Just In
(ছবি) নিজের মস্তিষ্ক সম্পর্কে এই কথাগুলি জেনে রাখা অবশ্যই প্রয়োজন
শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল মস্তিষ্ক। গোটা শরীরকে এটি চালনা করে। তাই মস্তিষ্ককে সচল রাখা ও তাকে ক্ষুরধার করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই এর সম্পর্কে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও জেনে রাখা প্রয়োজন। [মস্তিষ্কের উৎকর্ষতা বাড়াতে মেনে চলুন এই দাওয়াই]
নিউরোসায়েন্স অনুযায়ী প্রতিদিনকার জীবনযাপনের মাঝেও কিছু উপায় অবলম্বন করে মস্তিষ্কের উৎকর্ষতা বাড়ানো সম্ভব। আর সেটা যেকোনও বয়সেই সম্ভব। [এই কারণে খুব সহজেই দুঃখ পান আপনি]
গবেষণা বলছে, আপনার বয়স কত, বা আপনার বুদ্ধিমত্তার মান কেমন সেটা মস্তিষ্কের উৎকর্ষতা বাড়াতে বিচার্য নয়। শুধু চোখ-কান খোলা রেখে চারপাশের ঘটনা ও বিষয়গুলিকে বুঝতে হবে। তাতে জীবন অনেক সহজ হবে। [মনের জোর ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ান এই উপায়ে]
মস্তিষ্ক নিয়ে যত গবেষণা হয়েছে, ততই বিজ্ঞানী ও দার্শনিকদের অবাক করে দিয়েছে পরতে পরতে এর মধ্য়ে জড়িয়ে থাকা রহস্য। নিচের স্লাইডে দেখে নিন, মস্তিষ্ক সম্পর্কে কী কী বিষয় জানা থাকলে জীবন অনেক সহজ হবে আপনার। [সবরকম পরিস্থিতিতে মাথা ঠাণ্ডা রাখার নানান উপায়]
বাম হাতের ব্যবহার করে রাগ কমান
অল্পেতেই রেগে যাওয়ার অভ্যাস থাকলে তাকে নিয়ন্ত্রণে রাখার কায়দা জানতে হবে। যদি আপনি ডান হাতি হন তাহলে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে বাম হাতেও কাজ করা অভ্যাস করুন। এতে মস্তিষ্ক রাগ নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হবে।
হাতের নড়াচড়া
হাত নেড়ে কথা বলার সঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগ রয়েছে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা বেশি হাত নেড়ে কথা বলেন, তারা নিজের বক্তব্য অনেক ভালোভাবে বোঝাতে সক্ষম হন।
ভুরু তুলে কথা বলা
ভুরু উঁচিয়ে কথা বলা মানুষেরা সাধারণত সৃষ্টিশীল হন।
লিখে রাখা
আপনাকে যদি কোনও প্রেজেন্টেশন দিতে হয় বা পরীক্ষায় বসতে হয় সকালে, তাহলে আগের দিন রাতে শুতে যাওয়ার আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি পয়েন্ট করে লিখে রাখুন। এতে মস্তিষ্ক ভালো করে মনে রাখতে পারবে।
জটিল সময়ে হেসে ওঠা
ঝগড়া বা মনোমালিন্যের সময়ে হঠাৎ হেসে উঠলে বেড়ে ওঠা রক্তচাপ একেবারে স্বাভাবিক হয়ে যায়। হাসি নকল হলেও মস্তিষ্কে সবকিছু ঠিক রয়েছে বলে সঙ্কেত পৌঁছয়।
কী করবেন না জানুন
কী কী করতে হবে সেটা অনেকেই নানা জায়গায় লিখে রাখেন। তবে কী করতে হবে না সেটা লিখে রাখলে অনেক বেশি ফল পাবেন বলে গবেষণায় দেখা গিয়েছে।
মাল্টি টাস্কিং নয়
একসঙ্গে অনেকগুলি কাজ করলে মস্তিষ্কের ক্ষমতা কমে যায়। এতে মনে রাখার ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ে ও কাজটাও ভালো হয় না। তাই একসঙ্গে অনেক কাজ করাকে এড়িয়ে চলুন।