Just In
- 1 hr ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 3 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 3 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
- 17 hrs ago ত্বকের জেল্লা ফেরাতে ম্যাজিকের মত কাজ করবে চালের জল, কীভাবে দেখুন
বাবা-মার খারাপ ব্যবহারের ভালো-মন্দ!
বাবা-মার ঝগড়ার মাঝে জীবন দুর্বিসহ হয়ে উঠছে। তাহেল অবশ্য়ই পড়ে ফেল এই প্রবন্ধটি।
জীবনে চলার পথে আমাদের সবাইকেই দুঃখের ব্রিজ পেরতে হয়। কেই তা সহজে পেরতে পারে। আর কারও করও ক্ষেত্রে বাজে সময় যেন কাটতেই চায় না। এই প্রবন্ধে এক অন্য় ধরনের দুঃখ নিয়ে আলোচনা করা হবে। অনেক বাচ্চাই বাবা-মা-এর ঝগড়ার মাঝে পড়ে যান। ফলে তাদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিসহ। অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চারা এই ঝামেল নিতে না পেরে ভুল পথে ধাবিত হয়। ফলে সমস্য়া যেন কমার নামই নিতে চায় না।
এই প্রবন্ধে এমন কতগুলি পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল, যা মেনে চললে বাচ্চাদের পক্ষে অনেক সুবিধা হবে বাবা-মায়ের ঝামেলা এড়িয়ে সুন্দরভাবে জীবন গড়ে তুলতে।
অনেক বাবা-মাই জোর করে বাচ্চাদের উপর তাদের মতামত চাপিয়ে দেন। এমনটা করা একেবারেই উচিত নয়। বাচ্চারা একটা সময়ের পর অনেক ক্ষেত্রেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তাই বাবা-মা যদি অকারণ তাদের বাচ্চার উপর চাপ তৈরি করেন তাহলে ফল হবে উলটো। সেই সঙ্গে বাচ্চাদেরও একটা বিষয় বুঝতে হবে যে জীবনে অনেক অসুবিধা আসবে, তাই বলে কী তারা সারা জীবন সেই দুঃখের সময়কে সঙ্গে নিয়ে ঘুরে বেরাবেন। এই অভ্য়াস কিন্তু ছাড়তে হবে। ভুলে গেলে চলবে না দুঃখজনক অতীত কিন্তু বর্তমানকেও নষ্ট করে দেয়।
তাই বাবা-মাকে দোষ দেওয়া ছেড়ে নিজেই ভাবো, কীভাবে বেরনো যায় এই খারাপ পরিস্থিতি থেকে। তাহলেই দেখবে খারাপ সময়টা পেছনে পড়ে থাকবে, আর তুমি ঝড়ের গতিতে এগিয়ে যাবে সামনের দিকে।
চলো তোমাদের জন্য় থাকল এমন কিছু টিপস, যা বাবা-মার ঝামেলা থেকে বেরিয়ে আসতে তোমাদের সাহায্য় করবে।
ভালো
কিছু
খুঁজে
বার
করো:
তোমাদের
কি
জানা
আছে
বাবা-মার
খারাপ
ব্য়বহারের
মধ্য়েও
অনেক
ভালো
কিছু
আছে?
একথা
সব
সময়
মনে
রাখবে
যে
যত
দুঃখের
মধ্য়ে
দিয়ে
যাবে,
তত
তোমার
মানসিক
জোর
বাড়বে।
ফলে
আগামী
দিনে
জীবনের
চলরা
পথ
অনেকটাই
মসৃণ
হয়ে
যাবে।
তাই
বাবা-মাকে
দোষ
দেওয়া
ছেরে
দাও,
বরং
তাদের
ধন্য়বাদ
জানাও
যে
তাদের
ঝামেলার
মধ্য়ে
বড়
হতে
হতে
তোমরা
প্রকৃত
মানুষ
হয়ে
উঠেছ।
বাবা-মাও
কিন্তু
মানুষ!
এটা
তোমাদের
মনে
রাখতে
হবে
যে
তোমাদের
বাবা-মাও
কিন্তু
একজন
মানুষ
এবং
তারা
সব
সময়
চেষ্টা
করে
যাচ্ছেন
তোমাদের
ভালোভাবে
বড়
করার
জন্য়।
তাই
যখনই
বাবা-মাকে
খারাপ
ব্যবহার
করতে
দেখবে,
তখন
ভাববে,
তারাও
হয়তো
ছোট
বেলায়
খারাপ
সময়ের
মধ্য়ে
দিয়ে
গেছেন,
তাই
হয়তো
তারা
এমন
স্বভাবের
হয়ে
গেছেন।
যখনই
দেখবে
এই
সরল
সত্য়িটা
তোমরা
বুঝে
গেছ,
তখন
আর
বাবা-মার
প্রতি
রাগ
জন্মাবে
না।
নিজের
দিকে
তাকাও:
বাবা-মার
খারাপ
ব্য়বহারের
থেকে
বাঁচতে
আরও
একটা
সহজ
রাস্তা
আছে।
প্রতি
মুহূর্তে
নিজের
দিতে
তাকাও।
বোঝার
চেষ্টা
কর
কীভাবে
তাদের
ব্য়বহার
তোমাকে
খারাপ
করে
দিচ্ছে।
তুমি
কি
সবসময়ই
এমন
বিদ্রহি?
সব
সময়ই
কি
মনে
হয়
আর
কিছু
করার
নেই?
তাহলে আজ থেকেই নিজেকে সামলাতে শুরু কর। আর ভাবো কীভাবে বেরিয়ে আসা যায় এই কোন্দল থেকে। খারাপ মনকে ভালো করার একটাই উপায় আছে। তা হলে নিজেকে ব্য়স্ত রাখা। নানা কাজে নিজেকে ব্য়স্ত রাখতে শুরু কর। কখনই নেশায় জড়িয়ে জীবন নষ্ট করে দেবে না।
মনের
কথা
বলে
ফেল:
বাজে
চিন্তা
যত
মনের
মধ্য়ে
থাকবে,
তত
ভেতরটা
বিষিয়ে
যাবে।
তাই
মনের
কথা
উজার
করে
বলে
ফেল।
কোনও
খারাপ
কথা
বা
চিন্তা
নিজের
মধ্য়ে
রাখবে
না।
এমনটা
করলে
দেখবে
মানসিক
শান্তি
আসবে।
তাই
এবার
থেকে
মন
খারাপ
হলে
এমন
কারোর
কাছে
যাও,
যাকে
তুমি
বিস্বাস
করতে
পারো।
আর
তাকে
বলে
ফেল
সব
মনের
কথা।
দেখবে
সমস্য়া
অনেকটাই
কমে
যাবে।