Just In
আজব কিছু কাল্পনিক অতিকথা পিরিয়ড সম্পর্কে!
একটা মেয়ের যখন প্রথম পিরিয়ড হয়, তখন তার মাথায় অনেক কিছু ঘুরতে থাকে। সংশয় থেকে বিশ্বাস, প্রথম প্রথম সব কিছুই কেমন যেন গোলমেলে লাগে। এর জন্য দায়ী এই বিষয়ে যথেচ্ছ সূচনার অভাব। লোকের মধ্যে অনেক অতিকথা ও ভ্রান্ত বিশ্বাস প্রচলিত আছে পিরিয়ড নিয়ে। এই কাল্পনিক কথাগুলো যথেষ্ট হাস্যকর,কিন্তু আশ্চর্য্যকর ভাবে এই কথাগুলো এখনও অনেকে বিশ্বাস করেন। এমনকি ছেলেরাও এই আজব চিন্তাভাবনাগুলো সত্যি মনে করে। 'মেনসেস' বা মেন্সটুরেসন নিয়ে এই আজব সব গল্প ও বিশ্বাসগুলো জেনে নিই চলুন।
বিশ্বাস
#
১
"ডানা
ওয়ালা
প্যাড"
নিয়ে
মেয়েদের
আলোচনার
ফলে,
ছেলেদের
ধারণা
এটা
এমন
একটা
জিনিস
যেটা
হয়ত
মেয়েরা
পেছনে
লাগায়!
মেয়েরা
যদি
ডানা
ছাড়া
এই
প্যাড
লাগায়,
তাহলে
ছেলেরা
কি
ভাববে!
বিশ্বাস
#২
মেন্সটুরেসন
বা
মাসিকের
রক্ত
নাকি
সাধারণ
রক্তের
চেয়ে
আলাদা!
আচ্ছা,
আমাদের
শরীরে
কি
বিভিন্ন
ধরণের
রক্ত
থাকতে
পারে
বলে
মনে
হয়?
হ্যাঁ,
রক্তটা
দেখতে
হয়ত
একটু
অন্যরকম
লাগে,
কারণ
তার
সাথে
শরীরের
প্রচুর
আবর্জনা
বেরিয়ে
যায়
বলে।
আর
জমাট
বাঁধা
বলে,
এটা
একটু
ঘন
হয়ে
যায়।
বিশ্বাস
#৩
এই
সময়
রক্তের
রঙ
নীল
হয়!
হায়রে,
এরকমও
কিছু
ছেলেরা
ভাবে!
এর
অবশ্য
কারণ
একটা
আছে।
বিজ্ঞাপনে
আসলে
নীল
কালি
ব্যবহার
করা
হয়ে
থাকে,
কারণ
স্যানিটারি
ন্যাপকিনের
ব্যাপারে
বেশি
খোলাখুলি
আলোচনা
সম্ভব
নয়।
এবার
আসা
যাক,
পিরিয়ড
নিয়ে
কিছু
মানুষের
স্বীকারক্তি
জানার।
স্বীকারক্তি
#১
"উঁচু
ক্লাসে
পড়ার
সময়,
স্কুলে
আমার
এক
ছেলে
বন্ধু
ছিল,
যে
মনে
করত
পিরিয়ডের
সময়
যদি
আমাকে
জোরে
জড়িয়ে
ধরে,
তাহলে
বোধহয়
অনেকটা
রক্ত
বেরিয়ে
যাবে,
অনেকটা
ঠিক
স্পন্জের
মত।"
শুনতে
বেশ
লাগে,
কিন্তু
একেবারেই
একটা
অবাস্তব
চিন্তা!
স্বীকারক্তি
#২
"শুরুর
দিকে
আমার
রক্তক্ষরণ
প্রচুর
হত
ও
ক্র্যাম্প
হত।
মা
আমাকে
ডাক্তারের
কাছে
নিয়ে
গেছিল।উনি
বললেন
এটা
খুবই
স্বাভাবিক
একটা
ব্যাপার,
এবং
বিয়ের
পর
এসব
আর
হবে
না।
বলা
বাহুল্য
যে
এরপর
আমাকে
আর
ডাক্তারের
কাছে
ফেরত
যেতে
হয়নি।"
স্বীকারক্তি
#৩
"
এই
দেশে
একটা
কুসঙ্কার
আজও
মায়েদের
মধ্যে
প্রচলিত
আছে।
প্রথম
পিরিয়ডের
রক্ত
যদি
মুখে
ঘষে
দেওয়া
যায়,
তাহলে
আর
ব্রণ
হয়না।ইসসস্!"