলে
একটা
বিশেষ
পুজো
আছে,যা
বিশেষ
কিছু
মন্দিরে
হয়।আপনি
এই
পুজোটি
বাড়িতেও
করতে
পারেন।এই
পুজোর
মাধ্যমে
আপনি
রাহুকে
সন্তুষ্ট
করেন
এবং
তাঁর
আশীর্বাদ
কামনা
করেন
এক
সুখকর
জীবনের
জন্য।
শ্রীকালাহস্তি
মন্দির
দর্শন
করুন
অন্ধ্র
প্রদেশের
প্রত্যন্ত
এক
শহরে
এক
মন্দির
আছে
যার
নাম
শ্রীকালাহস্তি।এই
মন্দির
খুব
"জাগ্রত"
বলে
মানা
হয়,
সেইসব
লোকেদের
জন্য
যাদের
জীবনে
রাহু
ও
কেতুর
জন্য
সমস্যা
চলছে।বলা
হয়
এই
মন্দিরে
রাহু
ও
কেতু
বাস
করেন।লক্ষ
লক্ষ
মানুষ
প্রতি
বছর
এই
মন্দিরে
যায়
রাহু
শান্তি
পুজো
দিতে।
এর
সাথে
"পুরোনো"
শিব
লিঙ্গের
দর্শনও
করে
আসে
তারা।
দান
গরিব
লোকের
মধ্যে
নারকেল,কলার
ও
অন্যান্য
খাদ্য
সামগ্রী
দান
করলে
রাহুর
দশা
থেকে
মুক্তি
পাওয়া
যায়।আপনি
যদি
নির্মল
হৃদয়ে
গরিবতম
মানুষের
সেবা
করেন,
জীবনে
ভাল
ফল
পাবেন।কিন্তু
মনে
রাখবেন
দানের
উদ্দেশ্য
যেন
প্রেম
ও
দয়ার
হয়।
নিজের
ব্যক্তিগত
লাভ
যেন
সেই
দানের
একমাত্র
উদ্দেশ্য
না
হয়।