Just In
- 14 hrs ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 15 hrs ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 17 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 20 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
Don't Miss
বিজয়া দশমীতে পালন করুন এই ৮ টোটকা, সুখ-সমৃদ্ধি আসবে জীবনে!
আজ বিজয়া দশমী। দেখতে দেখতে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব এ বছরের মতো শেষ হল। আজ ঘরের মেয়ে উমা তার বাপের বাড়ি ছেড়ে পুনরায় পাড়ি দেবেন কৈলাসে। স্বভাবতই মন খারাপ থাকে আপামর বাঙালির। মা আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন, এই কথা মনে পড়লেই মন অশান্ত হয়ে ওঠে। কিন্তু নিয়মানুযায়ী দশমীতে মা দুর্গাকে বিদায় জানাতেই হবে। তাই চোখে জল, হাজারো মন খারাপের মাঝে হাসি মুখে সিঁদুর খেলা ও মিষ্টিমুখ করার মাধ্যমে উমাকে বিদায় জানানো হবে।
বিজয়া দশমীতে সহজ কিছু উপায়ের মাধ্যমে নিজের ভাগ্যের উন্নতি ঘটাতে পারেন। কিছু টোটকা বা পদ্ধতি অবলম্বন করলেই জীবনে সাফল্য আসতে পারে। জেনে নিন কী করবেন-
১) দশমীর পুজো হওয়ার পর, মায়ের ঘটের কাছ থেকে একটি পদ্মফুল নিয়ে হলুদ কাপড়ে মুড়ে নিন। এবার এটি বাড়ির দক্ষিণ-পূর্ব কোণে ঝুলিয়ে রাখুন।
২) বিজয়া দশমীর সকালে রাম মন্দিরে গিয়ে একটি ঘিয়ের প্রদীপ জ্বালুন।
৩) দশমীর দিনে কালো কুকুরকে বেসনের লাড্ডু খাওয়ান।
৪) দশমীর অঞ্জলির সময় সাদা বা নীল অপরাজিতা ফুল মায়ের চরণে অর্পণ করুন।
৫) বিজয়া দশমীতে মেয়েদের জন্য দাতব্য কাজ করলে মা দুর্গার বিশেষ আশীর্বাদ মেলে। অর্থ বৃদ্ধি পায় এবং জীবনে সাফল্য আসে।
৬) এই দিন সকালে এক কৌটো সিঁদুর নিয়ে মায়ের মন্দিরে গিয়ে কিছুটা সিঁদুর মায়ের চরণে অর্পণ করে, বাকিটা মায়ের চরণে ছুঁইয়ে বাড়ি নিয়ে আসুন। পুরুষ মহিলা নির্বিশেষে এই সিঁদুর সারা বছর ব্যবহার করতে পারেন।
৭) দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের পর, রাত্রিবেলা একটি পাত্রে চন্দন, সিঁদুর, কর্পূর, একটি পান ও অল্প গো-চনা নিয়ে একসঙ্গে বেটে মিশ্রণ তৈরি করুন। ঘরের ভেতরে যেকোনও পবিত্র স্থানে এই মিশ্রণের পাত্রটির সামনে একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে সারারাত রাখুন। পর দিন সকাল থেকে টানা সাতদিন সেই মিশ্রণের টিকা কপালে পরুন। ভাল ফল পাবেন।
৮) আপনার চাকরির অগ্রগতির জন্য বিজয় দশমীতে, জাফরান দিয়ে রঙ করা একটি সাদা সুতো রাখুন এবং ১০৮ বার 'ওম নমো নারায়ণ' মন্ত্রটি জপ করুন।
Disclaimer: উপরোক্ত তথ্যে এটা কখনই দাবি করা হচ্ছে না যে এটা সম্পূর্ণরূপে সত্য এবং সঠিক। এই তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আধারিত।