Just In
বিছানায় এই ম্যানারিজমগুলি আপনাকে মানতেই হবে
টেবলে খেতে বসে আমরা বেশ কয়েকটি ম্যানারিজম মেনে চলি। জীবনে চলার পথেও অনেক ম্যানারিজম আমাদের মেনে চলতে হয়। সেভাবেই বিছানায় সঙ্গীর পাশে শুয়ে বেশ কিছু ম্যানারিজম অবশ্যই সকলের মেনে চলা উচিত।
মহিলাদের কোন বিষয়গুলি পুরুষদের আকৃষ্ট করে জানেন?
সবক্ষেত্রেই ম্যানারিজম মেনে না চললে আমাদের আশপাশের ব্যক্তিরা বিরক্ত হন। কারণ সকলেই আপনার কাছে নিয়ম ও অনুশাসন মেনে চলা আশা করেন। ঠিক সেভাবেই আপনার সঙ্গীও চান আপনি যাতে বিছানার নানা ম্যানারিজম মেনে চলেন। এতে সম্পর্ক অনেক মজবুত ও মধুর হয়।
প্রথম ডেটে পুরুষদের মধ্যে কী কী দেখেন মহিলারা ?
তবে অনেকেরই সেইসম্পর্কে কোনও ধারণা থাকে না। অথবা অনেকে তা নিয়ে খুব বেশি ভাবিত নন। ফলে বিছানায় সঙ্গীকে খুশি করার বদলে সম্পর্কে নানা জটিলতা তৈরি হয়। সেটা থেকে বাঁচতে কোন কোন ম্যানারিজম বিছানায় অবশ্যই মেনে চলবেন তা জেনে নিন নিচের স্লাইডে।
বেশি বকবক করা
সারাদিনের কাজের পরে বিছানায় বসে সোহাগ করার বদলে যদি হাজারো গল্পের ভান্ডার খুলে বসেন তাহলে তা দুজনের কাউকেই তৃপ্তি দেবে না। ফলে দরকারি কথা অবশ্যই বলবেন, তবে তা যেন মাত্রা না ছাড়ায়।
ওভাররিঅ্যাক্ট করা
বিছানায় মিলনের সময়ে নানা ভঙ্গিমা তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। তবে তা যাতে অভিনয় হয়ে সঙ্গীকে বিরক্ত করে তাহলে তা কখনই কাম্য নয়।
ভবিষ্যত নিয়ে ভাবা
সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত সময় না কাটিয়ে যদি ভবিষ্যতের কথা ভাবতে বসেন তাহলে মুড ও সময় দুটোই নষ্ট হবে। ফলে সেপথে না গিয়ে মুহূর্তগুলিকে উপভোগ করুন।
সঙ্গীকে নিরুৎসাহিত করা
যদি আপনার সঙ্গী নিজে থেকে উৎসাহ দেখিয়ে কোনও কাজ করেন তাহলে তাঁকে নিরুৎসাহিত করবেন না।
উপহাস করা
মনে রাখবেন সঙ্গীকে নিয়ে মজা করা আর তাঁকে নিয়ে উপহাস করা এক নয়। বিশেষ করে বিছানায় ভালোবাসার মুহূর্তে তো একেবারেই নয়।
নিজের রূপ নিয়ে ভাবা
ভালোবাসার মানুষ যেমনই হোক, তিনি ভালোবাসাই পাবেন। ফলে বিছানায় সঙ্গীর সঙ্গে একান্ত মুহূর্তে থেকে নিজের রূপ নিয়ে ভাবা একেবারেই কাজের কাজ নয়।