Just In
- 1 min ago রোদে বের হলেই মাথা যন্ত্রণা কাবু করে? মাইগ্রেন নয় তো!
- 38 min ago শুধু ফ্যাশন নয়, প্রখর রোদ থেকে বাঁচতে পরুন সানগ্লাস!
- 2 hrs ago অসহ্য গরমে সর্দি-কাশিতে ভুগছেন? এই ঘরোয়া প্রতিকারগুলি ট্রাই করুন
- 6 hrs ago কর্মক্ষেত্রে সমস্যা মকরের, ব্যাবসায় আর্থিক লাভ মীনের, কেমন যাবে আজকের দিন? দেখুন রাশিফল
Don't Miss
শিশুদের ঠোঁটে কিস্ করার বিপত্তি
সদ্যজাত শিশুর ক্ষেত্রে, আপনার সমস্ত মনোযোগই তাদের স্বাস্থ্যের ওপরই থাকবে। আপনার সন্তানের সঠিক দেখাশুনার জন্য আপনি নিদ্রাহীন রাত কাটাতেও প্রস্তুত থাকবেন।
শিশুদের শরীর খারাপ হলে সকল মা-বাবাই ভেঙে পরেন। আপনি যখন আপনার শিশুকে এতোটাই ভালবাসেন, তখন মা-বাবা হিসাবে আরও একটি জিনিস আপনাকে জেনে রাখতে হবে। কখনোই আপনার শিশুকে ঠোঁটে কিস্ করবেন না বা অন্য কোন অতিথিকেও করতে দেবেন না।
এটা একেবারেই স্বাস্থ্যকর না যেহেতু, কিস্ এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু ধরণের রোগ-জীবানু ছড়িয়ে পরতে পারে। মনে রাখবেন, একজন শিশুদের ইমিউনিটি সেই সবকিছুর মোকাবিলা করে উঠতে পারে না যা একজন প্রাপ্তবয়স্কের ইমিউনিটি পেরে থাকে।
আসুন এবার আমরা শিশুদের ঠোঁটে কিস্ করার বিপত্তিগুলি জেনে নি।
তথ্য
১#
কিস্
করার
সময়
একজনের
স্যালাইভা
বা
লালা
আরেকজনে
মধ্যে
চলে
যেতে
পারে।
আর
এইভাবেই
নির্দিষ্ট
কিছু
রোগ
একজনের
থেকে
অন্যজনে
ছড়িয়ে
পরে।
এবং
একজন
শিশুর
ইমিউনিটি
এর
মোকাবিলা
করতে
না
পারায়,
বিপদ
আরও
ভয়ানক
হতে
পারে।
তথ্য
২#
ই.বি.ভি.
একধরণের
হারপিস
ভাইরাস,
যা
কিসের
মাধ্যমে
ছড়ায়।
এই
ভাইরাস
সম্পর্কে
সবথেকে
চিন্তার
কারণ
হলো,
এই
ভাইরাস
মানুষের
শরীরের
ভেতরে
আজীবন
থেকে
যায়।
তথ্য
৩#
কিস্
করার
পর
যদি
শিশুটির
জ্বর,
গলা
ব্যাথা,
ক্লান্তি
এবং
দুর্বলতার
মতো
উপসর্গ
দেখা
দেয়,
তাহলে
হতে
পারে
এটা
কিসের
থেকে
ছড়ানো
কোন
রোগের
ফল।
এক্ষেত্রে
ডাক্তারের
পরামর্শ
নেওয়া
অবশ্যই
প্রয়োজন।
তথ্য
৪#
এমনকি
একটা
সাধারণ
কিস্
থেকেও
বড়দের
থেকে
ছোটদের
মধ্যে
ইনফ্লুয়েঞ্জা
ছড়িয়ে
যেতে
পারে।
উপসর্গের
মধ্যে
গলাব্যাথা,
জ্বর,
মাথাব্যাথা
এবং
গা-হাত-পা
ব্যাথা
থাকে।
তথ্য
৫#
ভাইরাল
মেনিনজাইটিস
একধরণের
সংক্রামক
রোগ
এবং
এটি
শরীরের
সব
অংশে
প্রভাব
ফেলতে
পারে।
জ্বর,
বমবমি
ভাব,
কাঁপুনি,
বিভ্রান্তি,
গলাব্যাথা
ও
মাথাব্যাথা
এর
কয়েকটি
উপসর্গ।
একটা
কিস্
এই
রোগ
ছড়াতে
পারে।
তথ্য
৬#
সাইটোমেগালো
ভাইরাস...
ছোট
করে
বললে
এই
রোগকে
সি.এম.ভি
বলা
হয়ে
থাকে।
স্যালাইভা
বা
লালার
মাধ্যমে
এই
রোগ
ছড়িয়ে
থাকে
এবং
এটি
সুপ্ত
বা
সক্রিয়
অবস্থায়
বহু
বছর
ধরে
শরীরে
রয়ে
যেতে
পারে।