Just In
- 47 min ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 2 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 3 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 20 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
Don't Miss
কিছু বাবা-মা তাদের দায়িত্ব সামলাতে এত অপছন্দ করেন কেন?
বাচ্চা বড় করতে গিয়ে অনেক বাবা-মাই ধৈর্য ধরে রাখতে পারেন না। কী কী কারণে এমনটা হয়? জানেত চোখ রাখুন এই প্রবন্ধে।
একথা ঠিক যে, ঝোঁকের মাথায় অনেকে বাবা-মা হয়ে গেলেও একটা সময়ের পর তারা আর সেই দায়িত্ব সামলাতে চান না। কিন্তু এমনটা কেন হয়? জীবনে ওঠা-নামা আসবেই থাকে। সেই সঙ্গে যদি বাচ্চারাও খুব দুষ্টু হয়, তাহলে একটা সময়ে গিয়ে বাবা-মায়েরা আর ধৈর্য রাখতে পারেন না। আর তখনই দেখা দেয় নানা সমস্য়া।
বাবা-মা হওয়া খুবই ঝামেলার কাজ, এমনটা ভেবে এই দায়িত্ব থেকে দূরে পালানো মোটেই কাজের কথা নয়। কারণ এ বিষয়ে কারও সন্দেহ নেই যে বাচ্চা হওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর জীবন খুশিতে ভরে যায়, আসে অনেক আনন্দও। তাই বাচ্চা হওয়া মানেই জীবন শেষ, এমনটা ভেবে নেওয়া খুবই খারাপ।
একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে বাচ্চাদের বড় করে তুলতে বেশিরভাগ বাবা-মাই প্রায় একই ধরনের পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকেন। আর সেই পদ্ধতিটি হল বাচ্ছাদের নিয়ে অতিরিক্ত সতর্ক থাকা অথবা কঠিন নিয়মে বেঁধে তাদের বড় করে তোলা। বলতে দ্বিধা নেই এই দুই ভাবনাই খুব ক্ষতিকারক।
চলুন এবার নজর ফেরানো যাক সেই সব কারণের দিকে, যেগুলির জন্য় একটা সময়ে এসে বাবা-মায়েরা তাদের বাচ্চার আর দায়িত্ব নিতে চান না।
দায়িত্ব:
বাচ্চাদের
বড়
করা
মোটেই
সহজ
কাজ
নয়।
তাদের
ছোট
ছোট
চাহিদার
দিকে
নজর
রাখা,
কোনও
খারাপ
সঙ্গে
মিশছে
না
তো
বাচ্ছা,
সেদিকে
নজর
দেওয়া।
সেই
সঙ্গে
তাদের
যথাযথ
শিক্ষিত
করে
তোলাও
বাবা-মার
প্রাথমিক
কর্তব্য়ের
মধ্য়ে
পরে।
আর
এই
দায়িত্বগুলি
পালন
করতে
গিয়ে
অনেকে
এত
ক্লান্ত
হয়ে
পরেন
যে
এইসব
বিষয়ে
ধীরে
ধীরে
বিরক্তি
জন্মাতে
শুরু
করে।
কাজ,
কাজ
আর
কাজ:
একথা
মানতেই
হবে
যে
বাচ্চা
হওয়ার
পর
বাবা-মায়েদের
কাজ
বহুগুণে
বেড়ে
যায়।
এইসব
অতিরিক্ত
কাজ
করার
জন্য়
যতই
কাজের
লোক
রাখা
হোক
না
কেনও
পরিস্থিতির
তেমন
কোনও
পরিবর্তন
হয়
না।
তাই
তো
অনেকের
কাছে
বাচ্চা
বড়
করা
একটা
কঠিন,
ক্লান্তিকর
কাজে
পরিনত
হয়।
ফলে
এক
সময়
গিয়ে
এ
বিষয়ে
আগ্রহ
কমতে
শুরু
করে।
বাচ্চার
অসহনীয়
দুষ্টুমি:
ছোটরা
তো
দুষ্টু
হবেই।
তাই
তো
যতদিন
না
বাচ্চারা
একটু
বড়
হচ্ছে,
ততদিন
তো
বাবা-মায়েদের
এইসব
সামলেই
হয়।
কিছু
বাবা-মা
তাদের
বাচ্চাদের
দুষ্টুমি
মেনে
নিতে
না
পেরে
পালাতে
চান।
দায়িত্ব
ছেড়ে
দিতে
চান
স্কুলের
উপর।
ফলে
শুরু
হয়
নানা
প্রবলেম।
একগুঁয়ে
বাচ্চা:
বাচ্চারা
ছোট
বেলায়
একটু
একরোখা
হবে,
এতে
কোনও
অস্বাবিকতা
নেই।
তাই
বলে
সেই
অজুহাতে
আপনি
আপনার
দায়িত্ব
ছেড়ে
পালাতে
চাইবেন,
এ
কেমন
কথা।
একথা
ভুলে
যাবেন
না
যে
বাচ্চা
যত
বড়
হবে,
তত
তাদের
স্বভাবে
পরিবর্তন
আসবে।
তাই
একটু
ধৈর্য
ধরুন।
অল্পতেই
ভেঙে
পরবেন
না।
তাতে
অসুবিধা
বাড়বে।