Just In
- 23 min ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 3 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 5 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 5 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস ২০২০ : জানেন কি প্রতি বছর 'আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস' কেন পালন করা হয়?
আজ 'আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস'। প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর বিশ্বজুড়ে 'আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস' পালিত হয়। বিশ্বব্যাপী পুরুষদের মধ্যে লিঙ্গ ভিত্তিক সমতা, বালক ও পুরুষদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা এবং তাদের ইতিবাচক ভাবমূর্তি তুলে ধরার প্রধান উপলক্ষ হিসেবে এই দিবসটি উদযাপিত হয়ে থাকে। এই দিনে আমাদের সমাজে পুরুষদের কৃতিত্ব এবং অবদানকেও তুলে ধরা হয়। বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশে পালন করা হয় এই দিনটি। তাহলে আসুন এই বিশেষ দিনটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
কবে থেকে এবং কীভাবে শুরু হয় এই দিন উদযাপন?
প্রথম আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস পালিত হয় ১৯২২ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি। ১৯২২ সাল থেকে সোভিয়েত ইউনিয়নে পালন করা হতো রেড আর্মি অ্যান্ড নেভি ডে। এই দিনটি পালন করা হতো মূলত পুরুষদের বীরত্ব ও ত্যাগের প্রতি সম্মান জানিয়ে।
প্রথমে ঠিক হয় ২৩ ফেব্রুয়ারি ‘আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস' হিসেবে পালন করা হবে৷ ৮ মার্চ নারী দিবসের ঠিক আগেই বিশ্বজুড়ে পালিত হবে পুরুষ দিবস৷ কিন্তু, রাশিয়ায় ২৩ তারিখটি ‘রেড আর্মি অ্যান্ড নেভি ডে'-এর জন্য ঠিক ছিল৷ তাই, পুরুষ দিবস নভেম্বরে করা হয়৷ ঠিক হয় প্রতি বছর ১৯ নভেম্বর এই দিনটি পালিত হবে। বলা যায়, নারী দিবসের অনুরূপভাবেই পুরুষ দিবসটি পালিত হয়।
ভারতে, এই দিবসটি প্রথম উদযাপন করা হয় ১৯ নভেম্বর ২০০৭ সালে। তার পর থেকে প্রতি বছর এই দিনটি গোটা দেশে পালিত হয়ে আসছে।
২০২০ সালে পুরুষ দিবসের থিম
প্রতি বছর বিভিন্ন থিমের মাধ্যমে এই দিনটি পালন করা হয়। এইবছর অর্থাৎ ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবসের থিম হল 'Better Health For Men And Boys'.
এই দিবসের তাৎপর্য
ক) আন্তর্জাতিক পুরুষ দিবস সমাজে পুরুষদের ভূমিকা তুলে ধরে।
খ) এই দিনটি গোটা বিশ্বের সমস্ত পুরুষের জন্য উত্সর্গীকৃত।
গ) এই দিবসটি পালনের জন্য বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ঘ) এই দিনটি লিঙ্গ সমতা তুলে ধরে।
ঙ) বিভিন্ন এনজিও এবং বেসরকারী সংস্থা লিঙ্গ বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আহ্বান জানায়।