Just In
- 11 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 12 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 16 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 17 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
Ganesh Chaturthi: বছরভর গণেশের কৃপা থাকে এই ৩ রাশির জাতকদের উপর!
প্রতি বছর ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী তিথি থেকে শুরু হয় গণেশ উৎসব এবং ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্দশী পর্যন্ত চলে। চলতি বছর গণেশোৎসব শুরু হতে চলেছে ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে। হিন্দু ধর্মে গণেশকে প্রথম দেবতা হিসেবে পূজা করা হয়। কোনও শুভ কাজ বা কোনও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান করার আগে সর্বপ্রথম নিয়ম মেনে ভগবান গণেশের পূজা করা হয়।
গণেশের আরাধনা করলে কোনও বাধা ছাড়াই সব কাজ সম্পন্ন হয়, ঝুট-ঝামেলা থেকে মুক্তি মেলে এবং মনের সকল ইচ্ছা পূরণ হয় বলে বিশ্বাস করেন ভক্তরা।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, একাধিক রাশির জাতক জাতিকাদের উপর বছরভর ভগবান গণেশের আশীর্বাদ থাকে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন রাশির জাতক জাতিকারা সারা বছর গণেশের কৃপা পান -
মেষ রাশি
মেষ রাশির জাতক জাতিকাদের উপর সর্বদা গণেশের আশীর্বাদ থাকে। যে কোনও কাজে সাফল্য লাভ করেন এই জাতকরা। তাঁরা দ্রুত যে কোনও কাজ সম্পন্ন করতে পারেন। কোনও কাজ আটকে গেলে মেষ রাশির জাতকরা তা পূর্ণ করতে পারেন। বিঘ্নহর্তার আশীর্বাদে মেষ রাশির জাতকদের সাহসও বৃদ্ধি পায়।
মিথুন রাশি
ভগবান গণেশের কৃপায় লাভবান হন মিথুন রশির জাতক জাতিকারা। চাকুরিজীবী ও ব্যবসায়ীদের উপর সর্বদা বিঘ্নহর্তার আশীর্বাদ থাকে। যে কোনও কাজ দ্রুত সম্পন্ন হয় এবং কাঙ্ক্ষিত ফলাফল মেলে।
গণেশ উৎসবে এই ভোগ নিবেদন করুন, কেটে যাবে জীবনের সব বাধা-বিপত্তি!
মকর রাশি
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, মকর রাশির জাতক জাতিকাদের উপর সর্বদা গণেশের আশীর্বাদ থাকে। এরা অত্যন্ত স্বাধীনচেতা এবং পরিশ্রমী হয়। এরা সর্বদা ভাগ্যের সঙ্গ পান। কম পরিশ্রমে ভালো ফলাফল পান। এই রাশির জাতকরা তাঁদের বুদ্ধি এবং দক্ষতার জোরে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জও মোকাবেলা করতে পারেন। গণেশের আশীর্বাদ থাকার কারণে এদের কাজে কম বাধা-বিপত্তি আসে।
Disclaimer : এই আর্টিকেলে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তা যে সম্পূর্ণ মিলে যাবে, এমনটা দাবি করছে না বোল্ডস্কাই বাংলা। জ্যোতিষীর তথ্যের ভিত্তিতে এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে।