Just In
(ছবি) জেনে নিন কীভাবে নিয়মিত পর্ন দেখা সম্পর্ক নষ্ট করে!
গবেষণা বলছে, কোনও সম্পর্কে থাকা অবস্থায় নিয়মিত পর্নোগ্রাফি দেখলে তা সম্পর্কের প্রভূত ক্ষতি করে। সঙ্গীর সঙ্গে যৌন মিলনের সময়ে অনেক বেশি আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে অন্যদিকের মানুষটি। [নিষিদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও ভারতে বসে আপনি কীভাবে দেখবেন পর্নোগ্রাফি!]
গবেষকেরা নানা দেশ থেকে একাধিক মানুষকে যাচাই করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন এবং তারা জানিয়েছেন, এই আচরণ মহিলা-পুরুষ উভয়েরই হতে পারে। এবং তা মৌখিক বা শারীরিক দুটোই হতে পারে।
পর্নোগ্রাফিতে দেখানো নৃশংসতা একএকজন মানুষের মনে এক একরকম প্রভাব ফেলে। ঠিক কীভাবে পর্নোগ্রাফি দেখা সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে তা জেনে নিন নিচের স্লাইডে ক্লিক করে।
সঙ্গীকেই পর্যাপ্ত মনে না হওয়া
পর্নোগ্রাফিতে যৌনতৃপ্তির জন্য শুধু দেহই নয়, আরও নানা ধরনের জিনিস ব্যবহার করা হয়। সেগুলিতে অভ্যস্ত হয়ে চাইলে নিজের সঙ্গীকে পর্যাপ্ত বলে মনে না হওয়া খুব স্বাভাবিক।
কামনাকে শেষ করে
পর্ন দেখে শরীরের অর্ধেক এনার্জি শেষ হয়ে যায়। এরপরে বেডরুমে সঙ্গীর সঙ্গে যৌনতায় মেতে উঠতে মনে সায় দেয় না। আর তা দিলেও মনমতো হয় না। ফলে সঙ্গী অসন্তুষ্ট হয়ে পড়ে।
মানসিকতার পরিবর্তন
পর্নোগ্রাফি সম্পর্কের বুনোটকে একেবারে উল্টেপাল্টে দেয়। এছাড়া একাধিক মানুষের মধ্যে যৌন ক্রীড়া হতেও দেখা যায়। যা বাস্তব থেকে অনেকটা দূরে। এসব দেখে তখন আর স্বাভাবিক সম্পর্ক মনে প্রভাব ফেলে না।
স্বাভাবিক যৌনতা বোরিং লাগে
পর্নোগ্রাফিতে দেখানো ভিডিও এতবেশি উত্তেজক হয় যে সঙ্গীর সঙ্গে স্বাভাবিক যৌন মিলনে কোনওরকম উত্তেজনা পাওয়া যায় না। ফলে দুজনের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে।
মনের পশুকে জাগিয়ে তোলে
পর্নোগ্রাফিতে দেখানো ভিডিওতে অনেক বেশি অশালীনতা ও উত্তেজনা থাকে। যৌনতৃপ্তির জন্য যেকোনও উপায় বেছে নেওয়া হয়। পশুর মতো আচরণ করে দেখানো হয় অনেক সময়ে। সেসব মনে রেখে যৌন মিলনে গেলে সম্পর্ক নষ্ঠ হওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে।
এমন আরও খবর পড়ুন এখানে :
ক্লাস চলাকালীনই মোবাইলে পর্ন দেখতে ব্যস্ত সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী
এবার পর্ন সিনেমার শুটিং হবে সুদূর মহাকাশে
যৌনতার নানা মারপ্যাঁচ শেখাতে খুলল বিশ্বের প্রথম 'পর্ন অ্যাকাডেমি'