Just In
- 15 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 16 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 20 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 21 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
চটজলদি অনেক টাকার মালিক হতে চান নাকি? তাহলে এই জিনিসগুলির কোনওটি সঙ্গে রাখতে ভুলবেন না যেন!
চটজলদি বড়লোক হয়ে উঠতে পরিশ্রমের যেমন কোনও বিকল্প নেই, তেমনি ভাগ্যের অবদানকেও অস্বীকার করা সম্ভব নয়।
টাকা। যার কাছে আছে সেই জানে এর মাহাত্ম। আর যার পকেট ফাঁকা সে শুধু স্বপ্ন দেখে। কখনও খালি চোখে, তো কখনও বন্ধ অবস্থায়। ভুখা পেটেও বড় লোক হয়ে ওঠার স্বপ্ন আসে বৈকি! কিন্তু কীভাবে পকেট ভরে উঠবে টাকায়? এই প্রশ্নের উত্তর যেন কারও জানা নেই। কেউ বলেন পরিশ্রমের কোনও বিকল্প নেই। আবার কারও মতে ভাগ্যই সব। কিন্তু এই দুটি বিষয়ের পাশাপাশি আরেকটি জিনিসও বড়লোক হয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে, যাকে বড়লোক হয়ে ওঠার তৃতীয় রাস্তা হিসেবে বিবেচিত করা যেতে পারে। এখন প্রশ্ন হল কী সেই তৃতীয় রাস্তা?
চটজলদি বড়লোক হয়ে উঠতে পরিশ্রমের যেমন কোনও বিকল্প নেই, তেমনি ভাগ্যের অবদানকেও অস্বীকার করা সম্ভব নয়। তাই তো বন্ধু পকেট ভর্তি টাকার মালিক হয়ে উঠতে ঘাম ঝরানো পরিশ্রম করার পাশাপাশি এই প্রবন্ধে আলোচিত জিনিসগুলির কোনও একটা সঙ্গে রাখুন, দেখবেন স্বপ্ন পূরণ হতে সময় লাগবে না। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এই লেখায় আলোচিত জিনিসগুলির কোনওটির সঙ্গে রাখলে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। আর পরিশ্রম যখন গুড লাকের সঙ্গ নেয়, তখন জীবনের ছবিটা বদলে যেতে সময় লাগে না, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই!
প্রসঙ্গত, যে জিনিসগুলি সঙ্গে রাখলে গুজ লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে, আর ছোট-বড় সব স্বপ্ন পূরণের পথ হয় প্রশস্ত, সেগুলি হল...
১. শ্রী হনুমানের লকেট:
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে হনুমানজির লকেট পরলে চারিপাশে পজেটিভ শক্তির মাত্রা এত মাত্রায় বৃদ্ধি পেতে শুরু করে যে গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে। ফলে অর্থনৈতিক সমস্যা মিটে যেতে যেমন সময় সাগে না, তেমনি চটজলদি বড়লোক হয় ওঠার স্বপ্নও পূরণ হয়। তবে এখানেই শেষ নয়, শাস্ত্র মতে হনুমানজি ছবি সঙ্গে রাখলে নেগেটিভ এনার্জি ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। ফলে কোনও ধরনের বিপদ ঘটার আশঙ্কা যায় কমে।
২. ধন দেবতা কুবেরের ছবি:
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বাড়িতে ধন দেবতা কুবেরের ছবি এনে রাখলে গৃহস্থের অন্দরে পজেটিভ শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যার প্রভাবে বাড়িতে মা লক্ষীর আগমণ ঘটে। ফলে একদিকে যেমন গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে, তেমনি বড়লোক হয়ে ওঠার স্বপ্ন পূরণ হতেও সময় লাগে না। শুধু তাই নয়, পরিবারের অন্দরে কোনও ধরনের কলহ মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার আশঙ্কাও যায় কমে।
৩. শনির কবজ:
শাস্ত্র মতে বাড়িতে শনি কবজ এনে রাখলে কারও উপর দেবের বক্র দৃষ্টি পরার আশঙ্কা যায় কমে। ফলে নানাবিধ সমস্য়ায় জর্জরিত হয়ে জীবন দুর্বিসহ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা যেমন কমে, তেমনি শনি গ্রহের প্রভাব কমতেও সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, যাদের কুষ্টিতে শনি গ্রহের প্রভাব বেশি থাকে বা যারা শনির সাড়ে সাতিতে ভুগছেন, তারা যদি এই কবজটি সঙ্গে রাখেন, তাহলে শনি দেবের প্রভাব কমে যেতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে চটজলদি সফলতা লাভের সম্ভাবনাও যায় বেড়ে।
৪. তামা বা ক্রিস্টালের কচ্ছপ:
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বাড়ির ড্রয়িং রুমে ক্রিস্টাল বা তামার তৈরি কচ্ছপ এনে রাখলে গৃহস্তের অন্দরে খারাপ শক্তির প্রবেশ আটকে যায়। আর এমনটা যখন হয়, তখন জীবনের ছবিটা বদলে যেতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে বড়লোক হয়ে ওটার স্বপ্ন পূরণ হয় চোখের নিমেষে। শুধু তাই নয়, ছোট থেকে ছোটতর মনের ইচ্ছা পূরণ হতেও দেরি লাগে না। তাই তো বলি বন্ধু প্রতি মাসে টাকার সমস্যায় ভুগতে ভুগতে যদি হাঁপিয়ে গিয়ে থাকেন, তাহলে এই শোপিসটি বাড়িতে এনে রাখতে ভুলবেন না যেন!
৫. ঘোড়ার খুরের নাল দিয়ে তৈরি আংটি:
বিশেষ ধরনের এই আংটিটি পরলে খারাপ সময় কেটে যায় চোখের পলকে। পরিবর্তে সঙ্গী হয় গুড লাক। আর এমনটা যখন হয়, তখন কী কী উপকার মিলতে পারে, তা নিশ্চয় আর আলাদ করে বলে দিতে হবে না। তাই যারা খালি পকেট দেখতে দেখতে বেজায় খিটখিটে হয়ে গিয়েছেন, তারা এই টোটকাটিকে কাজে লাগাতে ভুলবেন না যেন!
৬. রুদ্রাক্ষের মালা:
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে রুদ্রাক্ষের মালা পরলে একদিকে যেমন খারাপ সময় কেটে যায়, তেমনি শরীর এত মাত্রায় চাঙ্গা হয়ে ওঠে যে কোনও রোগই ধারে কাছে ঘেঁষতে পারে না। ফলে আয়ু তো বাড়েই, সেই সঙ্গে পকেট ভর্তি টাকার মালিক হয়ে উঠতেও সময় লাগে না।
৭. বুদ্ধ মূর্তি:
বাড়ির যে কোনও জায়গায় বুদ্ধ মূর্তি এনে রাখলে গৃহস্থের অন্দরে উপস্থিত খারাপ শক্তির মাত্রা কমে যেতে শুরু করে। সেই সঙ্গে বাড়তে শুরু করে পজেটিভ শক্তির প্রভাব। ফলে গুড লাক সঙ্গী হয়। আর এমনটা হওয়া মাত্র টাকার খরা যেমন কেটে যায়, তেমনি কর্মক্ষেত্র থেকে সামাজিক জীবন, সব ক্ষেত্রেই সম্মান বৃদ্ধির সম্ভাবনা যায় বেড়ে। সেই সঙ্গে মনোযোগ ক্ষমতারও উন্নতি ঘটে।