Just In
- 13 hrs ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 14 hrs ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 16 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 20 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
অতিরিক্ত ওজনের কারণে প্রসবের সময় কী কী সমস্যা হয়?
অতিরিক্ত ওজনের কারণে প্রসবের সময় কী কী সমস্যা হয়?
এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে মেয়েদের জীবনে সব থেকে স্পর্শকাতর সময় হল গর্ভাবস্থা। এই সময় মা যাই করুক না কেন, তার সরাসরি প্রভাব পরে বাচ্চার শরীরের উপর। তাই তো এই সময় ভাবী মায়েদের তাদের শরীরের দিকে বেশি করে খেয়াল রাখার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। য়েমন ধরুন প্রেগন্যান্ট থাকাকীলন ভাবী মা যদি ধূমপান বা মদ্যপান করেন, তাহলে বাচ্চা একাধিক শারীরিক জটিলতা নিয়ে জন্মাতে পারে। এমনকী বাচ্চা বা বা মায়ের জীবন নিয়েও টানাটানি পরে যেতে পারে। তাই সাবধান! প্রেগন্যান্সির সময় কিন্তু কোনও ধরনের নেশা করা চলবে না।
এই সময় মায়েদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। এমনটা করলে প্রসবের সময় যে কোনও ধরনের জটিলতা হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমবে। এখন প্রশ্ন হল, মায়ের অতিরিক্ত ওজনের কারণে কী ধরনের জটিলটা দেখা দিতে পারে ডেলিভারির সময়? মায়ের ওজন যদি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হয় তাহলে নানা রকমের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ, যেমন- কোলেস্টরল, উচ্চ রক্তচাপ, জয়েন্ট পেন, বদ-হজম প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। আর এর কোনটা যদি ভাবী মার শরীরে বাসা বাঁধে, তাহলেই বিপদ! কারণ এই সব রোগের সরাসরি প্রবাব গিয়ে পরে বাচ্চার উপর। ফলে বাচ্চার অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কিছু ক্ষেত্রে তো বাচ্চার মৃত্যু পর্যন্ত হয়ে যেতে পারে এই কারণে।
অতিরিক্ত
ওজন
এবং
প্রেগনেন্সি:
গর্ভাবস্থায়
মায়ের
ওজন
৮-১০
কিলো
বেড়ে
যাওয়াটা
স্বাভাবিক।
এতে
কোনও
সমস্যা
হয়
না।
কিন্তু
মায়ের
যদি
আগে
থেকেই
অতিরিক্ত
ওজন
থাকে,
তাহলে
প্রেগন্যান্সির
সময়
ওজন
যাতে
৫-৭
কিলো
না
বাড়ে
সেদিকে
খেয়াল
রাখতে
হবে।
আর
এমনটা
যদি
না
হয়,
তাহলেই
কিন্তু
প্রসবের
সময়
জটিলতা
দেখা
দেওয়ার
আশঙ্কা
বেড়ে
যাবে।
এক্ষেত্রে
বাচ্চা
সেরিব্রাল
পালসির
মতো
রোগ
নিয়েও
জন্ম
নিতে
পারে।
শুধু
তাই
নয়,
একাধিক
গবেষণায়
এও
দেখা
গেছে
যে
প্রসবের
সময়
মায়ের
ওজন
যদি
খুব
বেশি
থাকে,
তাহলে
মায়ের
ডিপ্রেশনে
আক্রান্ত
হওয়ার
আশঙ্কা
বহুগুণে
বৃদ্ধি
পায়।
সেই
সঙ্গে
পিঠে
ব্যথা,
হরমোনাল
ইমব্যালেন্স
প্রভৃতি
সমস্যা
দেখা
দেয়।
তাই সব শেষে একথা বলতেই হয় যে, প্রেগন্যান্সির প্রথম ধাপে মায়েদের খেয়াল রাখতে হবে তাদের ওজন যেন বিপদসীমা না ছাড়ায়। এমনটা না হলেই কিন্তু মা এবং বাচ্চা, উভয়ের জন্যই বিপদ!