Just In
- 3 hrs ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 5 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 5 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 23 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
Don't Miss
গর্ভাবস্থার শুরুতে মায়ের ওজন বেশি থাকলে বাচ্চার কি কোনও ক্ষতি হয়?
নারীর জীবনে গর্ভাবস্থা এক অন্যতম সংবেদনশীল সময়। তাই তো এই সময়ে হবু মা যাই করেন না কেন তার প্রভাব পরে গর্ভে থাকা সন্তানের ওপরেও।
নারীর
জীবনে
গর্ভাবস্থা
এক
অন্যতম
সংবেদনশীল
সময়।
তাই
তো
এই
সময়ে
হবু
মা
যাই
করেন
না
কেন
তার
প্রভাব
পরে
গর্ভে
থাকা
সন্তানের
ওপরেও।
যেমন
ধরুন,গর্ভাবস্থায়
মা
যদি
ধূমপান
অথবা
পানের
অভ্যাস
রাখেন,
তাহলে
তার
বাচ্চার
নানাবিধ
জন্মগত
সমস্যা
হওয়ার
আশঙ্কা
থাকে
এবং
মা
নিজেও
অনেক
ধরনের
সমস্যায়
পড়তে
পারেন।
এই
সময়
মা
যদি
ঠিকঠাক
খাওয়া
দাওয়া
করেন
এবং
নিজের
স্বাস্থ্যের
যত্ন
নেয়,
তাহলে
যে
কোনরকম
জন্মগত
খামতির
সম্ভাবনা
কম
থাকে।
এখন আমরা জানি যে ওজন বেশি হলে সেটা যথেষ্ট খারাপ প্রভাব ফেলে একজনের শরীরের ওপর। প্রসঙ্গত, ওজন বেশি হলে শরীরের মধ্যে অনেক সমস্যা আসার সম্ভাবনা থাকে, যেমন কোলেস্টেরল,হাইপার টেনশান,জোড়ের ব্যাথা,কম মাত্রায় আত্মবিশ্বাস, হজমগত সমস্যা ইত্যাদি। যদিও এক গর্ভবতীর কিছুটা ওজন বাড়া উচিত সুস্থ প্রসবের জন্য।
তাহলে চলুন দেখে নিই, গর্ভাবস্থার শুরুর দিকের মেদ কিভাবে বাচ্চার জন্মের পরেও মায়ের সমস্যার কারণ হতে পারে।
ওজন
বেশি
সংক্রান্ত
সমস্যা
ও
গর্ভাবস্থা
বিশেষজ্ঞদের
মতে,একজন
গর্ভবতী
স্ত্রীর
অন্তত
৮-১০
কিলোর
ওজন
বাড়ান
উচিত
প্রেগন্যান্সির
সময়।
এমনটা
হলে
তা
সুস্থ
গর্ভধারণে
সাহায্য
করে।
কিন্তু
কেউ
যদি
গর্ভধারণের
আগেই
বেশি
মোটা
হয়ে
যান,
তাহলে
এই
বিশেষ
সময়ে
৫-৬
কিলোর
বেশি
ওজন
বাড়ানো
উচিত
নয়।
আসলে
গর্ভাবস্থায়
প্রয়োজনের
চেয়ে
বেশি
ওজন
থাকা
যথেষ্ট
স্বাস্থ্যগত
সমস্যার
সৃষ্টি
করতে
পারে
জন্মের
পরেও,
বাচ্চা
ও
মায়ের,
উভয়ের
জন্যই।
সাম্প্রতিক কালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, যদি মায়ের ওজন বেশি থাকে গর্ভাবস্থায়, তাহলে জন্ম নেওয়া বাচ্চার সেরিব্রাল পালসি হওয়া সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও দেখা গেছে, যেসব মহিলাদের গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে ওজন বেশি থাকে,তাদের প্রসবের পর প্রবণতা থাকে প্রসবোত্তর অবসাদ, পিঠের ব্যাথা, অতিরিক্ত মাত্রায় মাসিক হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভোগার। এর কারণ বাড়তি মেদের জন্য হরমোনের মাত্রায় কিছু হেরফের হয়ে ভারসাম্যর অভাব দেখা দেয়।
সারমর্ম এই যে গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে ওজন বেশি হলে মায়ের স্বাস্থ্য এবং জন্মের পরে বাচ্চার ওপরও এর খারাপ প্রভাব পরে।