Just In
- 6 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
- 10 hrs ago কোন ডাবে বেশি জল, বাইরে থেকে দেখে বুঝবেন কী ভাবে?
- 13 hrs ago গাধার দুধের আশ্চর্যজনক স্বাস্থ্য উপকারিতা, জানলে চমকে উঠবেন আপনিও
- 15 hrs ago রুক্ষ-শুষ্ক চুল নিয়ে চিন্তা? জেনে নিন চুলের যত্নে গ্লিসারিনের অবিশ্বাস্য় ভূমিকা
Don't Miss
গর্ভাবস্থায় ডিম খাওয়ার ৬-টি উপকারিতা
ডিম এক পুষ্টির সম্ভার, যার জন্য সেটাকে শক্তিদায়ী খাবার (সুপারফুড) বলে মানা হয়।ডিমে প্রয়োনীয় পুষ্টি উপাদান প্রোটিন,ফ্যাট,মিনারেল সমৃদ্ধ - যার ফলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভাল।আপনি যখন গর্ভবতী তখন উচিত কিছু খুব স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।এত পুষ্টিকর খাবার হিসেবে এটা যেকোনো গর্ভবতী মহিলার খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত।এই প্রবন্ধে বোল্ডস্কাই আপনাকে জানাচ্ছে গর্ভাবস্থায় ডিম খাওয়ার উপকারিতা।
গর্ভাবস্থায় অতি প্রয়োজনীয় সেলেনিয়াম, জিন্ক,ভিটামিন এ,ডি ও কিছু বি কমপ্লেকস আছে ডিমের মধ্যে।তাই এই অবস্থায় ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের ওপর খুব ভাল প্রভাব ফেলে।তবে কী ডিম খাবেন সেটা সাবধানে বাছুন।ডিমগুলো যে ঠিক আছে ও স্বাস্থ্যের জন্য নিরাপদ সেটা কেনার আগে ভাল করে শেষ বিক্রি করার তারিখ পরীক্ষা করে নিন।সবসময় ফ্রীজে রাখুন, বাইরের সেলফে না রেখে। আরও ভাল হয় যদি ডিমের বাক্সয় রাখা হয়, যাতে তাপমত্রার রকমফের কোনও প্রভাব না ফেলে।
আপনি যখন ডিম ভাঙবেন দেখুন যেন কোনফ খারাপ গন্ধ না বেরোয়। ভাল ডিমে খারাপ গন্ধ বেরোবে না।খেয়াল রাখুন ডিমের সাদা অংশটা যেন ঘোলাটে জেল্-র মত হয়, স্বচ্ছ জলের মত না।এমনকি কুসুমটাও একটু জমাট, গলে পড়ছে যেন না হয়।সেদ্ধ বা রান্না করা ডিম, ছাড়ানোর দুঘন্টার মধ্যে খেয়ে নেবেন।সেদ্ধ ডিমের খোসা ছাড়ানো না হয়ে থাকলে সেটা এক সপ্তাহ অবধি রাখা যেতে পারে।কখনও কাঁচা বা অর্ধেক সেদ্ধ করা ডিম খাবেন না।এতে সালমোনেল্লা সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।যেটা সন্তানের মধ্যেও যেতে পারে।
এইসব নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়াও,গর্ভাবস্থায় দিনে দুটোর বেশি ডিম না খাওয়াই ভাল।এছাড়াও ডিমের কুসুম খাওয়া এড়ান, কারণ এতে ভরপুর কোলেস্টারল যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক।আবার কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে, কোলেস্টারল সমৃদ্ধ হলেও ডিমে স্যাটিউরেটেড ফ্যাট কম যার ফলে এটা খুবই স্বাস্থ্যকর।ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া দরকার নিজের খাবার তালিকায় ডিম ধোকানোর আগে।
এখানে দেওয়া হল গর্ভাবস্থায় ডিম খাওয়ার স্বাস্থ্যের প্রতি উপকারিতা।
প্রোটিন
ডিম
প্রোটিন
সমৃদ্ধ,
যেটা
গর্ভাবস্থায়
খুব
দরকার।বেড়ে
ওঠা
বাচ্চার
প্রতিটা
কোষ
প্রোটিন
দিয়ে
তৈরী।
তাই
এই
সময়
সীমিত
মাত্রায়
ডিম
খাওয়া
বাচ্চার
জন্য
খুব
ভাল।
মস্তিষ্কের
বিকাশ
শুধু
এক
রাশ
মিনারেল
ও
১২
টি
ভিটামিন
না,
ডিমে
আছে
কোলিন
ও
ওমেগা-৩
ফ্যাটি
এ্যাসিড।
এগুলো
বাচ্চার
সার্বিক
গঠন
ও
মস্তিষ্কের
বিকাশের
জন্যও
খুব
জরুরী।এর
ফলে
গর্ভজাত
বাচ্চার
নিউরাল
টিউবের
কোনও
খুঁত
এড়ানো
যায়।
কোলেসটারল
যেসব
মহিলার
ব্লাড
প্রেসার
স্বাভাবিক
তারা
দিনে
একটা
বা
দুটো
ডিম
থেতে
পারে
রোজ।এটা
কম
পরিমাণে
স্যাটিউরেটড
ফ্যাটের
সম্পূর্ণ
ডায়েটের
জন্য
ভাল।যদি
কোলেসটারল
মাত্রা
এমনিতেই
বেশি
থাকে,তাহলে
ডিমের
কুসুমটা
এড়িয়ে
চলাই
ভাল।
ক্যলোরি
গর্ভবতী
মহিলাদের
প্রতি
দিন
বাড়তি
২০০-৩০০
ক্যালোরি
অবশ্যই
খাওয়া
উচিত,
তাদের
নিজেদের
শরীর
ও
বাড়ন্ত
বাচ্চার
স্বাস্থ্যের
জন্য।ডিমে
আনুমানিক
৭০
ক্যালোরি
থাকে
যেটা
স্বাস্থ্যের
প্রয়োজনীয়তার
অনুযায়ী
যথেষ্ট।
কী
করে
খাবেন
আপনি
যখন
সন্তানসম্ভবা,কখনই
কাঁচা
বা
অর্ধেক
সেদ্ধ
করা
ডিম
খাবেন
না।
এতে
সালমোনেল্লা
সংক্রমণের
সম্ভাবনা
থাকে।
এই
সংক্রমণের
ফলে
সময়ের
আগে
প্রসব,ইউটেরাসের
সঙ্কোচন,
ডায়েরিয়া
ও
বমি
হতে
পারে।পুরো
সেদ্ধ
বা
রান্না
করা
ডিম
খাওয়াই
স্বাস্থ্যের
জন্য
ভাল।
যত্ন
আপনি
যদি
ডায়েরিয়া,বমি
বা
ফুড
পয়সনিং-এ
ভোগেন
তাহলে
সঙ্গে
সঙ্গে
ডাক্তার
দেখান।কিছু
কিছু
গর্ভবতী
মহিলার
হজম
শক্তি
দুর্বল
হয়ে
পড়ে।
তার
ফলে
ডিম
হজমের
জন্য
ভাঙাটা
মুস্কিল
হয়ে
পড়ে।এর
জন্যই
এসব
সমস্যা
দেখা
দেয়।