Just In
- 8 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 9 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 12 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 14 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
বড়লোক হয়ে উঠতে চান? তাহলে আজ থেকেই কাজে লাগান নুনকে!
এক বালতি জলে পরিমাণ মতো সন্দক লবন আর ফিনাইল মিশিয়ে সেই জল দিয়ে ঘর মুছুন। ঘরের কোনও কোনা যেন বাদ না যায়। এমনটা করলে দারিদ্রতার ছাপ মুছে যাবে। আসবে সমৃদ্ধি।
টাটা-বিড়লা না হলেও মাঝারি গোছের ধনী হয়ে উঠতে কে না চায় বলুন। তাই না এত কর্ম ব্যস্ততা, এত লড়াই-ঝগড়া। কিন্তু তবু যেন ভাগ্যের শিখে ছিড়তেই চায় না। সমীক্ষা বলছে আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় একটা বড় অংশ মাথার ঘাম পায়ে ফেললেও নিজের প্রাপ্প টাকা রোজগার করতে সক্ষম হন না। কারণ তাদের উন্নতি হবে, কী হবে না, তা অনেকাংশেই নির্ভর করে অন্য কোনও ব্যক্তির মর্জির উপর। কথাটা যে নিতান্তই ভুল না, তা তো আমরা সবাই বুঝি। কারণ সারা বছর খাটার পর বসের ইচ্ছা না হলে এখনও আমাদের দেশে বহু মানুষের ১০০ টাকার বেশি ইনক্রিমেন্ট হয় না। এমন অবস্থায় বড় লোক হয়ে ওঠা তো কোনও দূরের স্বপ্ন মনে হয়। তাই না?
একেবারে ঠিক বলেছেন। কিন্তু কর্মফলের পাশাপাশি আরেকভাবেও কিন্তু বড়লোক ওঠা সম্ভব। আর সেই পদ্ধতিটি এতটাই সোজা যে, যে কেউ এর সুফল পেতে পারেন। আরে না না, ভাববেন না কোনও ভুল পরামর্শ দিতে চলেছে। একেবারে ঘরোয় একটা উপায় সম্পর্কে এখানে আলোচনা করতে চলেছি।
একাধিক প্রাচীন পুঁথি অনুসরে অর্থ উপার্জনের পথে মূল বাঁধা হল "নেগেটিভ এনার্জি"। তাই একবার যদি নেগেটিভ এনার্জির ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে আসা যায়, তাহলে জীবনে শুধু ভালই হতে থাকে। সেই সঙ্গে মা লক্ষ্মীও প্রসন্ন হয়ে ওঠেন। কিন্তু প্রশ্ন হল, নেগেটিভ এনার্জির প্রভাব থেকে বাঁচার উপায় কী? এক্ষেত্রে নুন আপনাকে দারুনভাবে সাহায্য করতে পারে। মানে...কীভাবে? শুনতে যতই আজব লাগুক না কেন। এই বিষয়ের উল্লেখ একাধিক প্রাচীন বইয়ে পাওয়া যায়। সেখানে লেখা রয়েছে, বিশেষ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে যদি নুনকে ব্যবহার করা যায়। তাহলে ধীরে ধীরে নেগেটিভ এনার্জির প্রভাব কমতে শুরু করে। ফলে অর্থনৈতিক এবং সামাজিক, উভয় ক্ষেত্রেই উন্নতি ঘটার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। এখন প্রশ্ন হল, এক্ষেত্রে কীভাবে ব্যবহার করতে হবে নুনকে? সেই সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করা হল এই প্রবন্ধে।
পদ্ধতি ১:
এক বালতি জলে পরিমাণ মতো সন্দক লবন আর ফিনাইল মিশিয়ে সেই জল দিয়ে ঘর মুছুন। ঘরের কোনও কোনা যেন বাদ না যায়। এমনটা করলে দারিদ্রতার ছাপ মুছে যাবে। আসবে সমৃদ্ধি। তবে ভুলেও রোবিবার এই কাজটি করবেন না যেন!
পদ্ধতি ২:
এক গ্লাস জলে এক চিমটে নুন মেশান প্রথমে। তারপর সেই গ্লাসটা বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রেখে আসুন। এমনটা করলে দারিদ্রতা কমতে থাকবে, বাড়বে অর্থের জোগান। প্রসঙ্গত, এই পদ্ধতির সুফল পেতে গেলে কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে। যেমন ধরুন, গ্লাসটা এমন জায়গায় রাখবেন যেখানে লাল আলো রয়েছে। আর দ্বিতীয়ত, যখনই দেখবেন গ্লাসের জলটা একেবারে কমে গেছে, তখন তাতে পরিষ্কার জল এবং নুন মিশিয়ে পুনরায় গ্লাসটা ভরে দিতে ভুলবেন না।
পদ্ধতি ৩:
একটা ছোট বাটিতে অল্প করে নুন নিয়ে সেটি বাথরুমের কোন এক কোনায় রেখে দিন, যেখানে নুনটা জলে ভিজবে না। আর প্রতিদিন মনে করে নুনটা বদলাবেন। এমনটা করলে ঘরের মধ্যে থাকা নেগেটিভ এনার্জি ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকবে। ফলে সমৃদ্ধি এবং খুশিতে ভরে উঠবে চারিপাশ।
পদ্ধতি ৪:
পরিমাণ মতো নুন নিয়ে একটা লাল কাপড়ে বেঁধে নিন। তারপর সেই কাপড়টা বাড়ির মূল ফটকে ঝুলিয়ে দিন। এমনটা করলে নেগেটিভ এনার্জি যেমন বাড়ির অন্দরে প্রবেশ করার সুযোগ পাবে না, তেমনি সমৃদ্ধি এবং উন্নতির সম্ভাবনা আরও বাড়বে। এক কথায় বলতে পারেন এই লাল কাপড় এবং নুন এখানে এমন এক চুম্বকের কাজ করবে, যা অর্থ, অনন্দ এবং সমৃদ্ধিকে আকর্ষিত করে বাড়ির মধ্যে নিয়ে আসবে। ফলে দারিদ্রতার পাঠ চুকবে।
পদ্ধতি ৫:
এবার থেকে খাবার টেবিলে নুন রাখা শুরু করুন। এমনটা করলে অবস্থার যে পরিবর্তন হবেই সে কথা হলফ করে বলতে পারি। সেই সঙ্গে অর্থাভাবে ভোগার আশঙ্কাও কমবে।
পদ্ধতি ৬:
স্নানের সময় এক বালতি জলে ১ কাপ বা পরিমাণ মতো সন্ধক লবন মিশিয়ে সেই জল দিয়ে স্নান করুন। এমনটা করলে একেদিকে যেমন শরীরের উন্নতি ঘটবে, তেমনি নেগেটিভ এনার্জি দূর পালাবে। ফলে শরীর, মন এবং অর্থনৈতিক অবস্থা, সব কিছুরই উন্নতি ঘটবে।