Just In
- 15 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 17 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 20 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 22 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
অর্গাজমের ক্ষেত্রে সাধারণ মহিলাদের থেকে লেসবিয়ান মহিলারা এগিয়ে! আপনার জন্য রইল কিছু টিপস
রিলেশনশিপ বা সম্পর্ক বলতে আমাদের মাথায় সবার আগে নারী-পুরুষের সম্পর্কের কথাই মাথায় আসে। কিন্তু এর পাশাপাশি আরও একটি জগৎ রয়েছে যা আমাদের সমাজেরই অংশ, তা আমরা অনেকেই মেনে নিতে পারি না বা মানতে লজ্জা বোধ করি। যাকে এককথায় বলা হয় 'সমকামি'। সমকামিতা বা সমপ্রেম বলতে সমলিঙ্গের ব্যক্তির প্রতি প্রেম বা রোমান্টিক আকর্ষণ, যৌন আকর্ষণ অথবা যৌন আচরণকে বোঝায়।
যখন দু'জন নারী একে অপরকে সঙ্গী হিসেবে বেছে নেয়, তখন তাদেরকে লেসবিয়ান কাপলস বলা হয়, আর পুরুষদের ক্ষেত্রে গে বলা হয়। সাম্প্রতিক এক গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে, যৌন মিলনের সময় অর্গাজম-এর অনুভূতির ক্ষেত্রে লেসবিয়ান মহিলারা অন্যান্য সাধারণ দম্পতিদের থেকে এগিয়ে।
গবেষণা কী বলছে?
এই গবেষণায় ২১-৬৫ বছর বয়সী ৬৫০০ জন পুরুষ এবং মহিলাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। গবেষকদের মতে, সাধারণত যখন পুরুষরা নিজেদের চেনা পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনে জড়িত হয় তখন গড়ে ৮৫ শতাংশ, মহিলাদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ এবং লেসবিয়ান মহিলাদের ক্ষেত্রে যৌন মিলনের সময় ৭৫ শতাংশ পার্টনারের অর্গাজমের অনুভূতি মেলে। আর যেসব নারীরা পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িত হয়, তাদের ৫৮ শতাংশ অর্গাজমের অনুভূতি লাভ করে।
লেসবিয়ান মহিলাদের মধ্যে অর্গাজমের শতাংশ বেশি কেন?
এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে যে, লেসবিয়ান মহিলারা শরীরের সেই অংশগুলি সম্পর্কে খুব ভালভাবে জানেন, যেগুলিতে তারা খুব সহজেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তাই তারা সহজেই তাদের মহিলা পার্টনারকে অর্গাজমের অনুভূতি দিতে পারে।
এই টিপসগুলি আপনার কাজে লাগতে পারে
সর্বদা আপনার ইচ্ছাই পূরণ হোক তা আবশ্যক নয়, কখনও কখনও আপনার সঙ্গীর সুখের কথাও ভাবা উচিত। এতে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হয়। ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সময় আপনার সঙ্গীর ইচ্ছাকেও সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত।
আপনার যৌন জীবনকে আরও উন্নত করতে এই টিপসগুলি অনুসরণ করুন
আপনি লেসবিয়ান হোন বা স্ট্রেট, সবসময় একে অপরের সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে সম্মান করা উচিত। সঙ্গীর কাজে সহায়তা করুন। তাকে আলিঙ্গন করুন, হাত ধরুন, এই সমস্ত অনুভূতি যেকোনও সম্পর্ককে আরও সুখী করে তোলে। যদি আপনার সঙ্গী রিলেশনশিপে খুশি না থাকে তাহলে তার সঙ্গে কথা বলুন এবং তার সমস্যাটি বোঝার চেষ্টা করুন।