Just In
- 3 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 4 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 5 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 19 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
(ছবি) বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরে এই কারণগুলির জন্য
সন্তান মানুষ করা বেশ কঠিন কাজ। সেটা করতে গিয়ে নিজেকেও যেমন অনেকের কাছ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে হয়, তেমনই আগ বাড়িয়ে অনেকের উপদেশও শুনতে হয়। [এই বিষয়গুলিকে গোপন রাখতেই পছন্দ করেন সকলে]
তবে সন্তানের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় অভিভাবক কীভাবে বিষয়গুলি সামলাচ্ছেন তার উপরে। কারণ বাচ্চাদের সবচেয়ে কাছের মানুষ তারাই হন। অভিভাবকদের আচরণ ও ব্যবহারে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে শিশুদের উপরে। [এই খাবারগুলি মুহূর্তে মন খারাপ ভালো করে দিতে পারে]
সকলেই চান তাদের সন্তান যেন ভালোভাবে মানুষ হয়। তবে কোন পদ্ধতি বা পন্থা অবলম্বন করলে সন্তান ভালোভাবে মানুষ হতে পারে, তা অনেক সময়ে আমরা ভালো করে বুঝে উঠতে পারি না। [নবজাতকের এই ক্ষমতাগুলি চমকে দেওয়ার মতো]
আর সেজন্যই অনেক সময়ে কিছু কারণে বাচ্চার আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে এসে ঠেকে। কোন কোন বিষয়গুলি এর জন্য দায়ী তা জেনে নিন যাতে আপনার বাচ্চার আত্মবিশ্বাসে কখনও খামতি না হয়। [নিজের মস্তিষ্ক সম্পর্কে এই কথাগুলি জেনে রাখা অবশ্যই প্রয়োজন]
ভুল হলেই চেঁচানো
বাচ্চারা ভুল করবেই। যদি সবসময়ই তার জন্য চেঁচান বা বকাবকি করেন, তাহলে বাচ্চার আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরে। যদি তাকে শুধরাতে চান, তাহলে ডেকে আলাদা করে কথা বলুন। তাকে বোঝান, কোথায় ভুল হল।
তুলনা টানা
অন্যদের সঙ্গে নিজের বাচ্চাকে তুলনা করবেন না। প্রত্যেকেই আলাদা ব্যক্তিত্বের। সকলের আলাদা গুণ রয়েছে। সেটা মাথায় রাখবেন।
বেশি ভালোবাসা
নিজের বাচ্চাকে ভালোবাসবেন তাতে দোষের কিছু নেই। তবে অতিরিক্ত আদিখ্যেতা, ভালোবাসায় নিজের আত্মবিশ্বাসের জায়গাটাই বাচ্চা তৈরি করতে পারবেন না। সেটা মাথায় রাখবেন।
সকলের সামনে অপমান করা
বাচ্চা যাই ভুল করুন না কেন, সকলের সামনে তাকে মারধর করা বা অপমান করা ইত্যাদি করবেন না। প্রয়োজনে আলাদা ডেকে কথা বলুন।
বাহবা না দেওয়া
বাহবা দিলে বা সাহস দিলে বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাস অনেক বেড়ে যায়। তাই ছোট-বড় সব কাজেই বাচ্চাদের বাহবা দিন।
অন্যদের দেখে কাজ করা
অন্য বাবা-মায়েরা কীভাবে বাচ্চাকে মানুষ করছেন, সেটা দেখে একই জিনিস নিজের বাচ্চার উপরে খাটানোর চেষ্টা করবেন না। প্রতিটি শিশুই আলাদা ধাঁচে তৈরি। তাই সকলকে আলাদা আলাদাভাবে মানুষ করতে হবে।
বেশি শৃঙ্খলা
শৃঙ্খলা অবশ্যই প্রয়োজন। তবে বেশি শৃঙ্খলার জালে বাচ্চাকে আবদ্ধ করতে গিয়ে শৈশব যাতে না নষ্ট হয়ে যায় ও বাচ্চা যাতে বিপদগামী না হয়ে পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রেখে সন্তান মানুষ করুন।