Just In
- 2 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 3 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 7 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 8 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
জুমাতুল বিদা কী? জেনে নিন এই দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
সারা দেশে করোনা ভাইরাস লকডাউনের মধ্যেও মানুষ নিজেদের জীবন স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে। এর মধ্যেই ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের রমজান মাস শেষ হয়ে ঈদ প্রায় দোরগোড়ায়। বিগত বছরগুলির তুলনায় এবছরের রমজান মাস একটু অন্যরকম হলেও আল্লাহ্-এর আরাধনায় ভক্তরা কোনওরকম ঘাটতি রাখেনি। রমজান মাসে জুমাতুল বিদা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এইবছর অর্থাৎ ২০২০ সালে, জুমাতুল বিদা আজ, ২২ মে পালিত হচ্ছে। জুমাতুল বিদার মধ্য দিয়ে পবিত্র মাহে রমজানকে এক বছরের জন্য বিদায় সম্ভাষণ জানানো হয়। জেনে নিন এই দিনের গুরুত্ব।
জুমার নামাজ
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে জুমার নামাজ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রমজান মাসের শেষ জুম্মাবার (শুক্রবার) চলাকালীন ইসলাম অনুসারীরা জুমাতুল বিদা পালন করেন। এই দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সারা বিশ্বের মুসলমানরা মসজিদে একত্র হয়ে নামাজ পড়েন, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন এবং সদকা করেন। এই দিনে বিপুল সংখ্যক রোজাদার মুসল্লি দেশের বিভিন্ন মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন। এই দিন জুমার নামাজ শেষে মহান আল্লাহর দরবারে ক্ষমা ও রহমত কামনা করেন মুসল্লিরা।
জুমাতুল বিদা-এর অর্থ কী?
জুমাতুল বিদা একটি আরবি শব্দ। আরবিতে 'বিদা' শব্দের অর্থ শেষ। জুমাতুল বিদা অর্থ হল শেষ শুক্রবার বা শেষ জুমা। রমজান মাসের শেষ জুমার দিনটি আমাদের সমাজে জুমাতুল বিদা নামে পরিচিত।
শবে-কদর ২০২০ : জেনে নিন এই পবিত্র রাতের তাৎপর্য
জুমাতুল বিদা-এর গুরুত্ব
এইদিনে এই জাতীয় ধর্মীয় সমাবেশের কথা কোরআনেও উল্লেখ আছে। এই দিনটিতে ছোট-বড় প্রতিটি মসজিদে মুসলমানদের বিশাল ভিড় হয়। জুমাতুল বিদার মধ্য দিয়ে পবিত্র মাহে রমজানকে এক বছরের জন্য বিদায় সম্ভাষণ জানানো হয়। জুমার নামাজের জন্য প্রত্যেক মুসলিমই খুব উচ্ছ্বসিত থাকেন। জুমাতুল বিদা স্মরণ করিয়ে দেয় যে রোজার শেষ প্রান্তে এর চেয়ে ভালো দিবস আর পাওয়া যাবে না।
জুমা বিশেষ কেন?
জুমার দিনের গুরুত্ব প্রতিটি মুসলমানদের নিকট অনেক বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বাস করা হয় যে, এই দিনে চাওয়া প্রতিটি ইচ্ছা পূরণ হয়। শুক্রবারে করা দান-ধ্যানের পুণ্য অন্যান্য দিনের চেয়ে অনেক বেশি পাওয়া যায়। বিশেষত এই দিনটিতে অভাবীদের সাহায্য করে থাকে সবাই।