Just In
- 40 min ago রাতে খারাপ এবং ভয়ের স্বপ্ন আসে? সহজ জ্যোতিষী সমাধান স্বস্তি দেবে
- 2 hrs ago আপনি কি সেলফি তুলতে পছন্দ করেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন সেলফি স্বাস্থ্যকর
- 2 hrs ago হিন্দু নববর্ষের ৩ দিন আগেই গ্রহ পরিবর্তন, শনির প্রভাবে অর্থ-বৃষ্টির সম্ভাবনা এই রাশিগুলিতে
- 20 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
Don't Miss
(ছবি) সম্পর্কের মধ্যে এই ১০টি জিনিস কখনও মুখ বুজে সহ্য করবেন না!
কথায় আছে, আইন-কানুনের মতো ভালবাসাও অন্ধ। কিন্তু আত্মসম্মান বলি দিয়ে ভালবাসা যায় না। যা অন্যায় তা আপনার সঙ্গীর তরফে থেকে আপনার দিকে আসলেও তা অন্যায়ই থাকবে। আপনার প্রিয়জন করেছেন বলে অন্যায়টা কখনও ঠিক হয়ে যেতে পারে না।
(ছবি) এই উপায়ে ভালোবাসার সম্পর্ককে করে তুলুন আরও সুমধুর
এটা সত্যি যখন দুটি ভিন্ন ধারার মানুষ এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তখন কিছু মতভেদ তো থাকবেই। কিন্তু যদি আপনি এই মতভেদ যদি আপনাদের সম্পর্কের দুরত্ব বাড়িয়ে দেয় তাহলে সেই সম্পর্ক বেশিদিন টেকে না।
(ছবি) এই ৭ লক্ষণেই বোঝা যায় আপনি নিজেকেই অসম্মান করছেন!
একটা সম্পর্কে পুরুষ হোক বা মহিলা তাদের দুজনেরই সমান গুরুত্ব রয়েছে। সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্বও দুজনের সমান। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে অন্ধ ভালবাসার চোটে সঙ্গীর সমস্ত দোষকে মুখ বুঝে সহ্য করে যান অনেকে। কিন্তু তাতে কিন্তু বেশিদিন সম্পর্ককে টেনে চলা যায় না।
(ছবি) ব্যক্তিগত সম্পর্কে প্রভাব ফেলে এই বিষয়গুলি
সম্পর্কের মধ্যে বিশেষত কোন জিনিসগুলি মুখ বুঝে সহ্য করা উচিত নয়, আসুন একঝলকে দেখে নেওয়া যাক।
হিংসা
যদি আপনার সঙ্গী আপনার গায়ে হাত তোলেন, তাহলে সেই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য দ্বিতীয়বার ভাবা উচিত নয়। কারণ প্রথমবারে যদি আপনি মেনে নেন, তাহলে তা নিয়মে দাঁড়িয়ে যাবে। মহিলা হোক বা পুরুষ, সম্পর্কের মধ্যে সঙ্গীকে এভাবে অপমান, অনাদর করার অধিকার কারোর নেই।
মানসিক অত্যাচার
শারীরিক অত্যাচারে শরীরে আঘাত বা ক্ষতর দাগ দেখা যায়। কিন্তু মানসিক অত্যাচারে ক্ষতর কোনও দাগ হয় না, কিন্তু এর আঘাত অনেক বেশি গভীর হয়। এই জখম তাড়াতাড়ি ভরে না। তাই যখনই বুঝবেন সম্পর্কের মধ্যে আপনি প্রতিনিয়ত মানসিকভাবে অত্যাচারিত হচ্ছেন, তখন সম্পর্ক ছেড়ে বেরিয়ে আসুন।
ধোকা দেওয়া
সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল বিশ্বাস। তা একবার ভেঙে গেলে আর জোড়া লাগানো যায় না। সঙ্গীকে অবিশ্বাস করবেন না। তবে অবিশ্বাস করার মতো উপযুক্ত তথ্য প্রমাণ হাতের সামনে পেলেও আপনি তাঁকে ভালবাসেন বলে চোখ বুজে সত্যিটা এড়িয়ে যাবেন না।
জোর করে যৌনমিলন
দম্পতির মধ্যেই যদি একজনের অমত সত্ত্বে অন্যজন জোক করে যৌন সম্ভোগ করার চেষ্টা করেন, তাহলে তা গার্হস্থ ধর্ষণের শামিল। কেউ যদি আপনার মত বা ইচ্ছাকে সম্মান জানাতে না পারে তাহলে সেই সম্পর্কের কোনও দামই নেই।
চিৎকার, চোটপাট
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মানুষ এই বিষয়টি এড়িয়ে যায়। রাগের মাথায় অনেকে অনেক কিছু বলে ফেলেন তা স্বাভাবিক। কিন্তু যদি নিত্য নৈমিত্য আপনার সঙ্গী কারণে অকারণে আপনার উপর চিৎকার চেঁচামিচি চোটপাট করে তাহলে তা কখনওই একজন মানুষ হিসাহে আপনার সহ্য করা উচিত নয়।
বডি শেমিং
বন্ধুদের সামনে পা অন্যান্য লোকজনের সামনে আপনার সঙ্গী কি আপনার চেহারা নিয়ে মজা ওড়ায়? আপনার চেহারা বা রূপ নিয়ে কারোর কি সত্যিই অধিকার রয়েছে অবমাননাকর মন্তব্য করার? তা সে আপনার সঙ্গীই হোক না কেন। মুখ বুঝে সহ্য না করে পাল্টা প্রতিবাদ করুন।
প্রাধান্য
আপনি কি সবসময় আপনার সঙ্গীর প্রাধান্য তালিকায় সবচেয়ে শেষের দিকে থাকে? মানুষ ভেদে তাদের প্রাধান্য তালিকাও আলাদা হয়, অনেকের অনেক দায়িত্ব থাকে, কিন্তু তা বলে সবসময়, সবকিছুতে আপনি পিছনের সারিতে থাকবেন তা তো হয়না । কারণ আপনি পুরুষ হোন বা মহিলা, আপনাকে সুখী রাখাও তার দায়িত্বগুলির মধ্যেই অন্যতম।
সম্পর্ককে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা
আপনি একজনকে ভালবাসেন মানে এই নয় যে, আপনি নিজের স্বাধীনতা, পরিবার বা বন্ধুদের নিজের জীবন থেকে বিদায় জানাবেন। তাই যখনই বুঝবেন আপনার সঙ্গী আপনাকে ও আপনাদের সম্পর্ককে নিয়ন্ত্রন করতে শুরু করছে, সাবধান হোন। কথা বলে সমস্যা মেটানোর চেষ্টা করুন। সঙ্গীর সব অন্যায় প্রস্তাবে হ্যাঁ তে হ্যাঁ মেলাবেন না।
স্বপ্ন ছাড়বেন না
আপনার ভালবাসা, আপনার ইচ্ছা, আপনার কাজকে যদি আপনার সঙ্গী সম্মান করতে না পারে, তাহলে আপনাকেও সে সম্মান করতে পারবে না। আপনার সাফল্যে সে যদি খুশি না হয়, আপনার পেশা জলাঞ্জলি দিয়ে যদি আপনাকে তাঁর পাশে দাঁড়াতে হয়, তাহলে সেক্ষেত্রে বুঝতে হবে আপনার সম্পর্ক ঠুনকো।
মিথ্যা কথা
একটা সম্পর্কের মধ্যে যে জিনিস একেবারেই মেনে নেওয়া যাবে না তা হল মিথ্যে অজুহাত। সঙ্গী যদি তার আর্থিক অবস্থা, বা তার শরীরের কোন রোগ, পারিবারের কোনও ঘটনা নিয়ে মিথ্যা কথা বলেন তাহলে সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসারই চেষ্টা করুন।