Just In
- 15 hrs ago ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য
- 16 hrs ago প্রখর রোদ থেকে স্বস্তি পেতে বাড়িতেই বানিয়ে নিন এই শরবতগুলি, ঠান্ডা রাখবে শরীরও
- 19 hrs ago গরমে এই পানীয়গুলি খেলে আপনিও থাকবেন হাইড্রেটেড ও সতেজ
- 21 hrs ago কাঠফাটা রোদ থেকে বাঁচতে কী করবেন? এড়িয়ে চলুন চা-কফি
Don't Miss
নাতি-নাতনিদের বড় করে তুলতে দাদু-দিদিমাদের ভূমিকা
দাদু-দিদিমাদের উচিত নয় তাদের নাতি-নাতনিদের বড় করে তোলা। কেন? তা জানতে হলে পড়তে হবে এই প্রবন্ধটি।
কিছু বাবা-মা তাদের কর্মজীবন নিয়ে এতটাই ব্য়স্ত থাকেন যে বাচ্চাদের খেয়াল রাখার সময়ই পান না। এইসব ক্ষেত্রে দাদু-দিদিমারাই ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। বতর্মান জেট যুগে বেশিরভাগ পরিবারেই বাচ্চাদের নয়নের মণি হয়ে ওঠেন তাদের দাদু বা দিদিমারা। কারণ তারা বাবা-মায়েদের কাছেই পান না প্রয়োজনের সময়। সেই কারণেই তো বর্তমান প্রজন্মের কাছে তাদের দাদু-দিদিমারা একমাত্র লাইফ লাইন।
একটা সময় ছিল যখন পরিবারের স্তম্ভ হয়ে বাবা-মায়েরা বাচ্চাদের বড় করার পাশাপাশি পুরো সংসারের দেখভাল করতেন। কিন্তু এখন সময় বদলেছে। আজকের বাবা-মারা আধুনিকতার চক্করে বাচ্চাদের সময় দিতেই ভুলে গেছেন। এমনকি বিশেষজ্ঞদের মতো আধুনিক বাবা-মায়েরা জানেনই না যে কিভাবে বড় করে তুলতে হয় বাচ্চাদের। তাই তো পরিবারে দাদু-দিদিমাদের গুরুত্ব বেড়েছে। কিন্তু অনেক কারণে দাদু-দিদিমার উচিত নয়, তাদের নাতি-নাতনিদের বড় করে তোলা। কেন? সেই নিয়েই আলোচনা করা হল বাকি প্রবন্ধে।
বাবা-মায়েদের
ভালোবাসা
থেকে
বঞ্চিত
হয়
বাচ্চারা:
দাদু-দিদিমার
কাছে
বড়
হয়ে
উঠলে
বাবা-মায়ের
ভালোবাসা
পাওয়ার
সুযোগই
পায়
না
বাচ্চারা।
ফলে
ধীরে
ধীরে
বাবা-মায়ের
থেকে
দূরে
যেতে
শুরু
করে
তাদের
বাচ্চারা,
যা
আগামী
দিনের
জন্য়
একেবারেই
ভালো
নয়।
পড়াশোনার
ক্ষেত্রে
অসুবিদা
হয়:
আধুনিক
পড়াশোনার
সঙ্গে
দাদু-দিদিমার
কোনও
যোগ
না
থাকার
কারণে
তাদের
পক্ষে
বাচ্চাদের
পড়ানো
খুব
শক্ত
হয়ে
যায়।
যার
সরাসরি
প্রভাব
পড়ে
ছোটদের
উপরেই।
বয়স
বাড়তে
থাকে:
বয়সের
কারণে
সব
সময়
নাতি-নাতনিদের
পিছনে
ছোটা
দাদু-দিদিমার
পক্ষে
সম্ভব
হয়
না।
বিশেষত
কোনও
ইমারজেন্সি
পরিস্থিতিতে
অনেক
সময়
বয়স্ক
দাদু-দিদিমারা
অবস্থা
সামাল
দিতে
পারেন
না।
পারিবারিক
অশান্তি
হতে
পারে:
বাচ্চাদের
শাসন
করার
জন্য়
মাঝে
মধ্য়ে
দাদু-দিদিমারা
বকতে
বা
অল্প
বিস্তর
মারধোর
করতেই
পারেন।
এতে
খারাপ
কিছু
নেই।
তবে
দাদু-দিদিমাদের
এই
শাসন
বাবা-মায়েদের
ভালো
লাগতে
নাও
পারে।
আর
এমনটা
হলেই
দেখা
দেয়
পারিবারিক
আশান্তি।
মানসিক
সমস্য়া:
বয়স্কালে
বাচ্চাদের
বড়
করতে
গিয়ে
দাদু-দিদিমাদের
মানসিক
চাপ
খুব
বেড়ে
যায়।
আর
এমনটা
হলে
তার
প্রভাব
গিয়ে
পড়ে
শরীরে
উপর।
তাই
তো
চিকিৎসকেরা
এই
বয়সে
এসে
অতিরিক্ত
দায়িত্ব
নিতে
মানা
করেন।
এইসব কারণগুলির জন্য়ই বাচ্চা বড় করার মতো এত বিশাল দায়িত্ব দাদু-দিদিমাদের নেওয়া উচিত নয়।