Just In
- 10 hrs ago এপ্রিল মাসে ৪ গ্রহের স্থান পরিবর্তন, রাজযোগ ও সৌভাগ্যে ফুলে ফেঁপে উঠবে এই রাশির জাতকরা, দেখুন
- 11 hrs ago আপনার কি ক্রমাগত কান চুলকাচ্ছেন? অজান্তেই ডেকে আনচ্ছেন বড় বিপদ
- 15 hrs ago মসুর ডাল খেতে ভালোবাসেন? কিন্তু অতিরিক্ত খেলে হতে পারে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া!
- 16 hrs ago অনলাইন গেমে বাচ্চারা ঘরকুঁনো! জানেন কি স্বাস্থ্যের জন্য় কতটা উপকারি আউটডোর গেম?
Don't Miss
পেটের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি কোলেস্টরলও কমাতে চান? তাহলে খাওয়া শুরু করুন এই আয়ুর্বেদিক ওষুধটি
অপরূপ সুন্দরি হয়ে উঠতে চান কি আপনি?
পেটের মেদ বেড়ে যাওয়ার কারণে চিন্তায় রয়েছেন? এদিকে জিম যাওয়ারও সময় নেই! ভাবছেন কী করবেন? চিন্তা নেই! এই প্রবন্ধে আলোচিত এই ঘরোয়া ওষুধটি খাওয়া শুরু করুন। তাহলেই দেখবেন কোমরের মাপ কমতে শুরু করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি এই ওষুধটি নিয়মিত খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রাও হ্রাস পায়। ফলে হার্ট অ্যাটাক সহ একাধিক জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে।
ওষুধটি বানাতে প্রয়োজন পড়বে রসুনের। আর যেমনটা আপনাদের সকলেরই জানা যে, রসুন শরীরের প্রতিটি অঙ্গের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সেই সঙ্গে রক্তকে পরিশোধিত করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। এখানেই শেষ নয়। হজম ক্ষমতা বাড়ানোর মধ্য়ে দিয়ে শরীরে চর্বি জমার হার কমাতেও রসুনের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। প্রসঙ্গত, পেটে চর্বি জমা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। কারণ এমনটা হতে থাকলে টাইপ- ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণে বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে নানা রকমের হার্ট ডিজিজ হওয়ার সম্ভবনাও বাড়ে। এখানেই শেষ নয়। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে যে যাদের পেটে মেদের হার বেশি, তাদের বেশিরভাগই কোনও না কোনও মেটাবলিক ডিজিজে আক্রান্ত হন। তাই তো যদি দেখেন পেটের পরিধি বাড়ছে, তাহলে সাবধান হন। না হলে কিন্তু বিপদ!
এই প্রবন্ধে যে ওষুধটির প্রসঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে, তা মেদ ঝড়াতে দারুন উপকারে লাগে। সেই সঙ্গে শরীরে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে আরও নানা ধরনের রোগের হাত থেকেও রক্ষা করে। এখন প্রশ্ন, কীভাবে বানাবেন এই ওষুধটি? চলুন জেনে নেওয়া যাক সে সম্পর্কে।
উপকরণ:
১.
রসুনের
কোয়া-
১২
টা
২.
রেড
ওয়াইন-
হাফ
লিটার
নীচে ওষুধটি বানানোর পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হল।
১. রসুনের কোয়াগুলি ছোট ছোট টুকরো করে নিয়ে একটা বাটিতে রেখে দিন।
২. এবার পরিমাণ মতো ওয়াইন বাটিতে ঢেলে নিন। ওয়াইনটা ঢালা হয়ে গেলে বাটিটা একটা থালা দিয়ে চাপা দিয়ে রোদে রেখে দিন। কম করে ২ সপ্তাহ মিশ্রনটিকে রোদে রেখে দিতে হবে।
৩. প্রতিদিন বাটিটা একটু নাড়িয়ে নেবেন। তাতে উপকরণগুলি একে-অপরের সঙ্গে আরও ভাল করে মিশে যাবে।
৪. ১৪ দিন পরে মিশ্রনটি একটি কালো বোতলে ঢেলে নিন।
৫. টানা এক মাস, দিনে তিনবার এই মিশ্রনটি এক চামুচ করে খেতে হবে। প্রসঙ্গত, টানা ৩০ দিন খাওয়ার পরে, আর ৬ মাস ওষুধটি খাওয়া চলবে না।