Just In
- 42 min ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 4 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 5 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
- 5 hrs ago সূর্যগ্রহণের সময় ঘটবে মা দুর্গার আগমন, তবে কি গ্রহণকালে পড়বে মায়ের পূজায় বাধা?
(ছবি) মহিলাদের কোন বিষয়গুলি পুরুষদের আকৃষ্ট করে জানেন?
একটি প্রচলিত ধারনা হল যখন ডেট করার সময় আসে তখন পুরুষরা খুব নাক উঁচু হয়ে যান। মহিলারাও এসব বিষয়ে খুব খুঁতখুঁতে হন ঠিকউ তবে পুরুষদের মতো এত বেশি নয়।[গোপন সম্পর্কের এই চাঞ্চল্যকর দিকগুলি কি আপনার জানা?]
পুরুষরা প্রথম দর্শনে বিশ্বাস করে। আর তার চেয়েও বড় কথা পুরুষদের মাথায় মনে তাঁর স্বপ্নের নারী হওয়ার কিছু বিশেষন আগে থেকেই ঠিক করে রাখে। আসলে ছেলেরা সবসময় তাৎক্ষণিক বিষয়ে ভাবে দীর্ঘ মেয়াদী ভাবনা তাদের আসেই না, তাই তাদের মধ্যে জটিলতাও অনেক কম। [(ছবি) স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে না শুলে এই ক্ষতিগুলি হতে পারে]
দর্শনে বিশ্বাস করলেও শুধুমাত্র সুন্দরী হওয়া ছেলেদের কাছে যথেষ্ট নয়। আরও কিছু বৈশিষ্ট তারা হবু গার্লফ্রেন্ডের মধ্যে খোঁজে। সেই বৈশিষ্ট ও গুনাবলীগুলি কি কি আসুন একঝলকে দেখে নেওয়া যাক। [(ছবি) এই ৫ স্বভাব আপনার সম্পর্কের ইতি ঘটাতে পারে!]
শারীরিক গঠন
কথায় বলে পহলে দর্শনধারী বাদ মে গুন বিচারি। ছেলেদের চোখেও প্রথম ইম্প্রেশনটা পরে দর্শন থেকেই। কেউ রোগা মেয়েদের পছন্দ করেন, কেউ স্বাস্থ্যবতী মেয়েদের। তবে শুধু পুরুষরা কেন মহিলারাও প্রথম দর্শনে পুরুষ শরীরের পরিকাঠামোটাই খেয়াল করে।
স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণোচ্ছ্বল
ছেলেরা মেয়েদের মধ্য়ে দুষ্টুমিষ্টি এক পার্টনারকে খোঁজে। যার সঙ্গে কোনওকিছু চিন্তাভাবনা না করেই কথা বলা যাবে, একসঙ্গে পাগলামি করা যাবে আবার গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাও করা যাবে। স্পষ্ট কথায় যার মধ্যে মেকি বিষয়টা কম থাকবে, স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাণোচ্ছল স্বভাবের হবে।
স্বাধীনচেতা
ছেলেরা সবসময় এমন মেয়ে পছন্দ করে যে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে না, স্বাধীনচেতা মনের হবে। নিজের জন্য সময় দেবে, বয়ফ্রেন্ডের ভাললাগার জিনিসগুলির পাশাপাশি নিজের ইচ্ছা বা ভালবাসার বিষয়ও সমান গুরুত্ব ও সময় দেবে। কোনও কিছু নিয়ে ঘ্যানঘ্যান করবে না।
আত্মবিশ্বাসী
যে সব মেয়েদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাবে তাদের কিন্তু আদতে ছেলেরা পছন্দ করে না। যে মেয়েদের লক্ষ্য স্থির এবং বারবার তাকে মনে করিয়ে দিতে হয় না যে তার আরও কত কি করার আছে, সেই ধরনের মেয়েরা কিন্তু ছেলেদের পছন্দের তালিকায় সবসময় থাকেন।
মেয়েলি স্বভাব
মেয়েলি স্বভাব মানেই ন্যাকামো নয়, বা নারীবাদের মোর্চা নয়, বরং লাস্য, মন মোহিত করায় পারদর্শী, গ্ল্যামার প্রভৃতি দিক গুলির কথা বলা হয়েছে। কুটিল-জটিল মেয়েদের দেখলেই দশ হাত দুরে পালায় ছেলেরা।
বুদ্ধিমত্তা
মেয়েদের সঙ্গে কথা বলে ছেলেরা তাদের বুদ্ধিমত্তা বোঝার চেষ্টা করে। অর্থাৎ তার সঙ্গে বসে স্বাস্থ্যকর আলোচনা করা সম্ভব কিনা, দেশের দশের খবরে পারদর্শী না হলেও মোটামুটি খোঁজখবর রাখে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি।
উৎসাহপ্রদানকারী
ছেলেরা প্রায়শই চায় তাদের অহংকে বোঝার জন্য ও তা সামলানোর জন্য একজনকে সবসময় পাশে চায়। মেয়েদের মধ্যে সেই গুনটা তাদের আকৃষ্ট করে।
ছেলেদের নিজস্ব স্পেস দেওয়া
বহু মহিলাই আছে যারা সম্পর্কে জড়ানোর পর থেকে বয়ফ্রেন্ডের পিছনে পিছনে সারাক্ষণ ঘুরতে থাকে, ছেলেদের নিজস্ব সময়টুকু দেয়না। ছেলেরা সবসময় গার্লফ্রেন্ডের পাশেও নিজস্ব একটা স্পেশ চায়। যেই মেয়েরা ছেলেদের বন্ধুদের সঙ্গে খুশিমনে সময় কাটাতে দেয় তাদের বেশি পছন্দ করে ছেলেরা।
মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা
সবসরম পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা থাকলে সেই মেয়েরা ছেলেদের কাছে একটু বেশিই স্পেশ্যাল হয়।